
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

উখিয়ায় চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের বিক্ষোভে লাঠিচার্জ, ১৫ জন পুলিশ হেফাজতে

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ

সাভারে ছাত্র হত্যা মামলার আসামি এখন রাজাপুরের ইউএনও

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

ফেসবুকে কথাকাটাকাটি, টেঁটা-বল্লম নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ

‘চিরকুট লিখে না গেলে পুলিশ কাকে না কাকে ফাঁসিয়ে টাকা খাবে’
অর্ধশত যাত্রী রেখে নির্ধারিত সময়ের আগেই চলে গেল ট্রেন, স্টেশন মাস্টার অবরুদ্ধ

নাটোর রেলস্টেশনে খুলনাগামী সীমান্ত এক্সেপ্রেস ট্রেনটি নির্ধারিত সময়ে যাত্রা বিরতির আগেই অর্ধশত যাত্রী রেখে চলে গেছে। এ ঘটনায় যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হয়ে স্টেশন মাস্টারকে অবরুদ্ধ করে রাখে। বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে নাটোর স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
যাত্রীদের অভিযোগ, চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী আন্তঃনগর সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রায় এক ঘণ্টা দেরিতে বুধবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে নাটোর স্টেশনে এসে পৌঁছায়। স্টেশনে তিন মিনিটের নির্ধারিত যাত্রা বিরতির আগেই রাত ১২টায় ট্রেনটি ছেড়ে চলে যায়। এ অবস্থায় অর্ধশত যাত্রী ট্রেনটিতে উঠতে পারেনি। অনেকে ট্রেন থেকে নামতেও পারেননি। অনেকে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ দিয়ে নামতে গিয়ে আহত হয়েছে। এ অবস্থায় ক্ষুব্ধ যাত্রীরা স্টেশন মাস্টারের
কক্ষে ঢুকে তাকে অবরুদ্ধ করে সমাধানের দাবি করেন। পরে রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মীরা গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। যাত্রী শিমুল, সাদেকুল ও ফারাজানা জানান, ট্রেনটি দ্রুত ছেড়ে যাওয়ার কারণে অনেক যাত্রী নামতে গিয়ে তাদের চাপে ট্রেনে উঠতে পারেননি। অনেক যাত্রী ট্রেন থেকে নামতেই পারেননি। এ নিয়ে ষ্টেশনে ট্রেনে উঠতে না পারা যাত্রীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং ষ্টেশন মাস্টারকে অবরুদ্ধ করেন। নাটোর রেল স্টেশনে কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার শামীম হোসেন বলেন, 'স্টেশনে তিন মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর কথা থাকলেও দেড় মিনিটে ট্রেনটি ছেড়ে গেছে। বিষয়টি কন্ট্রোল রুমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। এ রুটে বিকল্প আর কোনো ট্রেন না থাকায় তিনি কিছু করতে পারেননি। ট্রেন পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন
গার্ড। আমাদের তেমন কিছু করার থাকে না।'
কক্ষে ঢুকে তাকে অবরুদ্ধ করে সমাধানের দাবি করেন। পরে রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মীরা গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। যাত্রী শিমুল, সাদেকুল ও ফারাজানা জানান, ট্রেনটি দ্রুত ছেড়ে যাওয়ার কারণে অনেক যাত্রী নামতে গিয়ে তাদের চাপে ট্রেনে উঠতে পারেননি। অনেক যাত্রী ট্রেন থেকে নামতেই পারেননি। এ নিয়ে ষ্টেশনে ট্রেনে উঠতে না পারা যাত্রীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং ষ্টেশন মাস্টারকে অবরুদ্ধ করেন। নাটোর রেল স্টেশনে কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার শামীম হোসেন বলেন, 'স্টেশনে তিন মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর কথা থাকলেও দেড় মিনিটে ট্রেনটি ছেড়ে গেছে। বিষয়টি কন্ট্রোল রুমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। এ রুটে বিকল্প আর কোনো ট্রেন না থাকায় তিনি কিছু করতে পারেননি। ট্রেন পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন
গার্ড। আমাদের তেমন কিছু করার থাকে না।'