ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
লকডাউন সফল করায় শেখ হাসিনার বিবৃতি “১৬ ও ১৭ নভেম্বর সারাদেশে আওয়ামী লীগের কমপ্লিট শাটডাউন”
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
আ.লীগের আমলে যা করছো, এখন আরও বেশি করমু: ছাত্রদল নেতার অডিও ফাঁস
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম খান সৌরভের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি, এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদা দাবির একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মনোহর আলী, যিনি তারতাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং উপজেলা সদরের বালিজুড়ি সিনেমা হল সড়কে মোবাইল ফোনের শোরুম পরিচালনা করেন, অভিযোগ করেন যে ছাত্রদল নেতা সৌরভ দলবলসহ তার দোকানে গিয়ে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন। পরবর্তীতে সৌরভের মোবাইল নম্বর থেকে একাধিকবার ফোন করে চাঁদার টাকা চাওয়া হয়।
সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কল রেকর্ডে শোনা যায়, "দুই (২ লাখ) কালকে
রেডি কইর্যা, রেডি কি? খালি তুলবা। তুইল্যা মিল হবা। আওয়ামী লীগের আমলে যা করছো, তা তো করছোই। এখন আরও বেশি করমু।" তবে অভিযুক্ত নাজমুল ইসলাম খান সৌরভ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি দাবি করেন, তার দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এছাড়া, অডিওতে যে কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে, সেটি তার নয় বলে জানান তিনি। বিষয়টি নিয়ে তিনি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। মাদারগঞ্জ থানার ওসি হাসান আল মামুন বলেন, "ছাত্রদল নেতা নাজমুল ইসলাম খান সৌরভ একটি জিডি করেছেন। বিষয়টি তদন্তাধীন, তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে।" অডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। পুলিশের তদন্তের ভিত্তিতে চাঁদাবাজির অভিযোগ
সত্য কিনা, তা নির্ধারণ করা হবে।
রেডি কইর্যা, রেডি কি? খালি তুলবা। তুইল্যা মিল হবা। আওয়ামী লীগের আমলে যা করছো, তা তো করছোই। এখন আরও বেশি করমু।" তবে অভিযুক্ত নাজমুল ইসলাম খান সৌরভ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি দাবি করেন, তার দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এছাড়া, অডিওতে যে কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে, সেটি তার নয় বলে জানান তিনি। বিষয়টি নিয়ে তিনি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। মাদারগঞ্জ থানার ওসি হাসান আল মামুন বলেন, "ছাত্রদল নেতা নাজমুল ইসলাম খান সৌরভ একটি জিডি করেছেন। বিষয়টি তদন্তাধীন, তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে।" অডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর স্থানীয়ভাবে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। পুলিশের তদন্তের ভিত্তিতে চাঁদাবাজির অভিযোগ
সত্য কিনা, তা নির্ধারণ করা হবে।



