
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না

বন্ধ হচ্ছে সিইপিজেডের কারখানাগুলো: সংকট ধামাচাপায় সংবাদ প্রকাশে বাধা দিলেও দাবিয়ে রাখা যায়নি শ্রমিকদের

অপহরণসহ সকল অপরাধ বেড়েছে কয়েক গুণ: ইউনূস-আমলে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি

বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব

বাণিজ্য সচিব নিয়োগে এনসিপি নেতা নাহিদকে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ প্রদানের অভিযোগ

কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদ ও লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

নিউইয়র্কে হামলায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি আছে : নাহিদ ইসলাম
নাসা নজরুলের ৩৯৫ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারের ৫৫ কোম্পানির ৩৯৫ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া তার ৬টি বাড়ি ও পূর্বাচলের ৮টি প্লট জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব সম্পদের মূল্য ১৮৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ক্রোক ও অবরুদ্ধ মিলে ৫৮০ কোটি ৫০ লাখ ২ হাজার ২২৪ টাকা। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ সুষ্ঠু তদন্তের জন্য আসামির স্থাবর সম্পত্তি জব্দ ও অস্থাবর সম্পত্তি অবরুদ্ধ করার আবেদন করেন।
জব্দ হওয়া
স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে-গুলশান মডেল টাউন আবাসিক এলাকার গুলশান দক্ষিণ বাণিজ্যিক ৪৭নং প্লট ও প্লটস্থ ১৪ তলা বিল্ডিং। যার বাজার মূল্য ৫০ কোটি টাকা। গুলশান মডেল টাউন আবাসিক এলাকার এসই(ডি) ব্লকের ৩নং প্লট ও প্লটস্থ ১৪ তলা বিল্ডিং। যার বাজার মূল্য ৭০ কোটি টাকা। এছাড়া মহাখালীতে চার কোটি মূল্যের দুই তলা বাড়ি, একই এলাকায় ছয় কোটি টাকা মূল্যের চারতলা বাড়ি, মহাখালীতে আরেকটি চার কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি, তেজগাঁও শিল্প এলাকায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের তিন তলা ভবন রয়েছে। পূর্বাচল আবাসিক এলাকার ৮টি প্লট যার মূল্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অন্যদিকে নজরুল ইসলাম মজুমদারের ৫৫টি কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
এসব কোম্পানিতে ৫৬ কোটি ছয় লাখ ৫৮ হাজার শেয়ার রয়েছে। এর আগে ১৬ ফেব্রুয়ারি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৭৮১ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার ৪৫৪ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে-গুলশান মডেল টাউন আবাসিক এলাকার গুলশান দক্ষিণ বাণিজ্যিক ৪৭নং প্লট ও প্লটস্থ ১৪ তলা বিল্ডিং। যার বাজার মূল্য ৫০ কোটি টাকা। গুলশান মডেল টাউন আবাসিক এলাকার এসই(ডি) ব্লকের ৩নং প্লট ও প্লটস্থ ১৪ তলা বিল্ডিং। যার বাজার মূল্য ৭০ কোটি টাকা। এছাড়া মহাখালীতে চার কোটি মূল্যের দুই তলা বাড়ি, একই এলাকায় ছয় কোটি টাকা মূল্যের চারতলা বাড়ি, মহাখালীতে আরেকটি চার কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি, তেজগাঁও শিল্প এলাকায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের তিন তলা ভবন রয়েছে। পূর্বাচল আবাসিক এলাকার ৮টি প্লট যার মূল্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অন্যদিকে নজরুল ইসলাম মজুমদারের ৫৫টি কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
এসব কোম্পানিতে ৫৬ কোটি ছয় লাখ ৫৮ হাজার শেয়ার রয়েছে। এর আগে ১৬ ফেব্রুয়ারি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৭৮১ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার ৪৫৪ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেন।