
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকর দেখে যেতে চান মা

টানা বৃষ্টিতে প্লাবিত সিলেটের নিম্নাঞ্চল, প্রস্তুত আশ্রয় কেন্দ্র

মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ডুবে গেল ট্রলার

ফেরি চলাচল বন্ধ, ২ কিমি এলাকায় যানবাহনের সারি

সীমান্তে সব লাইট বন্ধ করে পুশইন চেষ্টা, রুখে দিল বিজিবি-জনতা

সেন্টমার্টিনে তলিয়ে গেছে শতাধিক বাড়ি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট

৩ দিনের মধ্যে যেসব জেলায় বন্যার আভাস
দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০

ফরিদপুরের ভাঙ্গার আলগী ইউনিয়নের হরিরহাট বাজারের খেয়াঘাট দখল করাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাতে ও শনিবার সকালে দুই দফায় সংঘর্ষে ১০ জন গ্রামবাসী আহত হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে হরিরহাট বাজারের শত শত দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
সংবাদ পেয়ে শুক্রবার রাতে এবং ভোরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের নিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছে।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, আলগী ইউনিয়নের হরিরহাট বাজার সংলগ্ন খেয়াঘাট দিয়ে বর্ষা মৌসুমে ব্যবসায়ীদের মালামাল নেওয়া আনা করত। বর্তমান শুকনো মৌসুমে খেয়া ঘাটের জায়গাটি পরিত্যক্ত পড়ে আছে। এই সুযোগে ওই খেয়াঘাটের পরিত্যক্ত জায়গায় শুক্রবার সন্ধ্যায় বড়দিয়া গ্রামের রিজু ও আমির নেতৃত্বে দুইটি ছাপড়া ঘর
তুলেন। তখন পূর্ব আলগী গ্রামের নাঈম ঘর তুলতে বাধাঁ দেয়। এই নিয়ে বাজারের তাদের মধ্যে কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। পরে সংঘর্ষ হয়। রাতে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে শনিবার ভোরে আবারও দুই পক্ষ দেশিয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ঘণ্টাব্যাপী ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় উভয় পক্ষের ১০ জন গ্রামবাসী আহত হয়। সংবাদ পেয়ে এলাকার গণ্যমান্য চেয়ারম্যান, মেম্বার ও পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ বিষয় এখনো পর্যন্ত দুই পক্ষের কেউ ভাঙ্গা থানায় অভিযোগ দেন নাই। আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সিদ্দিক মিয়া বলেন, আলগী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী হরিরহাট বাজারের জায়গায় ঘর তোলা নিয়ে আমির, লিয়াকত ও নাঈম গং দুই পক্ষের মধ্যে রাতে
এবং শনিবার ভোরে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ হয়। সংবাদ পেয়ে আমি সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ও ভাঙ্গা থানা পুলিশ পরিস্থিতি শান্ত করি এবং দুই পক্ষের মধ্যে বিরাজমান জায়গায় ঘর তিলা নিয়ে যে ঘটনা সৃষ্টি হয়েছে তা সমাধানের চেষ্টা করছি। তিনি আরও বলেন, ‘আমি এসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এসিল্যান্ডের সাথে কথা বলেছি। শনিবার বিকেলে এলাকার গণ্যমানদের ও দুই পক্ষকে নিয়ে বসে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
তুলেন। তখন পূর্ব আলগী গ্রামের নাঈম ঘর তুলতে বাধাঁ দেয়। এই নিয়ে বাজারের তাদের মধ্যে কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। পরে সংঘর্ষ হয়। রাতে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে শনিবার ভোরে আবারও দুই পক্ষ দেশিয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ঘণ্টাব্যাপী ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় উভয় পক্ষের ১০ জন গ্রামবাসী আহত হয়। সংবাদ পেয়ে এলাকার গণ্যমান্য চেয়ারম্যান, মেম্বার ও পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ বিষয় এখনো পর্যন্ত দুই পক্ষের কেউ ভাঙ্গা থানায় অভিযোগ দেন নাই। আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সিদ্দিক মিয়া বলেন, আলগী ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী হরিরহাট বাজারের জায়গায় ঘর তোলা নিয়ে আমির, লিয়াকত ও নাঈম গং দুই পক্ষের মধ্যে রাতে
এবং শনিবার ভোরে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ হয়। সংবাদ পেয়ে আমি সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ও ভাঙ্গা থানা পুলিশ পরিস্থিতি শান্ত করি এবং দুই পক্ষের মধ্যে বিরাজমান জায়গায় ঘর তিলা নিয়ে যে ঘটনা সৃষ্টি হয়েছে তা সমাধানের চেষ্টা করছি। তিনি আরও বলেন, ‘আমি এসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এসিল্যান্ডের সাথে কথা বলেছি। শনিবার বিকেলে এলাকার গণ্যমানদের ও দুই পক্ষকে নিয়ে বসে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’