
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনিদের ৬০০ ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল ইসরাইল

পারমাণবিক উপাদান পাচারের আঁতুড়ঘর ভারত

পুতিনের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ না হলে ইউক্রেন ইস্যুর অগ্রগতি হবে না: ট্রাম্প

পারমাণবিক উপাদান পাচারের আঁতুড়ঘর ভারত

ইসরাইলি বিমান হামলায় ৬২ জন নিহত

ছেলেদের সঙ্গে ফোনালাপের অনুমতি পেলেন ইমরান খান

যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেই ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে সুরক্ষা জোরদারের উদ্যোগ

নতুন দিল্লি, ৮ ডিসেম্বর: ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সম্প্রতি জানিয়েছেন যে, ভারত তার বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য একটি "কম্প্রিহেনসিভ সীমান্ত ব্যবস্থাপনা সিস্টেম" (সিআইবিএমএস) বাস্তবায়ন করছে। তিনি রোববার রাজস্থানের যোধপুরে সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ)-এর ৬০তম প্রতিষ্ঠা দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই তথ্য প্রকাশ করেন।
অমিত শাহ জানিয়েছেন, মোদি সরকার পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সংবেদনশীল সীমান্ত এলাকাগুলোর নজরদারি বাড়াতে সিআইবিএমএস সিস্টেম তৈরি করেছে। সিআইবিএমএস প্রবর্তন হলে এটি সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বর্তমানে আসামের ধুবরি এলাকায় সিস্টেমের একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে এবং এর প্রাথমিক ফলাফল অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক বলে উল্লেখ করেন তিনি।
অমিত শাহ
আরও বলেন, "এই সিস্টেমের মাধ্যমে ভারতীয় সীমান্ত অঞ্চলে নিরাপত্তা আরও কার্যকরভাবে নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এটি বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করবে এবং পাকিস্তানের সঙ্গেও নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।" ভারত সরকার সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানোর পাশাপাশি, অবকাঠামোগত উন্নয়নে একাধিক প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ৫৯১ কিলোমিটার দীর্ঘ বেষ্টনী নির্মাণ, ১ হাজার ১৫৯ কিলোমিটার সীমান্তে ফ্লাডলাইট স্থাপন, ৫৭৩টি সীমান্ত ফাঁড়ি এবং ৫৭৯টি পর্যবেক্ষণ পোস্ট নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত। এই প্রকল্পগুলোর লক্ষ্য হলো সীমান্ত এলাকাগুলোতে নজরদারি আরও শক্তিশালী করা, যাতে কোনো ধরনের অনুপ্রবেশ বা অবৈধ কার্যকলাপ ঠেকানো যায়। এছাড়া, ভারত সরকার তার নিজেদের অংশে দুর্গম ১ হাজার ৮১২ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণের কাজও শুরু
করেছে, যা সীমান্ত এলাকার দ্রুত এবং নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করবে। ভারতের এই উদ্যোগ শুধুমাত্র দেশের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য নয়, বরং প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অমিত শাহ বলেন, "বর্ডার সুরক্ষা ব্যবস্থার শক্তিশালীকরণে একদিকে যেমন দেশীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, তেমনি অন্যদিকে সীমান্ত এলাকা দিয়ে মানবপাচার, মাদক চোরাচালান, এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, সীমান্তের অবকাঠামো উন্নয়নে এসব পদক্ষেপ ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সীমানা পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল ও নিরাপদ করবে। ভারতের সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সিআইবিএমএস সিস্টেমের বাস্তবায়ন দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা উন্নত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সীমান্তের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার মাধ্যমে, ভারত
পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মতো প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সীমান্ত বিরোধ এবং নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে। ভারতের এই পদক্ষেপ ভবিষ্যতে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে।
আরও বলেন, "এই সিস্টেমের মাধ্যমে ভারতীয় সীমান্ত অঞ্চলে নিরাপত্তা আরও কার্যকরভাবে নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এটি বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করবে এবং পাকিস্তানের সঙ্গেও নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।" ভারত সরকার সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানোর পাশাপাশি, অবকাঠামোগত উন্নয়নে একাধিক প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ৫৯১ কিলোমিটার দীর্ঘ বেষ্টনী নির্মাণ, ১ হাজার ১৫৯ কিলোমিটার সীমান্তে ফ্লাডলাইট স্থাপন, ৫৭৩টি সীমান্ত ফাঁড়ি এবং ৫৭৯টি পর্যবেক্ষণ পোস্ট নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত। এই প্রকল্পগুলোর লক্ষ্য হলো সীমান্ত এলাকাগুলোতে নজরদারি আরও শক্তিশালী করা, যাতে কোনো ধরনের অনুপ্রবেশ বা অবৈধ কার্যকলাপ ঠেকানো যায়। এছাড়া, ভারত সরকার তার নিজেদের অংশে দুর্গম ১ হাজার ৮১২ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণের কাজও শুরু
করেছে, যা সীমান্ত এলাকার দ্রুত এবং নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করবে। ভারতের এই উদ্যোগ শুধুমাত্র দেশের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য নয়, বরং প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অমিত শাহ বলেন, "বর্ডার সুরক্ষা ব্যবস্থার শক্তিশালীকরণে একদিকে যেমন দেশীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, তেমনি অন্যদিকে সীমান্ত এলাকা দিয়ে মানবপাচার, মাদক চোরাচালান, এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।" তিনি আরও উল্লেখ করেন, সীমান্তের অবকাঠামো উন্নয়নে এসব পদক্ষেপ ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সীমানা পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল ও নিরাপদ করবে। ভারতের সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সিআইবিএমএস সিস্টেমের বাস্তবায়ন দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা উন্নত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সীমান্তের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার মাধ্যমে, ভারত
পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মতো প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সীমান্ত বিরোধ এবং নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে। ভারতের এই পদক্ষেপ ভবিষ্যতে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে।