ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আবারো আফগানিস্তনে পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ!
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের মৃত্যু, এবার ভিয়েতনামে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডব
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে মৃতের সংখ্যা ৬৬, লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত
জোহরান মামদানি নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত
আফগানিস্তান ৬.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল
আমাদের মজুদ পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে পৃথিবীকে ১৫০ বার ধ্বংস করা যায়: ট্রাম্প
পাকিস্তানে মিলল বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার, মজুত কতটুকু
গাজায় পণ্য প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ করে দিল ইসরাইল
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সব ধরনের পণ্য প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে দখলদার ইসরাইল। রোববার ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর বিষয়টি জানায়। তারা বলেছে, হামাস যুদ্ধবিরতির সময় বর্ধিত করতে রাজি না হওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত নেতানিয়াহুর দপ্তর বলেছে, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ শেষ হওয়ার সঙ্গে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকোফের আলোচনা অব্যাহত রাখার প্রস্তাব হামাস প্রত্যাখ্যান করায়— যেটিতে ইসরাইল রাজি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, আজ সকাল থেকে গাজা উপত্যকায় সব ধরনের পণ্য সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
নেতানিয়াহু হুমকি দিয়েছেন, যদি হামাস যুদ্ধবিরতি চায় তাহলে তাদের জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে। জিম্মি মুক্তি ছাড়া কোনো যুদ্ধবিরতি থাকবে না। তারা যদি যুদ্ধবিরতির
মেয়াদ বর্ধিত করতে রাজি না হয় তাহলে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তিনি। দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে গত ১৯ জানুয়ারি ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। ওই চুক্তিতে উল্লেখ আছে, যুদ্ধবিরতিটি হবে তিনটি ধাপে। প্রথম ধাপের মেয়াদ হবে ৪২ দিন। এর মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরুর ১৬তম দিনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু হবে। যেটির মাধ্যমে গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি হবে। তবে চুক্তি লঙ্ঘন করে দখলদাররা এখনো এ আলোচনা শুরু করেনি। এর বদলে প্রথম ধাপের মেয়াদ বর্ধিত করার চেষ্টা করছে তারা। কিন্তু হামাস এতে রাজি হয়নি। দখলদার ইসরাইল নতুন করে প্রস্তাব দিয়েছে, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের মেয়াদ বাড়ানো হলে, এটি শুরু হওয়ার প্রথমদিনই হামাস জীবিত ও মৃত
অর্ধেক জিম্মিকে ফেরত দেবে। এরপর দুই পক্ষ যদি স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় তাহলে বাকি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে। কিন্তু হামাস ইসরাইলের এ প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে।
মেয়াদ বর্ধিত করতে রাজি না হয় তাহলে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তিনি। দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে গত ১৯ জানুয়ারি ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। ওই চুক্তিতে উল্লেখ আছে, যুদ্ধবিরতিটি হবে তিনটি ধাপে। প্রথম ধাপের মেয়াদ হবে ৪২ দিন। এর মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরুর ১৬তম দিনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু হবে। যেটির মাধ্যমে গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি হবে। তবে চুক্তি লঙ্ঘন করে দখলদাররা এখনো এ আলোচনা শুরু করেনি। এর বদলে প্রথম ধাপের মেয়াদ বর্ধিত করার চেষ্টা করছে তারা। কিন্তু হামাস এতে রাজি হয়নি। দখলদার ইসরাইল নতুন করে প্রস্তাব দিয়েছে, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের মেয়াদ বাড়ানো হলে, এটি শুরু হওয়ার প্রথমদিনই হামাস জীবিত ও মৃত
অর্ধেক জিম্মিকে ফেরত দেবে। এরপর দুই পক্ষ যদি স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় তাহলে বাকি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে। কিন্তু হামাস ইসরাইলের এ প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে।



