
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

টাকা দেওয়ার কথা বলে আমবাগানে নিয়ে শিশুকে ধর্ষণ

৫০ টাকার লোভ দেখিয়ে ১০ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণচেষ্টা

তিস্তাপারে বিশাল মশাল প্রজ্বালন

সিইপিজেডে অগ্নিকাণ্ড: আগুন ছড়িয়ে পড়েছে পাশের ৪ তলা ভবনেও, কাজ করছে ১৯টি ইউনিট

কী ঘটছে প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের কারখানায়? স্থায়ীভাবে বন্ধের হুঁশিয়ারি মালিকপক্ষের

সিলেটের ছাত্রলীগ কর্মী আরাফাত কারাগার থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে কৃতকার্য

চুলার জন্য মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো পলিথিনে মোড়ানো মেশিনগানের গুলি
স্ত্রী ছাড়াও লিটনের ‘কামব্যাকের’ নেপথ্যে যিনি

আগের ম্যাচে ফিফটি করে লিটন দাস ফেরার একটা বার্তা দিয়েছিলেন। তবে এমন ‘ফলস ডন’ দেখার অভ্যাস তো বাংলাদেশ ক্রিকেটে কম নেই। তাই আরও একটা বড় বার্তার দরকার ছিল। লিটন সেটাও দিলেন। বিপিএল ইতিহাসের দ্রুততম সেঞ্চুরিটা করে বসলেন তিনি।
ব্যাট হাতে তার সময়টা খুব বাজে যাচ্ছিল। বিপিএলে টানা তিন ইনিংসে তিনি দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তার আগে জাতীয় দলের হয়েও ব্যাডপ্যাচটা চোখে পড়ার মতো ছিল তার। যে কারণে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও জায়গা পাননি স্কোয়াডে।
এমন দুঃসময়েও স্ত্রী তার পাশে থাকবেন, তাকে অনুপ্রেরণা যোগাবেন, সফল সবার গল্পটা এমন। লিটনেরও ঠিক তাই। তিনি সেঞ্চুরির পর তার স্ত্রী সঞ্চিতা দাসকে ধন্যবাদ জানাতে ভুললেন না। বললেন,
‘গত কিছুদিনে আমি সেভাবে ছন্দে ছিলাম না। এই সময়ে আমাকে আমার স্ত্রী আমাকে অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছে। তাকেও ধন্যবাদ জানাই।’ সঙ্গে আরও একজনকে ধন্যবাদটা দিলেন। তিনি হলেন শাহীন। লিটন তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের দলে একজন টিম বয় আছেন, তিনিও অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। ফলে শাহীনকেও অনেক ধন্যবাদ।’ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে যখন খেলেছেন লিটন, তখন শাহীন ছিলেন থ্রোয়ার। অনেক বছর ধরে লিটনের সঙ্গে কাজ করতে করতে শাহীন এখন বোঝেন কখন কী বল থ্রো করতে হবে। সঙ্গে লিটনের ভুলচুকও ধরিয়ে দেন ভালোভাবেই। ঢাকা ক্যাপিটালস ওপেনার জানালেন, সে তথ্যই সাহায্য করেছে তাকে। তিনি বলেন, ‘শাহীন দলে আমাদের আমাদের হেল্পিং হ্যান্ড হিসেবে কাজ করছে। সে গত তিন-চার
বছর কুমিল্লার সঙ্গে ছিল, আমার খেলাটা দেখছে। যারা এ রকম নিয়মিত প্র্যাকটিস করায়, তারা কিন্তু ছোট ছোট তথ্য দিতে পারে।’
‘গত কিছুদিনে আমি সেভাবে ছন্দে ছিলাম না। এই সময়ে আমাকে আমার স্ত্রী আমাকে অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছে। তাকেও ধন্যবাদ জানাই।’ সঙ্গে আরও একজনকে ধন্যবাদটা দিলেন। তিনি হলেন শাহীন। লিটন তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের দলে একজন টিম বয় আছেন, তিনিও অনেক অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। ফলে শাহীনকেও অনেক ধন্যবাদ।’ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে যখন খেলেছেন লিটন, তখন শাহীন ছিলেন থ্রোয়ার। অনেক বছর ধরে লিটনের সঙ্গে কাজ করতে করতে শাহীন এখন বোঝেন কখন কী বল থ্রো করতে হবে। সঙ্গে লিটনের ভুলচুকও ধরিয়ে দেন ভালোভাবেই। ঢাকা ক্যাপিটালস ওপেনার জানালেন, সে তথ্যই সাহায্য করেছে তাকে। তিনি বলেন, ‘শাহীন দলে আমাদের আমাদের হেল্পিং হ্যান্ড হিসেবে কাজ করছে। সে গত তিন-চার
বছর কুমিল্লার সঙ্গে ছিল, আমার খেলাটা দেখছে। যারা এ রকম নিয়মিত প্র্যাকটিস করায়, তারা কিন্তু ছোট ছোট তথ্য দিতে পারে।’