
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চট্টগ্রামে ২টিসহ নাসা গ্রুপের ১৮টি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ, কর্মহীন হাজার হাজার শ্রমিক

শেখ হাসিনার সরকারের মজুদকৃত চালের বস্তা থেকে তাঁরই নাম মুছে চলছে বিতরণ

এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ: বিরোধিতা করেও শেখ হাসিনার নির্দেশিত পথে ইউনূস সরকার

আওয়ামী লীগ সরকারের চালু করা অনলাইন জিডির কৃতিত্বটাও চুরি অন্তর্বর্তী সরকারের!

উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা উদযাপনের প্রত্যাশা পূজা পরিষদের

অক্সিজেন ছাড়াই শীর্ষ পর্বত মানাসলুর চূড়ায় দুই বাংলাদেশি

সৌরবিদ্যুতে ভর্তুকি কমলেও লাভ হবে গ্রাহকের
দুয়ার সার্ভিসেসের আইপিও স্থগিত

শেয়ারবাজারে এসএমই খাতের কোম্পানি দুয়ার সার্ভিসসের আইপিও স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটির দুর্নীতি খতিয়ে দেখতে বিএসইসি ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। মঙ্গলবার দুয়ার সার্ভিসেস সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কমিশন (বিএসইসি) এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এসএমই খাতের বিতর্কিত আইপিও বাতিলের সিদ্ধান্তকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ব্রোকারেজ অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ) স্বাগত জানিয়েছে।
বিএসইসি থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়-দুয়ার সার্ভিসেসের সেবাসংক্রান্ত বিভিন্ন চুক্তি, আয় ও মুনাফা নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন কমিশনের নজরে এসেছে। এ অবস্থায় পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনে কোয়ালিফায়েড ইনভেস্টর অফারে (কিউআইও) আবেদন স্থগিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার
সকালে বিএসইসির ৯৩৯তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর আগে কোম্পানিটি ১৯ থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত কিউআই আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। গত বছরের ৯ জুন বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯১১তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপর ৫ ডিসেম্বর খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন লিখিতভাবে সম্মতিপত্র (কনসেন্ট লেটার) দেয়। মঙ্গলবার শেষ পাতায়-“এসএমই খাতে আবারও বিতর্কিত আইপিও/শেয়ারবাজারে দুর্নীতির ‘দুয়ার’ খুলছে” শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে দুয়ার সার্ভিসেসের আর্থিক অসঙ্গতি ও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, শেয়ারবাজারে আবারও দুর্নীতির ‘দুয়ার’ খুলতে শুরু করেছে বিএসইসির নতুন নেতৃত্ব। এসএমই খাতে দুয়ার সার্ভিসেরসর নামে দুর্বল ও বিনিয়োগকারীদের
জন্য ঝুঁকিপূর্ণ একটি কোম্পানির আইপিও (প্রাথমিক শেয়ার) অনুমোদন দিয়েছে। কোম্পানির মূল্য পণ্য ‘ডিজিটাল সেবা’। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক প্রতিবেদন, গ্রাহক, মালিকানা এবং ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি সবকিছুই রহস্যাবৃত। মূলত এ কোম্পানির গ্রাহক সংখ্যা ২। এর মধ্যে রয়েছে-অগ্রণী ব্যাংক এবং বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। মোট আয়ের ৯৯ শতাংশ দেখানো হয়েছে ‘দুই’ গ্রাহকের কাছ থেকে। অন্যদিকে দুয়ার সার্ভিসেসের কাছ থেকে অগ্রণী ব্যাংকের এ সেবা গ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইডিআরএর সেবাগ্রহণ নিয়েও বিমা কোম্পানিগুলো ব্যাপক আপত্তি তুলেছে। এরপরও এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি। এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) আপত্তিকে আমলে নেয়নি কমিশন। রোববার থেকে কোম্পানিটি শেয়ার বণ্টনের জন্য বিনিয়োগকারীদের কাছ
থেকে আবেদন জমা নেওয়ার কথা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে বাজারে সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে। ঠিক সেই সময়ে এ ধরনের একটি কোম্পানির আইপিও পুরো বাজারে খারাপ বার্তা দেবে। এদিকে ২০২৪ সালে দুয়ার সার্ভিসেসের ৭৭ কোটি টাকা আয়ের মধ্যে ৩৬ কোটি টাকা আদায় হয়নি। উল্লেখযোগ্য অংশ বাকি পড়ে আছে। এরপরও ২১ কোটি টাকা আয় দেখিয়েছে কোম্পানিটি। এদিকে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে-কোম্পানিটিতে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনের পরিবারের মালিকানা রয়েছে।
সকালে বিএসইসির ৯৩৯তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর আগে কোম্পানিটি ১৯ থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত কিউআই আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। গত বছরের ৯ জুন বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯১১তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপর ৫ ডিসেম্বর খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন লিখিতভাবে সম্মতিপত্র (কনসেন্ট লেটার) দেয়। মঙ্গলবার শেষ পাতায়-“এসএমই খাতে আবারও বিতর্কিত আইপিও/শেয়ারবাজারে দুর্নীতির ‘দুয়ার’ খুলছে” শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে দুয়ার সার্ভিসেসের আর্থিক অসঙ্গতি ও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, শেয়ারবাজারে আবারও দুর্নীতির ‘দুয়ার’ খুলতে শুরু করেছে বিএসইসির নতুন নেতৃত্ব। এসএমই খাতে দুয়ার সার্ভিসেরসর নামে দুর্বল ও বিনিয়োগকারীদের
জন্য ঝুঁকিপূর্ণ একটি কোম্পানির আইপিও (প্রাথমিক শেয়ার) অনুমোদন দিয়েছে। কোম্পানির মূল্য পণ্য ‘ডিজিটাল সেবা’। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক প্রতিবেদন, গ্রাহক, মালিকানা এবং ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি সবকিছুই রহস্যাবৃত। মূলত এ কোম্পানির গ্রাহক সংখ্যা ২। এর মধ্যে রয়েছে-অগ্রণী ব্যাংক এবং বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। মোট আয়ের ৯৯ শতাংশ দেখানো হয়েছে ‘দুই’ গ্রাহকের কাছ থেকে। অন্যদিকে দুয়ার সার্ভিসেসের কাছ থেকে অগ্রণী ব্যাংকের এ সেবা গ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আইডিআরএর সেবাগ্রহণ নিয়েও বিমা কোম্পানিগুলো ব্যাপক আপত্তি তুলেছে। এরপরও এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি। এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) আপত্তিকে আমলে নেয়নি কমিশন। রোববার থেকে কোম্পানিটি শেয়ার বণ্টনের জন্য বিনিয়োগকারীদের কাছ
থেকে আবেদন জমা নেওয়ার কথা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে বাজারে সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে। ঠিক সেই সময়ে এ ধরনের একটি কোম্পানির আইপিও পুরো বাজারে খারাপ বার্তা দেবে। এদিকে ২০২৪ সালে দুয়ার সার্ভিসেসের ৭৭ কোটি টাকা আয়ের মধ্যে ৩৬ কোটি টাকা আদায় হয়নি। উল্লেখযোগ্য অংশ বাকি পড়ে আছে। এরপরও ২১ কোটি টাকা আয় দেখিয়েছে কোম্পানিটি। এদিকে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে-কোম্পানিটিতে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনের পরিবারের মালিকানা রয়েছে।