ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
২০২৪ সালের প্রতিবাদ নিয়ে ওএইচসিএইচআর রিপোর্ট তদন্তের আহ্বান-
৯ বিলিয়ন ডলারের বিশাল বরাদ্দ: আরও শক্তি বাড়াচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী
কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কেটরিন কনলির ভূমিধস জয়
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে যুদ্ধের উস্কানি দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র : মাদুরো
এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৫৭ হাজার টন গম
৯ বিলিয়ন ডলারের বিশাল বরাদ্দ: আরও শক্তি বাড়াচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী
অবশেষে দ. কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন গ্রেফতার
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়োলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় ভোরবেলা রাজধানী সিউলে ইউনের ব্যক্তিগত বাসভবন থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। খবর রয়টার্সের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানী সিউলের মধ্যাঞ্চলে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা মই বেয়ে ইউনের বাড়ির প্রাঙ্গণে ঢুকে পড়েন। পরে বাংলাদেশ সময় বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে তার গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে একবার ইউনকে গ্রেফতারের জন্য তার বাড়িতে কয়েক ঘণ্টার অভিযান চালান তদন্তকারীরা। তবে তার নিরাপত্তা বাহিনীর বাধায় সেই অভিযান ব্যর্থ হয়। এবার দ্বিতীয়বারের মতো অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গত ৩ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ায়
সামরিক আইন জারি করেছিলেন ইউন। কিন্তু তীব্র প্রতিবাদ-প্রতিরোধের মুখে মাত্র ছয় ঘণ্টার মাথায় তিনি তা প্রত্যাহারে বাধ্য হন। স্বল্পস্থায়ী এই সামরিক আইন জারির জেরে গত ১৪ ডিসেম্বর ইউনকে দেশটির পার্লামেন্টে অভিশংসন করা হয়। প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে শুরু হয় ফৌজদারি তদন্ত। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তদন্তকারীদের তলবে হাজির হতে ইউন অস্বীকৃতি জানান। এর জেরে গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার একটি আদালত।
সামরিক আইন জারি করেছিলেন ইউন। কিন্তু তীব্র প্রতিবাদ-প্রতিরোধের মুখে মাত্র ছয় ঘণ্টার মাথায় তিনি তা প্রত্যাহারে বাধ্য হন। স্বল্পস্থায়ী এই সামরিক আইন জারির জেরে গত ১৪ ডিসেম্বর ইউনকে দেশটির পার্লামেন্টে অভিশংসন করা হয়। প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব থেকে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে শুরু হয় ফৌজদারি তদন্ত। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তদন্তকারীদের তলবে হাজির হতে ইউন অস্বীকৃতি জানান। এর জেরে গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার একটি আদালত।



