ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নামছে পানির স্তর, শুষ্ক মৌসুমে সংকটের শঙ্কা
নির্গত বর্জ্য শীতলক্ষ্যায় হুমকিতে জনস্বাস্থ্য
টাঙ্গাইলে প্রশিক্ষণরত ১৪ পুলিশ কনস্টেবলকে অব্যাহতি
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৪০
উত্তরে কনকনে শীত, জনজীবন বিপর্যস্ত
রাজধানীতে থার্টিফার্স্ট নাইটে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে দগ্ধ ৫
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঢাকায় ব্যাপক আতশবাজি
‘সীমান্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণে, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত’
বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্তের পুরোটাই 'আরাকান আর্মির' নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফট্যানেন্ট জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গির আলম চৌধুরি।
তিনি বলেছেন, দেশটা মিয়ানমার সরকারের আর সীমান্ত এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ফলে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উভয় পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হচ্ছে বাংলাদেশের। উভয় পক্ষের সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগও রয়েছে।
সোমবার ( ৩০ ডিসেম্বর) কক্সবাজারের টেকনাফের সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফট্যানেন্ট জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গির আলম চৌধুরি এ কথা বলেন।
বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য মন্তব্য করে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে একজন গ্রহণযোগ্য ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ড. খলিলুর রহমানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি বিষয়টিতে সার্বক্ষণিক নজর রাখছেন। সীমান্ত এলাকায় আমাদের কোনো সমস্যা নেই। বিজিবিসহ সব বাহিনীর সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। এখানে যেন আইনশৃঙ্খলা সবসময় স্বাভাবিক থাকে, সেজন্য গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাতের জেরে ৫০ থেকে ৬০ হাজার নতুন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের তথ্য স্বীকার করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের নিবন্ধন হয়নি। তাদের নতুন করে নিবন্ধিত করা হবে কি না, সে বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত জরুরি। এ নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। নতুন অনুপ্রেবশ করা রোহিঙ্গারা মানবিক সমস্যায় পড়ে এসেছেন। অনেকেই এসেছেন গুরুতর আহত হয়ে। ফলে তাঁদের ফেরত পাঠানোও খুবই জটিল হয়ে পড়েছে। নতুন আসা রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন মাধ্যমে
খাবারের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পাচ্ছেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এখানে (টেকনাফ) মাদকের সমস্যা পুরোনো। নাফনদীর বাংলাদেশের অংশের জালিয়ার দিয়া চরে কিছু অপরাধী, দীর্ঘদিন ধরে মাদক পাচার নিয়ন্ত্রণ করত। বর্তমান সরকার চর থেকে তাদের বিতাড়িত করেছে। মাদক পর্যায়ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। এর জন্য সীমান্তের সকল মানুষকে তথ্য প্রদান করে সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি। মাদক নিয়ন্ত্রণে মসজিদের ইমামদের জুমার নামাজসহ বিভিন্ন সময় সচেতনতা প্রচারের অনুরোধও জানান তিনি। নাফ নদীতে মাছ ধরা ও গরু আমদানির করিডর চালু মিয়ানমারের পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, বিভিন্ন সময় গোলাগুলির শব্দ এপারে শোনা যায়। গোলাবারুদও এপারে এসে পড়ে। ফলে নাফ নদীতে মাছ ধরা এখন
নিরাপদ না। পরিস্থিতির উন্নত হলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ সম্ভব হবে। গরু আমদানি বন্ধ থাকায় দেশের খামারিরা খুশি এবং পশু সংকটও নেই। পরিস্থিতির উন্নতি হলে উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই করিডরের ব্যাপারে বলা যাবে।
তিনি বিষয়টিতে সার্বক্ষণিক নজর রাখছেন। সীমান্ত এলাকায় আমাদের কোনো সমস্যা নেই। বিজিবিসহ সব বাহিনীর সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। এখানে যেন আইনশৃঙ্খলা সবসময় স্বাভাবিক থাকে, সেজন্য গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাতের জেরে ৫০ থেকে ৬০ হাজার নতুন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের তথ্য স্বীকার করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের নিবন্ধন হয়নি। তাদের নতুন করে নিবন্ধিত করা হবে কি না, সে বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত জরুরি। এ নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। নতুন অনুপ্রেবশ করা রোহিঙ্গারা মানবিক সমস্যায় পড়ে এসেছেন। অনেকেই এসেছেন গুরুতর আহত হয়ে। ফলে তাঁদের ফেরত পাঠানোও খুবই জটিল হয়ে পড়েছে। নতুন আসা রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন মাধ্যমে
খাবারের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পাচ্ছেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এখানে (টেকনাফ) মাদকের সমস্যা পুরোনো। নাফনদীর বাংলাদেশের অংশের জালিয়ার দিয়া চরে কিছু অপরাধী, দীর্ঘদিন ধরে মাদক পাচার নিয়ন্ত্রণ করত। বর্তমান সরকার চর থেকে তাদের বিতাড়িত করেছে। মাদক পর্যায়ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। এর জন্য সীমান্তের সকল মানুষকে তথ্য প্রদান করে সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি। মাদক নিয়ন্ত্রণে মসজিদের ইমামদের জুমার নামাজসহ বিভিন্ন সময় সচেতনতা প্রচারের অনুরোধও জানান তিনি। নাফ নদীতে মাছ ধরা ও গরু আমদানির করিডর চালু মিয়ানমারের পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, বিভিন্ন সময় গোলাগুলির শব্দ এপারে শোনা যায়। গোলাবারুদও এপারে এসে পড়ে। ফলে নাফ নদীতে মাছ ধরা এখন
নিরাপদ না। পরিস্থিতির উন্নত হলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ সম্ভব হবে। গরু আমদানি বন্ধ থাকায় দেশের খামারিরা খুশি এবং পশু সংকটও নেই। পরিস্থিতির উন্নতি হলে উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই করিডরের ব্যাপারে বলা যাবে।