ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফিলিপাইনের নৌঘাঁটির কাছে ৬০ চীনা জাহাজ
১৭ বছর আগের ঘটনার জন্য মার্কেলের কাছে ক্ষমা চাইলেন পুতিন
ইউক্রেনে আরও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকি পুতিনের
নেতানিয়াহু কি তাহলে আইসিসির গ্রেফতারি পরোয়ানা থেকে মুক্ত?
বাংলাদেশে ভিন্ন দেশ, তাদের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারি না: চিন্ময় দাস ইস্যুতে মমতা
ভারতে প্রায় ১,০০০ ভুয়া বোমা হামলার হুমকি, বিমান চলাচলে বিপর্যয়
অব্যাহত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৪২
খোদ সনাতন ধর্মাবলম্বীরাই ইসকনের অত্যাচারে ভীত সন্ত্রস্ত!
ইদানিং দেশে আলোচনার কেন্দ্র-বিন্দ্রু হয়ে উঠেছে ইসকন। আমরা অনেকেই জানি না তারা কি করে বা তাদের কাজ কি। মূলত আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ বা ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) হলো গৌড়ীয় বৈষ্ণব মতবাদের অনুসারী একটি হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।
জানা গেছে, যারা ইসকনের সদস্য হয়, তাদের মাসিক চাঁদা দিতে হয়। অন্যথায় কেউ চাঁদা না দিলে তার ওপর নেমে আসে অমানুষিক নির্যাতন ও স্টিম রোলার। এতে বাধ্য হয়ে অনেক সনাতন ধর্মাবলম্বীরাই এই সংগঠন থেকে বের হয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া এই পদ্ধতি জানলে বেশিরভাগ সনাতনীরাই ইসকনে যোগ দিতে চায় না। ফলে ইসকন নেতারা কৌশলে এই নিয়ম কোনো নতুন আগত সদস্যদের জানান না।
আরও জানা
গেছে, অনেকের ধারণা এটি সব সনাতন বা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সংগঠন। না এটি মূলত সব সনাতনদের প্রতিনিধিত্ব করে না। ইসকন কোমলমতি শিশুদের সনাতন ধর্মের রীতির বাইরে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করে। সন্ত্রাসী মনোভাব, জোড়পূর্বক অনাচার, ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করা ও যৌন হেনস্থা করা হয়। মূলত তাদের ভীষণ থাকে সদস্যদের ভারতের হিন্দুত্ববাদী উগ্র সংগঠন ‘আরএসএস’ এর আদলে গড়ে তোলা। যার কারণে তাদের মধ্যে মনোভাবই থাকে উগ্র ও সন্ত্রাসী স্টাইল। যার একটি দৃষ্টান্ত হলো চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে প্রকাশ্যে জবাই করে হত্যা করা। এর মাধ্যমেই প্রমাণ হয় ইসকন সদস্যদের মনোভাব হলো উগ্র। বিভিন্ন তথ্যসূত্রে জানা যায়, বয়স্কদের সেবার চাইতে শিশুদের দিকে সন্দেহজনকভাবে
বেশি আগ্রহ থাকে ইসকন নেতাদের। কারণ তারা শিশুদের মনের ইচ্ছামতো বুঝাতে সক্ষম হয়। এছাড়া ইতোপূর্বে অনেক নেতাদের নামে শিশু বলাৎকার ও যৌন হেনস্তার প্রমাণ পাওয়া যায়। আরও রয়েছে প্রত্যেক গ্রামে গ্রামে উগ্রবাদী দল গঠন করে বিভিন্ন ইস্যুতে বিশৃঙ্খলা তৈরি করা। এর প্রমাণ হিসেবে চিন্ময় একাই যথেষ্ট, শিশুদের সরাসরি বলাৎকার এবং যৌন হয়রানীর অভিযোগে তাকে বিভিন্ন কর্মকান্ড থেকে গত বছর অক্টোবর মাসেই সংগঠনটি চিঠির মাধ্যমে সীমাবদ্ধ করে দেয়। অথচ এই চিন্ময় প্রভু নামক নিকৃষ্ট নরপিশাচ আবারো লালদীঘি ময়দানের স্টেজে উঠে ইসকনের তথা সনাতনীদের নেতার ভূমিকায় আবির্ভূত হয়! এর থেকে আরো প্রমাণিত হয় যে ইসকন একটি হঠকারী মিথ্যাবাদী উগ্র ও সন্ত্রাসী সংগঠন যারা
শিশুদের উপরে যৌনাচার ও প্রকাশ্য হত্যাকান্ড ঘটনার মতো নিকৃষ্ট কর্মকান্ড চালায়। বিগত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সাথে ইসকন সদস্যরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত হয়ে কাজ করতো। জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও সাধারণ জনতার ওপর আওয়ামী লীগ যখন গণহত্যা চালায়, তখন এর প্রতিবাদে তারা কোনো কোনো টু-শব্দ করেনি। এছাড়া আওয়ামী লীগ আমলে সাধারণ হিন্দুদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন হলেও এরও কোনো প্রতিবাদ তারা জানায়নি।
গেছে, অনেকের ধারণা এটি সব সনাতন বা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সংগঠন। না এটি মূলত সব সনাতনদের প্রতিনিধিত্ব করে না। ইসকন কোমলমতি শিশুদের সনাতন ধর্মের রীতির বাইরে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করে। সন্ত্রাসী মনোভাব, জোড়পূর্বক অনাচার, ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করা ও যৌন হেনস্থা করা হয়। মূলত তাদের ভীষণ থাকে সদস্যদের ভারতের হিন্দুত্ববাদী উগ্র সংগঠন ‘আরএসএস’ এর আদলে গড়ে তোলা। যার কারণে তাদের মধ্যে মনোভাবই থাকে উগ্র ও সন্ত্রাসী স্টাইল। যার একটি দৃষ্টান্ত হলো চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে প্রকাশ্যে জবাই করে হত্যা করা। এর মাধ্যমেই প্রমাণ হয় ইসকন সদস্যদের মনোভাব হলো উগ্র। বিভিন্ন তথ্যসূত্রে জানা যায়, বয়স্কদের সেবার চাইতে শিশুদের দিকে সন্দেহজনকভাবে
বেশি আগ্রহ থাকে ইসকন নেতাদের। কারণ তারা শিশুদের মনের ইচ্ছামতো বুঝাতে সক্ষম হয়। এছাড়া ইতোপূর্বে অনেক নেতাদের নামে শিশু বলাৎকার ও যৌন হেনস্তার প্রমাণ পাওয়া যায়। আরও রয়েছে প্রত্যেক গ্রামে গ্রামে উগ্রবাদী দল গঠন করে বিভিন্ন ইস্যুতে বিশৃঙ্খলা তৈরি করা। এর প্রমাণ হিসেবে চিন্ময় একাই যথেষ্ট, শিশুদের সরাসরি বলাৎকার এবং যৌন হয়রানীর অভিযোগে তাকে বিভিন্ন কর্মকান্ড থেকে গত বছর অক্টোবর মাসেই সংগঠনটি চিঠির মাধ্যমে সীমাবদ্ধ করে দেয়। অথচ এই চিন্ময় প্রভু নামক নিকৃষ্ট নরপিশাচ আবারো লালদীঘি ময়দানের স্টেজে উঠে ইসকনের তথা সনাতনীদের নেতার ভূমিকায় আবির্ভূত হয়! এর থেকে আরো প্রমাণিত হয় যে ইসকন একটি হঠকারী মিথ্যাবাদী উগ্র ও সন্ত্রাসী সংগঠন যারা
শিশুদের উপরে যৌনাচার ও প্রকাশ্য হত্যাকান্ড ঘটনার মতো নিকৃষ্ট কর্মকান্ড চালায়। বিগত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সাথে ইসকন সদস্যরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত হয়ে কাজ করতো। জুলাই-আগস্টে ছাত্র ও সাধারণ জনতার ওপর আওয়ামী লীগ যখন গণহত্যা চালায়, তখন এর প্রতিবাদে তারা কোনো কোনো টু-শব্দ করেনি। এছাড়া আওয়ামী লীগ আমলে সাধারণ হিন্দুদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন হলেও এরও কোনো প্রতিবাদ তারা জানায়নি।