ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
লীগ আহূত লকডাউনে, পেছানো হলো জাপান অ্যাম্বাসির অনুষ্ঠান
ইউনূসের ‘জঙ্গি শাসনের’ বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: শেখ হাসিনা
পিটিআইকে শেখ হাসিনা: ‘আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার চাই, কিন্তু ইউনূস সরকারের সৎ সাহস নেই, তারা ভয় পাচ্ছে’
লকডাউন শুরুর আগেই বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির ষড়যন্ত্রে অটো সফল হচ্ছে লকডাউন
“ইউনূসের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে”: দেশব্যাপী কর্মসূচির ডাক দিলেন শেখ হাসিনা
উন্নত চিকিৎসা নিতে চীনের উদ্দেশে রওনা হলেন ১৪ রোগী
চীন ও বাংলাদেশের মধ্যকার চিকিৎসা সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে ১৪ জন বাংলাদেশি রোগী উন্নত চিকিৎসা নিতে চীনের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। আজ সোমবার প্রথম দফায় তাদের পাঠানো হলো।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে দায়িত্বরত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, এই প্রথম দলে রোগীদের পাশাপাশি তাদের পরিবারের সদস্য, চিকিৎসক, ট্যুর অপারেটর এবং সাংবাদিকসহ মোট ৩১ জন রয়েছেন।
বিমানবন্দরের সিআইপি আউটডোর পথে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশি রোগীরা বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। এই কারণেই অন্তর্বর্তী সরকার চীনের সহায়তা চেয়েছিল এবং চীনা সরকার ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
ভ্রমণের খরচ সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশি
রোগীদের জন্য চীনে ভ্রমণের বিমান ভাড়া কমানোর চেষ্টা চলছে। বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা বা নীতি নেই। আবেদনকারীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা অনুসরণ করে ভিসার জন্য আবেদন করার পরামর্শ দেন তিনি। প্রতিনিধি দলের সদস্য ড. রাশেদুল হাসান চীনে উন্নত চিকিৎসার সুযোগের কথা উল্লেখ করে বলেন, চীন গুরুতর রোগ যেমন ট্রান্সপ্লান্ট এবং ক্যান্সারের মতো চিকিৎসার ক্ষেত্রে অত্যন্ত উন্নত চিকিৎসা প্রদান করে। তবে অনেক বাংলাদেশি এই সুযোগগুলোর বিষয়ে অবগত নন। আমরা চিকিৎসকরা চীনে উন্নত প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাব, যা বাংলাদেশে প্রয়োগ করা যাবে। প্রতিনিধি দলের সঙ্গে থাকা একজন ট্র্যাভেল এজেন্ট বলেন, চীনে চিকিৎসা খরচ ভারতের চেন্নাই, দিল্লি, ব্যাঙ্গালুরু বা থাইল্যান্ডের মতো। কিছু ক্ষেত্রে চীনে চিকিৎসা
আরও সস্তা। পররাষ্ট্র সচিব মিজানুর রহমান এই উদ্যোগকে বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কের একটি নতুন অধ্যায় হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। অনুষ্ঠানে সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ, রোগীদের প্রতিনিধিরা, চিকিৎসক এবং ভ্রমণ সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ১৮ ফেব্রুয়ারি চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ঘোষণা দিয়েছিলেন, চীনের ইউনান প্রদেশের তিনটি শীর্ষস্থানীয় হাসপাতাল বাংলাদেশি রোগীদের গ্রহণ করার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো চিকিৎসা সেবার প্রক্রিয়া সহজ করতে ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করা এবং দোভাষীর দল গঠনের জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। সম্প্রতি চীন সফরের সময় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন, বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য খাতে। তিনি চীনকে বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসায় সহায়তা এবং বাংলাদেশে হাসপাতাল প্রকল্পের জন্য সহায়তা
প্রদান করার অনুরোধ জানান।
রোগীদের জন্য চীনে ভ্রমণের বিমান ভাড়া কমানোর চেষ্টা চলছে। বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা বা নীতি নেই। আবেদনকারীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা অনুসরণ করে ভিসার জন্য আবেদন করার পরামর্শ দেন তিনি। প্রতিনিধি দলের সদস্য ড. রাশেদুল হাসান চীনে উন্নত চিকিৎসার সুযোগের কথা উল্লেখ করে বলেন, চীন গুরুতর রোগ যেমন ট্রান্সপ্লান্ট এবং ক্যান্সারের মতো চিকিৎসার ক্ষেত্রে অত্যন্ত উন্নত চিকিৎসা প্রদান করে। তবে অনেক বাংলাদেশি এই সুযোগগুলোর বিষয়ে অবগত নন। আমরা চিকিৎসকরা চীনে উন্নত প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ পাব, যা বাংলাদেশে প্রয়োগ করা যাবে। প্রতিনিধি দলের সঙ্গে থাকা একজন ট্র্যাভেল এজেন্ট বলেন, চীনে চিকিৎসা খরচ ভারতের চেন্নাই, দিল্লি, ব্যাঙ্গালুরু বা থাইল্যান্ডের মতো। কিছু ক্ষেত্রে চীনে চিকিৎসা
আরও সস্তা। পররাষ্ট্র সচিব মিজানুর রহমান এই উদ্যোগকে বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কের একটি নতুন অধ্যায় হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। অনুষ্ঠানে সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ, রোগীদের প্রতিনিধিরা, চিকিৎসক এবং ভ্রমণ সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ১৮ ফেব্রুয়ারি চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ঘোষণা দিয়েছিলেন, চীনের ইউনান প্রদেশের তিনটি শীর্ষস্থানীয় হাসপাতাল বাংলাদেশি রোগীদের গ্রহণ করার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো চিকিৎসা সেবার প্রক্রিয়া সহজ করতে ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করা এবং দোভাষীর দল গঠনের জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। সম্প্রতি চীন সফরের সময় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন, বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য খাতে। তিনি চীনকে বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসায় সহায়তা এবং বাংলাদেশে হাসপাতাল প্রকল্পের জন্য সহায়তা
প্রদান করার অনুরোধ জানান।



