
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হামলকারীদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে গুলিতে বুক ঝাঁঝরা কাশ্মীরি যুবক আদিলের

এবার ভারতের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ পাকিস্তানের

কাশ্মীরে হামলা নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার মিথ্যাচার ফাঁস (ভিডিও)

চীনের নতুন হাতিয়ার ‘বিরল খনিজ’ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় ধাক্কা!

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

এবার ভারতের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ পাকিস্তানের

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৫০ ফিলিস্তিনি নিহত
পেহেলগাম হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাক মন্ত্রীর

ভারত শাসিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় মঙ্গলবার ২৬ পর্যটকদের মৃত্যু হয়েছে। আর এ ঘটনার জন্য পাকিস্তানের বিছিন্নতাবাদীদের দায়ী করছে ভারত। যার জেরে ইতোমধ্যেই বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপও নিয়েছে মোদি সরকার। পাকিস্তানের সঙ্গে অতীতের বেশ কিছু চুক্তি বাতিল করেছে দেশটি।
তবে ভারত এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করলেও পাঞ্জাবের তথ্যমন্ত্রী আজমা বোখারি এটাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। বিপরীতে পাল্টা হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন এই পাক মন্ত্রী।
ভারতের ‘যেকোনো সম্ভাব্য আগ্রাসনের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত’ পাকিস্তান বলে দাবি করেছেন, পাঞ্জাব সরকারের মন্ত্রী আজমা বোখারি। সেই সঙ্গে তিনি দাবি করেছেন, ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অজুহাতে ভারতের যেকোনো দুঃসাহসিক কাজ ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে। তার কথায় আভাস মিলছে ভারত পাকিস্তানে
হামলা চালাতে পারে। আর সেটা হলে জবাব দিতে প্রস্তুত পাকিস্তানও। বোখারির ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ শব্দটি ইঙ্গিত দেয় জম্মু ও কাশ্মীরের ঘটনার পিছনে ভারত নিজেই দায়ী। আর এটা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য একটি অজুহাত তৈরি করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। যা নিয়ে বোখারি আরও বলেন, ‘গতবার আমরা চা পরিবেশন করেছিলাম -কিন্তু এবার হয়তো এত ভদ্র থাকব না। মাঝে মাঝে একজন অতিথিকে সহ্য করা যায়। কিন্তু যদি অতিথিরা ঘন ঘন আসেন তখন? পাকিস্তানের সেনাবাহিনী, তার জনগণ এবং তার সরকার জানে কীভাবে সেই অনুযায়ী প্রতিক্রিয়া জানাতে হয়।’ তিনি সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে ‘দুঃখ প্রকাশ’ করলেও এটিকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ বলে দাবি করেছেন। তার মতে, ‘এটি আরও একটি কাপুরুষোচিত প্রচেষ্টা,
ঠিক যেমন ভারত অতীতে পাকিস্তানকে নিয়ে মিথ্যা অভিযোগ করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ভারতের যেকোনো ‘সামরিক অপপ্রচার’ হবে একটি গুরুতর ভুল। ‘অতীতের মতো, পাকিস্তান প্রতিটি ফ্রন্টে একটি শক্তিশালী এবং কার্যকর প্রতিক্রিয়া দেখাবে। আমরা আবার আমাদের মাতৃভূমি রক্ষার জন্য যেকোনো সীমা পর্যন্ত যাব।’ উল্লেখ্য, ফলস ফ্ল্যাগ হল একটি রাজনৈতিক বা সামরিক পদক্ষেপ যা প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করার উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে। কোনো একটি দেশ তাদের নিজস্ব পক্ষের উপরই আক্রমণ করে এবং পরবর্তীতে সেই দোষ শত্রু পক্ষের ওপর চাপিয়ে দেয়, যুদ্ধে জয়ের অজুহাত হিসেবে সাধারণত এটি করা হয়ে থাকে। পাহেলগাম হামলাকেও সেই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছে পাকিস্তান। অতীতে ফলস ফ্ল্যাগের ঘটনা ঘটেছে বহুবার। ১৯৩৯ সালে জার্মানি-পোল্যান্ডের মধ্যে এই
ফলস ফ্ল্যাগ দেখা গেছে। ২০২০ সালে কাশ্মীরেও এমনি হয়েছে। সবশেষ ইউক্রেন যুদ্ধেও এমনটি হয়েছে। যেখানে প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করতে নিজেই নিজেদের বাহিনীর ওপর কিংবা কোনো স্থাপনার ওপর হামলা চালানো হয়েছে।
হামলা চালাতে পারে। আর সেটা হলে জবাব দিতে প্রস্তুত পাকিস্তানও। বোখারির ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ শব্দটি ইঙ্গিত দেয় জম্মু ও কাশ্মীরের ঘটনার পিছনে ভারত নিজেই দায়ী। আর এটা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য একটি অজুহাত তৈরি করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। যা নিয়ে বোখারি আরও বলেন, ‘গতবার আমরা চা পরিবেশন করেছিলাম -কিন্তু এবার হয়তো এত ভদ্র থাকব না। মাঝে মাঝে একজন অতিথিকে সহ্য করা যায়। কিন্তু যদি অতিথিরা ঘন ঘন আসেন তখন? পাকিস্তানের সেনাবাহিনী, তার জনগণ এবং তার সরকার জানে কীভাবে সেই অনুযায়ী প্রতিক্রিয়া জানাতে হয়।’ তিনি সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে ‘দুঃখ প্রকাশ’ করলেও এটিকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ বলে দাবি করেছেন। তার মতে, ‘এটি আরও একটি কাপুরুষোচিত প্রচেষ্টা,
ঠিক যেমন ভারত অতীতে পাকিস্তানকে নিয়ে মিথ্যা অভিযোগ করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ভারতের যেকোনো ‘সামরিক অপপ্রচার’ হবে একটি গুরুতর ভুল। ‘অতীতের মতো, পাকিস্তান প্রতিটি ফ্রন্টে একটি শক্তিশালী এবং কার্যকর প্রতিক্রিয়া দেখাবে। আমরা আবার আমাদের মাতৃভূমি রক্ষার জন্য যেকোনো সীমা পর্যন্ত যাব।’ উল্লেখ্য, ফলস ফ্ল্যাগ হল একটি রাজনৈতিক বা সামরিক পদক্ষেপ যা প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করার উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে। কোনো একটি দেশ তাদের নিজস্ব পক্ষের উপরই আক্রমণ করে এবং পরবর্তীতে সেই দোষ শত্রু পক্ষের ওপর চাপিয়ে দেয়, যুদ্ধে জয়ের অজুহাত হিসেবে সাধারণত এটি করা হয়ে থাকে। পাহেলগাম হামলাকেও সেই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছে পাকিস্তান। অতীতে ফলস ফ্ল্যাগের ঘটনা ঘটেছে বহুবার। ১৯৩৯ সালে জার্মানি-পোল্যান্ডের মধ্যে এই
ফলস ফ্ল্যাগ দেখা গেছে। ২০২০ সালে কাশ্মীরেও এমনি হয়েছে। সবশেষ ইউক্রেন যুদ্ধেও এমনটি হয়েছে। যেখানে প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করতে নিজেই নিজেদের বাহিনীর ওপর কিংবা কোনো স্থাপনার ওপর হামলা চালানো হয়েছে।