ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
লকডাউন সফল করায় শেখ হাসিনার বিবৃতি “১৬ ও ১৭ নভেম্বর সারাদেশে আওয়ামী লীগের কমপ্লিট শাটডাউন”
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
ভবন ভাঙতে বুলডোজার কোথা থেকে এলো- এ নিয়ে প্রশ্ন
বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনসহ দেশের নানা স্থানে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
এসময় ভেকু ও বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিতে দেখা যায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িটি। খুলনা ও কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ি ভাঙার সময়ও ভেকু ও বুলডোজার ব্যবহার করতে দেখা গেছে।
অনেকেই বলছেন, আগেই ঘোষণা দেয়া কর্মসূচি ঠেকাতে সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কেন? একইসঙ্গে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এসব বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছে কি না, এমন প্রশ্নও তুলছেন কেউ কেউ।
এ নিয়ে গণ অধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নূর বিবিসি বাংলাকে বলেন, “এখানে মনে হয় সরকারের ভেতর থেকে সমর্থন রয়েছে। না হলে তো এভাবে পূর্ব ঘোষণা দিয়ে এই পদক্ষেপ নেয়া
কিংবা এই কর্মযজ্ঞে পাবলিককে উত্তেজিত করে অস্থিরতা তৈরি করা – এটা তো সরকারের ভেতরের সমর্থন ছাড়া হওয়ার কথা না।” একই সঙ্গে উপদেষ্টাদের দিকেও আঙুল তুলে তিনি বলেন, “আমরা তো দেখি নাই সরকারের ভেতর থেকে এই ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। বরং সরকারের উপদেষ্টাদের কারও কারও ফেসবুকে লেখাতেও আমরা দেখেছি যে এটাতে সমর্থন রয়েছে। সরকার যদি এই ধরনের কর্মকাণ্ডে সমর্থন দেয় তাহলে তো নৈরাজ্য তৈরি হবেই।” অন্যদিকে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলছেন, এই ঘটনায় সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী খুবই দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে। বিশেষ করে এই বুলডোজার কোথা থেকে এলো- এমন প্রশ্নও তুলে তিনি বলেন, “সরকার যদি এভাবে এটাতে ইনভলভ হয়ে যায়
সেটা খুবই দুঃখজনক এবং খুবই উদ্বগের কারণ। এরকম পথ থেকে সরকারকে অবিলম্বে সরে আসা উচিত।”
কিংবা এই কর্মযজ্ঞে পাবলিককে উত্তেজিত করে অস্থিরতা তৈরি করা – এটা তো সরকারের ভেতরের সমর্থন ছাড়া হওয়ার কথা না।” একই সঙ্গে উপদেষ্টাদের দিকেও আঙুল তুলে তিনি বলেন, “আমরা তো দেখি নাই সরকারের ভেতর থেকে এই ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। বরং সরকারের উপদেষ্টাদের কারও কারও ফেসবুকে লেখাতেও আমরা দেখেছি যে এটাতে সমর্থন রয়েছে। সরকার যদি এই ধরনের কর্মকাণ্ডে সমর্থন দেয় তাহলে তো নৈরাজ্য তৈরি হবেই।” অন্যদিকে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলছেন, এই ঘটনায় সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী খুবই দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে। বিশেষ করে এই বুলডোজার কোথা থেকে এলো- এমন প্রশ্নও তুলে তিনি বলেন, “সরকার যদি এভাবে এটাতে ইনভলভ হয়ে যায়
সেটা খুবই দুঃখজনক এবং খুবই উদ্বগের কারণ। এরকম পথ থেকে সরকারকে অবিলম্বে সরে আসা উচিত।”



