![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/2025-02-13_090742.png)
বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে, নাগরিকদের সতর্ক করলো যুক্তরাজ্য
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/11-4-2502121315.webp)
ভারত বাদ, নতুন ব্লকে বাংলাদেশ, চীন, পাকিস্তান!
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/7-16-2502121330.webp)
প্রত্মতাত্বিক প্রদর্শনী ও ঐতিহাসিক নিদর্শন রক্ষার শপথ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/12-3-2502121354.webp)
নোয়াখালীর দক্ষিণে নতুন বাংলাদেশ!
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/image-530218-1739353126.jpg)
যমুনা রেল সেতুতে ট্রেন চলাচল শুরু
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/image-530181-1739339388.jpg)
ট্রেন আর উঠবে না যমুনা বহুমুখী সেতুতে, যা জানা গেল…
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/image-530124-1739285474.jpg)
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ৬০৭
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণযজ্ঞে বেহাল সড়ক
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/10/image-134008-1730166882.webp)
সড়ক পিচঢালা, সুন্দর, চলাচল উপযোগী, এমনটাই হওয়ার কথা। কিন্তু ঢাকার সাভারের আশুলিয়ার বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের পরিস্থিতি ভিন্ন। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণকাজ শুরুর পর থেকে সড়কজুড়ে তৈরি হয়েছে খানাখন্দ। শিল্পাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে পিচঢালা তো নেই-ই, এটি যে সড়ক—কোথাও কোথাও তাও বোঝার উপায় নেই। সড়কজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে স্তূপ করে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী। সড়কের দুটি লেনের কোথাও ভালো পথ নেই। সড়কটিতে এই মরণ দুর্ভোগ নিয়েই চলতে হচ্ছে। ছোট-বড় কোনো যানই ঠিকঠাক চলানো যাচ্ছে না, চালাতে গেলে হচ্ছে বিকল। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও সড়কে চলাচল করা লাখো মানুষ। সম্প্রতি সরেজমিন সড়কের ইউনিক, জামগড়া, শিমুলতলা, নরসিংহপুর, টঙ্গাবাড়ি ও আশুলিয়া এলাকায় ঘুরে দেখা যায় এসব চিত্র। স্থানীয়রা
অবিলম্বে সড়কটিকে চলাচল উপযোগী করার দাবি জানান। পরিবহন চালকদের ভাষ্য, যানজট, খানাখন্দে যানবাহনেরও ক্ষতি হচ্ছে। তাই এ দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেতে সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান। তবে নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগামী বছরের মধ্যেই পরিস্থিতি সহনীয় হয়ে আসবে। বাইপাইল থেকে নরসিংহপুর এলাকার আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে আসেন ফেরদৌসী বেগম। তিনি বলেন, রাস্তার কারণে অনেক ভোগান্তি হচ্ছে। চিকিৎসকের কাছে আসছি অনেক কষ্ট করে। জুয়েল হোসেন নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সড়কের এ অবস্থা দেখছি; কিন্তু সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেই। বৃষ্টি না হলেও রাস্তায় জমে থাকে পানি। ওয়ালিউল্লাহ নামে এক অটোরিকশাচালক বলেন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণকাজের জন্য রাস্তার এই অবস্থা। কাজটি দ্রুত হলে ভালো
হতো। যাত্রীরা ভাঙা রাস্তায় যেতে চান না। ভাড়াও কম পাই। দেলোয়ার হোসেন নামে এক বাসচালক বলেন, নির্মাণসামগ্রী রাখায় সড়ক চিকন হয়েছে। এ জন্য সবসময় যানজট লেগেই থাকে। তাই ভাড়াও পাচ্ছি কম। একই কথা বলেন সড়কে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করা উজ্জ্বল শেখ। তিনি বলেন, নির্মাণকাজ চলায় সড়কে যানবাহনের চাপ বেশি। তবে যানজট কমাতে ট্রাফিকের কাজ করছি। ঢাকা আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প পরিচালক শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এ সড়কটি খুবই পুরোনো। কম পরিসরে কাজকর্ম চললেও অবস্থা খারাপ হয়। এর ওপর আমাদের সংস্কারকাজ সবসময়ই চলে। তিনি আরও বলেন, পানির কিছু সমস্যা আছে। বৃষ্টি-বাদলের দিন কারখানাগুলো নিজেদের পানি সড়কে ছেড়ে দেয়। বর্ষা শেষের দিকে তাই আমরা এখন মূল রাস্তার কাজ
শুরু করব। ড্রেন সংস্কারকাজও শুরু হয়েছে। তাই আশা করছি, আগামী বর্ষাকালে আর এ সমস্যা থাকবে না। যানজটের বিষয়ে শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এখানে কারখানার লোকরা আন্দোলন করছেন। আমাদের প্রায় ১০০ জন কর্মী পুলিশের পাশাপাশি ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। ছুটি দিলে পোশাক কারখানা এলাকায় যানজট হয়। রাস্তা নির্মাণ হয়ে গেলে যানজট কমে যাবে।
অবিলম্বে সড়কটিকে চলাচল উপযোগী করার দাবি জানান। পরিবহন চালকদের ভাষ্য, যানজট, খানাখন্দে যানবাহনেরও ক্ষতি হচ্ছে। তাই এ দুর্ভোগ থেকে রেহাই পেতে সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান। তবে নির্মাণ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগামী বছরের মধ্যেই পরিস্থিতি সহনীয় হয়ে আসবে। বাইপাইল থেকে নরসিংহপুর এলাকার আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে আসেন ফেরদৌসী বেগম। তিনি বলেন, রাস্তার কারণে অনেক ভোগান্তি হচ্ছে। চিকিৎসকের কাছে আসছি অনেক কষ্ট করে। জুয়েল হোসেন নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সড়কের এ অবস্থা দেখছি; কিন্তু সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেই। বৃষ্টি না হলেও রাস্তায় জমে থাকে পানি। ওয়ালিউল্লাহ নামে এক অটোরিকশাচালক বলেন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণকাজের জন্য রাস্তার এই অবস্থা। কাজটি দ্রুত হলে ভালো
হতো। যাত্রীরা ভাঙা রাস্তায় যেতে চান না। ভাড়াও কম পাই। দেলোয়ার হোসেন নামে এক বাসচালক বলেন, নির্মাণসামগ্রী রাখায় সড়ক চিকন হয়েছে। এ জন্য সবসময় যানজট লেগেই থাকে। তাই ভাড়াও পাচ্ছি কম। একই কথা বলেন সড়কে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করা উজ্জ্বল শেখ। তিনি বলেন, নির্মাণকাজ চলায় সড়কে যানবাহনের চাপ বেশি। তবে যানজট কমাতে ট্রাফিকের কাজ করছি। ঢাকা আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প পরিচালক শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এ সড়কটি খুবই পুরোনো। কম পরিসরে কাজকর্ম চললেও অবস্থা খারাপ হয়। এর ওপর আমাদের সংস্কারকাজ সবসময়ই চলে। তিনি আরও বলেন, পানির কিছু সমস্যা আছে। বৃষ্টি-বাদলের দিন কারখানাগুলো নিজেদের পানি সড়কে ছেড়ে দেয়। বর্ষা শেষের দিকে তাই আমরা এখন মূল রাস্তার কাজ
শুরু করব। ড্রেন সংস্কারকাজও শুরু হয়েছে। তাই আশা করছি, আগামী বর্ষাকালে আর এ সমস্যা থাকবে না। যানজটের বিষয়ে শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এখানে কারখানার লোকরা আন্দোলন করছেন। আমাদের প্রায় ১০০ জন কর্মী পুলিশের পাশাপাশি ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। ছুটি দিলে পোশাক কারখানা এলাকায় যানজট হয়। রাস্তা নির্মাণ হয়ে গেলে যানজট কমে যাবে।