
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চার মাসের জন্য খুলছে সেন্টমার্টিন

চট্টগ্রামে ২টিসহ নাসা গ্রুপের ১৮টি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ, কর্মহীন হাজার হাজার শ্রমিক

শেখ হাসিনার সরকারের মজুদকৃত চালের বস্তা থেকে তাঁরই নাম মুছে চলছে বিতরণ

এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ: বিরোধিতা করেও শেখ হাসিনার নির্দেশিত পথে ইউনূস সরকার

আওয়ামী লীগ সরকারের চালু করা অনলাইন জিডির কৃতিত্বটাও চুরি অন্তর্বর্তী সরকারের!

উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা উদযাপনের প্রত্যাশা পূজা পরিষদের

অক্সিজেন ছাড়াই শীর্ষ পর্বত মানাসলুর চূড়ায় দুই বাংলাদেশি
বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে শেখ হাসিনার বিবৃতি

শুভ বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
২৫ ডিসেম্বর খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শুভ বড়দিন। আমি খ্রিস্টান সম্প্রদায়সহ বাংলাদেশের সকল মানুষকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। মহান সৃষ্টিকর্তা যুগে যুগে মানব সমাজের পথ প্রদর্শক হিসেবে মহামানব প্রেরণ করেছেন। যীশুখ্রিস্ট তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি মানব মুক্তির পথ প্রদর্শক হিসেবে কাজ করেছেন। মানুষে মানুষে ভালোবাসার বিস্তারের মাধ্যমে একটি মানবিক পৃথিবী গড়ে তোলা ছিল তাঁর লক্ষ্য। যীশুখ্রিস্টের আদর্শ, জীবনের প্রতিটি শিক্ষা, বাণী, ক্ষমা ও মহত্ত্ব পর্যালোচনা করলে আমরা তা দেখতে পাই। তাঁর দর্শন ছিল মানবিকতার দর্শন, মানুষকে ভালোবাসার দর্শন।
অথচ আজকের বাংলাদেশে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ সৃষ্টি করা হচ্ছে, ভিন্নধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের
বিরুদ্ধে ঘৃণা উৎপাদন ও সেটার বিস্তার ঘটানো হচ্ছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গভীর সংকটে নিমজ্জিত। এই স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে হলে আমাদের মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে হবে। সেক্ষেত্রে যীশুখ্রিস্টের জীবনাচরণ, বাণী, শিক্ষা ও আদর্শ গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করবে। তিনি সব ভেদাভেদ ভুলে সবকিছুর ঊর্ধ্বে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন মানব আত্মার শ্রেষ্ঠত্বকে। মানুষে মানুষে বাঁধতে চেয়েছেন প্রেমের বাঁধনে। মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে ছুঁটে গেছেন, রোগ থেকে মুক্তি দিয়েছেন। প্রতি বছর বড়দিন আসে ভ্রাতৃত্ব, ভালবাসা, সহমর্মিতা, উদারতার বার্তা নিয়ে। সংযম, সহিষ্ণুতা, ত্যাগ ও ভালোবাসার মধ্য দিয়ে স্মরণ করা হয় যিশুখ্রিস্টকে। যীশুখ্রিস্টের ত্যাগ ও মহিমায় সবার জীবন উজ্জ্বল হয়ে উঠুক। ত্যাগের মহিমায়
উজ্জীবিত হোক সকলে। এই শুভদিনে এটাই প্রত্যাশা রাখি। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
বিরুদ্ধে ঘৃণা উৎপাদন ও সেটার বিস্তার ঘটানো হচ্ছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গভীর সংকটে নিমজ্জিত। এই স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে হলে আমাদের মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে হবে। সেক্ষেত্রে যীশুখ্রিস্টের জীবনাচরণ, বাণী, শিক্ষা ও আদর্শ গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করবে। তিনি সব ভেদাভেদ ভুলে সবকিছুর ঊর্ধ্বে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন মানব আত্মার শ্রেষ্ঠত্বকে। মানুষে মানুষে বাঁধতে চেয়েছেন প্রেমের বাঁধনে। মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে ছুঁটে গেছেন, রোগ থেকে মুক্তি দিয়েছেন। প্রতি বছর বড়দিন আসে ভ্রাতৃত্ব, ভালবাসা, সহমর্মিতা, উদারতার বার্তা নিয়ে। সংযম, সহিষ্ণুতা, ত্যাগ ও ভালোবাসার মধ্য দিয়ে স্মরণ করা হয় যিশুখ্রিস্টকে। যীশুখ্রিস্টের ত্যাগ ও মহিমায় সবার জীবন উজ্জ্বল হয়ে উঠুক। ত্যাগের মহিমায়
উজ্জীবিত হোক সকলে। এই শুভদিনে এটাই প্রত্যাশা রাখি। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।