ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নয়া বন্দোবস্তঃ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পুরনো ষড়যন্ত্র
খুলনায় জামায়াত প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দীর ভারতীয় ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান: নথিপত্রে অসংগতি ও সন্দেহের জেরে বিভ্রাট
রাজধানীতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ, প্রধান উপদেষ্টার কঠোর নির্দেশ
“কারও মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ বলার শিক্ষা পাইনি, তবে উসমান হাদী একজন বাচাল ধর্মান্ধ জঙ্গী” — সিদ্দিকী নাজমুল আলম
জামায়াতের নেতাকর্মীরা চাঁদা না পেয়ে হিন্দু পল্লীতে ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়
ফ্যাসিস্ট ইউনুসের প্রশাসনিক মব সন্ত্রাসের শিকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা – কর্মীরা।
“কিছুদিন পরে মানুষ অনাহারে মারা যাবে, সরকারের কোন ব্যবস্থা নাই তো” — জনতার কথা
১৪০ জন মিলে ২০ হাজার টাকা চুরি!
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় একটি মামলা করেছেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান। তাঁর অভিযোগ, ১৪০–১৫০ জন মিলে তাকেসহ দুজনকে মারধর করে ২০ হাজার টাকা ‘চুরি’ করেছেন। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ–সহযোগী সংগঠনের থানা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা মামলার এজাহারে বাদী বলেছেন, ২০২৩ সালের ২৮ নভেম্বর সন্ধ্যায় তিনি মগবাজার টিঅ্যান্ডটি কলোনি থেকে বাসায় ফিরছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সম্রাট ভুঁইয়া। নয়াটোলা তিন রাস্তার মোড়ে আসামিরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাদের আটক করে। একটি বেকারিতে রেখে তাদের বেধড়ক পেটানো হয়। ওই সময় আসামিরা তাঁর পকেটে থাকা ২০ হাজার
টাকা চুরি করে। মামলায় নির্দেশদাতা থেকে শুরু করে চুরি ও মারধরে জড়িত হিসেবে ৭২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৭০–৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন– ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৈমুর রেজা খোকন, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোক্তার সরদার, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পিএস মনির হোসেন, ব্যক্তিগত সহকারী রেজোয়ানুল হক রোমান, কথিত পিএস মাসুদ হাওলাদার কোহিনুর, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সাঈদুর রহমান সাঈদ, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
টাকা চুরি করে। মামলায় নির্দেশদাতা থেকে শুরু করে চুরি ও মারধরে জড়িত হিসেবে ৭২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৭০–৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন– ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৈমুর রেজা খোকন, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোক্তার সরদার, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পিএস মনির হোসেন, ব্যক্তিগত সহকারী রেজোয়ানুল হক রোমান, কথিত পিএস মাসুদ হাওলাদার কোহিনুর, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সাঈদুর রহমান সাঈদ, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।



