
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

কুয়েটে গ্রাফিতি আঁকলেন শিক্ষার্থীরা

জড়িতদের শনাক্তে শিক্ষার্থীদের পালটা কমিটি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি নিয়ে যত অবাক করা তথ্য

হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের হুমকি ট্রাম্পের

বৈঠকে সন্তুষ্ট নই, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি কারিগরি শিক্ষার্থীদের

ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা পুনরায় হবে, তারিখ ঘোষণা
‘দিল্লী না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’ স্লোগানে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ভারতের আগরতলার কুঞ্জবনে অবস্থিত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে শিক্ষার্থীরা রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এ সময় বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা এসে মিছিলে যোগ দেন। পরে মিছিলটি ভিসি চত্বর হয়ে পুনরায় রাজু ভাস্কর্যের সামনে এক সমাবেশে মিলিত হয়।
শিক্ষার্থীরা ‘গোলামী না আজাদি, আজাদি আজাদি’; ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’; ‘দিল্লী না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’; ‘ভারতীয় আগ্রাসন, রুখে দাও জনগণ’; ‘হাইকমিশনে/আগরতলায় হামলা কেন, দিল্লি তুই জবাব দে’; ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, ‘ভারত ভারত করিস না, পিঠের চামড়া থাকবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দিয়ে প্রতিবাদ জানান।
মিছিলের পর বিক্ষোভ সমাবেশে শিক্ষার্থীরা
বলেন, তারা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ। তাদের সাথে আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকবে, প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকবে। কিন্তু কোনোভাবেই তাদের সাথে আমাদের রাজা-প্রজার সম্পর্ক হতে পারে না। ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার জন্য অবশ্যই ভারতকে ক্ষমা চাইতে হবে। তারা আরো বলেন, ভারতকে বলতে চাই এ দেশে আর আওয়ামী লীগের ক্ষমতা নেই। সুতরাং তারা যেন আওয়ামী লীগের আমলের মতো করে এ দেশে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা না করে। দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই শরীরে এক ফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত আমরা ভারতের আধিপত্য মেনে নেব না। যেভাবে আমরা হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছি সেভাবেই আমরা দিল্লির আগ্রাসনও রুখে দেব। তারা বলেন, ‘গত ১৬ বছর পরে বাংলাদেশ যখন
দিল্লির গোলামি ছেড়ে মাথা উঁচু করে দাড়িয়েছে, দিল্লির দিকে চোখে চোখ রেখে তাকাচ্ছে দিল্লির ঘুম তখন হারাম হয়ে গেছে। তাদের দাবি, ‘এ ধরনের ঘটনা কূটনৈতিক শিষ্টাচার লঙ্ঘন এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি অবমাননা।’
বলেন, তারা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ। তাদের সাথে আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকবে, প্রতিবেশী হিসেবে ভালো সম্পর্ক থাকবে। কিন্তু কোনোভাবেই তাদের সাথে আমাদের রাজা-প্রজার সম্পর্ক হতে পারে না। ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার জন্য অবশ্যই ভারতকে ক্ষমা চাইতে হবে। তারা আরো বলেন, ভারতকে বলতে চাই এ দেশে আর আওয়ামী লীগের ক্ষমতা নেই। সুতরাং তারা যেন আওয়ামী লীগের আমলের মতো করে এ দেশে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা না করে। দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই শরীরে এক ফোঁটা রক্ত থাকা পর্যন্ত আমরা ভারতের আধিপত্য মেনে নেব না। যেভাবে আমরা হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছি সেভাবেই আমরা দিল্লির আগ্রাসনও রুখে দেব। তারা বলেন, ‘গত ১৬ বছর পরে বাংলাদেশ যখন
দিল্লির গোলামি ছেড়ে মাথা উঁচু করে দাড়িয়েছে, দিল্লির দিকে চোখে চোখ রেখে তাকাচ্ছে দিল্লির ঘুম তখন হারাম হয়ে গেছে। তাদের দাবি, ‘এ ধরনের ঘটনা কূটনৈতিক শিষ্টাচার লঙ্ঘন এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি অবমাননা।’