
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে ৫৮ শতাংশ মার্কিনি : রয়টার্স

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফর বাতিল

ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে বেইজিং — চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সফলভাবে লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করল ইরানের অ্যান্টি-শিপ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র

সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার পাকিস্তান-চীন-আফগানিস্তানের

ক্ষমতার দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের জনমতের পাল্লা দ্রুত নিচে নামছে

ভারত ঝুঁকছে, চীন কতটা সাড়া দেবে
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বৈঠক

বাংলাদেশে দ্রুততম সময়ের মধ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং সেই নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত কীভাবে সহযোগিতা করতে পারে তা নিয়ে দুই দেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্যায়ে বৈঠক হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি।
শনিবার কলকাতায় আমেরিকান সেন্টারে এক সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ তথ্য জানান। খবর দ্য টেলিগ্রাফের।
এরিক গারসেটি মতবিনিময় সভায় জানান, ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান এবং ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা অজিত দোভালের মধ্যে হয়েছে একটি বৈঠক হয়েছে এবং সে বৈঠকের বড় অংশ জুড়ে ছিল বাংলাদেশ এবং এর সম্ভাব্য নির্বাচন।
তিনি বলেন, ‘আমি নিজে সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলাম। আলোচনায়ও অংশ নিয়েছি। বাংলাদেশ ইস্যুতে আমাদের
আলোচনার মূল বিষয় ছিল নির্বাচন। কীভাবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে পারে এবং এক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত কীভাবে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে পারে-এ নিয়েই মূলত আলোচনা হয়েছে।’ এ ছাড়া আলোচ্যসূচিতে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার ইস্যুও ছিল উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বিদায়ি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং পরের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-দুজনই বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার ও নিরাপত্তার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেছেন। আসলে আমরা সবাই বাংলাদেশকে একটি স্থিতিশীল, উন্নয়নমুখী এবং সহনশীল দেশ হিসাবে দেখতে চাই।’ এদিকে শুক্রবার ওয়াশিংটনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জ্যাক সুলিভান বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার পতনে যুক্তরাষ্ট্র ‘কলকাঠি নেড়েছে’ বলে যে গুঞ্জন চলছে-তা একেবারেই ‘অযৌক্তিক’ এবং ভারতের সরকারও এই গুঞ্জন বিশ্বাস
করে না।
আলোচনার মূল বিষয় ছিল নির্বাচন। কীভাবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে পারে এবং এক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত কীভাবে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে পারে-এ নিয়েই মূলত আলোচনা হয়েছে।’ এ ছাড়া আলোচ্যসূচিতে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার ইস্যুও ছিল উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বিদায়ি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং পরের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-দুজনই বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার ও নিরাপত্তার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেছেন। আসলে আমরা সবাই বাংলাদেশকে একটি স্থিতিশীল, উন্নয়নমুখী এবং সহনশীল দেশ হিসাবে দেখতে চাই।’ এদিকে শুক্রবার ওয়াশিংটনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জ্যাক সুলিভান বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার পতনে যুক্তরাষ্ট্র ‘কলকাঠি নেড়েছে’ বলে যে গুঞ্জন চলছে-তা একেবারেই ‘অযৌক্তিক’ এবং ভারতের সরকারও এই গুঞ্জন বিশ্বাস
করে না।