ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সরকার উৎখাতের ‘এলজিবিটি ষড়যন্ত্র
দিল্লিতে দোভালের সঙ্গে খলিলুরের বৈঠক: আলোচনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নিরাপত্তা উদ্বেগ
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আসিফ মাহতাব পর্ব ‘সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অংশ’: মানবাধিকার কর্মীর অভিযোগ
চট্টগ্রামে ‘দেখামাত্র গুলি’র নির্দেশ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার উদ্বেগ
বাল্যবন্ধুকে ঘিরেই সন্দেহ, গ্রেপ্তার জরেজ ও এক নারী
রাজপথে নেই আওয়ামী লীগ, তবুও ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সমর্থন
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
শূন্যরেখায় বেড়া দিয়ে ভারত কোন আইন লঙ্ঘন করেছে?
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম সীমান্তে আইন লঙ্ঘন করে শূন্যরেখা (নো ম্যান্স ল্যান্ড) বরাবর কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এ ঘটনায় সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
শূন্যরেখার ১৫০ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে, যা ১৯৭৫ সালের চুক্তি অনুযায়ী নিষিদ্ধ। এই চুক্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, শূন্যরেখা থেকে ১৫০ গজের মধ্যে কোনো প্রতিরক্ষা কাঠামো বা স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।
বাংলাদেশ-ভারত যুগ্ম সীমান্ত নির্দেশাবলী-১৯৭৫ অনুযায়ী উভয় দেশের শূন্য লাইনের ১৫০ গজের মধ্যে প্রতিরক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোন কাজ সম্পন্ন করার বিষয়ে সুস্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এই বেড়া নির্মাণে আপত্তি জানিয়ে কাজ বন্ধ করতে বাধ্য করেছে। স্বরাষ্ট্র
উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, "সীমান্তে আমাদের জায়গা কাউকে দেব না। সীমান্তে আমাদের ব্যাপক শক্তি আছে।" Tourism guides বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই ধরনের কার্যক্রম দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াতে পারে এবং তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। সাবেক জাতিসংঘ কর্মকর্তা মোস্তাক আহমেদ বলেন, "দুই পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে এটি সুরাহা করা উচিত।" সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক চুক্তির শর্তাবলী মেনে চলতে উভয় দেশেরই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।
উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, "সীমান্তে আমাদের জায়গা কাউকে দেব না। সীমান্তে আমাদের ব্যাপক শক্তি আছে।" Tourism guides বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই ধরনের কার্যক্রম দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াতে পারে এবং তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। সাবেক জাতিসংঘ কর্মকর্তা মোস্তাক আহমেদ বলেন, "দুই পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে এটি সুরাহা করা উচিত।" সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক চুক্তির শর্তাবলী মেনে চলতে উভয় দেশেরই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।



