
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুক্তরাষ্ট্রে ‘একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন’র আত্মপ্রকাশ

সাউথ এশিয়ান থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল-এ মঞ্চস্থ হলো ‘ভুল থেকে ফুল’-টিপু আলম

নিউ ইয়র্কে সাংস্কৃতিক কর্মীদের মিলনমেলা ও চড়ুইভাতি ২০২৫

নিউইয়র্ক টাইমস স্কয়ারে দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করবে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ

বাংলাদেশ সোসাইটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্বে মহিউদ্দিন দেওয়ান

নিউইয়র্কে নর্থ ব্রঙ্কস ইসলামিক সেন্টার অ্যান্ড জামে মসজিদের উদ্যোগে খোলা মাঠে ঈদুল আযহার বিশাল জামায়াত অনুষ্ঠিত

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী জামালপুরবাসীর কল্যাণে অগ্রবর্তী অংশে থেকে কাজ করবো: নিম্মি
অ্যাডামসের মামলা প্রত্যাহারে কাজ করছে ট্রাম্পের বিচার বিভাগ!

নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের বিচার বিভাগ (ডিওজে)। ফেডারেল প্রসিকিউটরদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ডিওজে কর্মকর্তারা, যেখানে মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এরিক অ্যাডামসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তুরস্কের সরকারি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিলাসবহুল ভ্রমণের সুবিধা ও অবৈধ নির্বাচনী অনুদান গ্রহণ করেছেন। এর বিনিময়ে তিনি নিউইয়র্ক সিটিতে তুরস্কের কূটনৈতিক ভবনের অনুমোদন সহজ করার চেষ্টা করেছেন বলে দাবি করা হচ্ছে। অ্যাডামস অবশ্য এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন।
বিচার বিভাগের এই সিদ্ধান্তের পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে কি না, তা নিয়ে শুরু হয়েছে
বিতর্ক। বিশেষ করে, সম্প্রতি ট্রাম্প ও অ্যাডামসের ব্যক্তিগত বৈঠকের পর
থেকেই এই আলোচনার সূত্রপাত। হোয়াইট হাউসে দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করার আগে ট্রাম্প মার-এ-লাগোতে অ্যাডামসের সঙ্গে দেখা করেন। বৈঠক শেষে অ্যাডামস দাবি করেন, তাদের আলোচনায় আইনি বিষয়টি স্থান পায়নি, বরং নিউইয়র্কে শিল্প-কারখানা ফেরানো এবং গাজা যুদ্ধবিরতির মতো বিষয় ছিল আলোচনার কেন্দ্রে। তবে, ট্রাম্প এর আগে প্রকাশ্যে বলেছিলেন যে অ্যাডামসের বিরুদ্ধে মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে এবং একপর্যায়ে তাকে ক্ষমা করার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি। যদিও ম্যানহাটনের ফেডারেল প্রসিকিউটররা এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেননি, তবু রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্প-অ্যাডামস সম্পর্কের উন্নতি এই মামলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। মামলাটি প্রত্যাহার করা হলে, তা ট্রাম্প প্রশাসনের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে নতুন বিতর্কের
জন্ম দিতে পারে।
থেকেই এই আলোচনার সূত্রপাত। হোয়াইট হাউসে দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করার আগে ট্রাম্প মার-এ-লাগোতে অ্যাডামসের সঙ্গে দেখা করেন। বৈঠক শেষে অ্যাডামস দাবি করেন, তাদের আলোচনায় আইনি বিষয়টি স্থান পায়নি, বরং নিউইয়র্কে শিল্প-কারখানা ফেরানো এবং গাজা যুদ্ধবিরতির মতো বিষয় ছিল আলোচনার কেন্দ্রে। তবে, ট্রাম্প এর আগে প্রকাশ্যে বলেছিলেন যে অ্যাডামসের বিরুদ্ধে মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে এবং একপর্যায়ে তাকে ক্ষমা করার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি। যদিও ম্যানহাটনের ফেডারেল প্রসিকিউটররা এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেননি, তবু রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্প-অ্যাডামস সম্পর্কের উন্নতি এই মামলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। মামলাটি প্রত্যাহার করা হলে, তা ট্রাম্প প্রশাসনের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে নতুন বিতর্কের
জন্ম দিতে পারে।