
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গত জুলাইয়ে জনতার পাশে দাঁড়ানো সেনার এই জুলাইয়ে গোপালগঞ্জে জনতার ওপর বর্বরতা, নির্বিচার গুলি-হত্যা

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে ধরে নিয়ে বুট দিয়ে পিষে মারলো সেনাবাহিনী

জামায়াত-শিবির এনসিপি প্রতিরোধে গোপালগঞ্জে গৃহবধূ-বৃদ্ধা-কিশোরীরাও রাজপথে

এপিসিতে চড়ে গোপালগঞ্জে জনরোষ থেকে পালিয়ে বাঁচলেন এনসিপি নেতারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র, ১৪৪ ধারা জারি
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের আলটিমেটাম

আগামী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ বৃহস্পতিবারের মধ্যে বাংলাদেশকে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন আখ্যা দিয়ে নিষিদ্ধের জন্য আলটিমেটাম দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ। তিনি বলেছেন, যে ছাত্রলীগের হাতে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে- তাদের এদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এই আলটিমেটাম দেন।
সম্প্রতি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দেওয়ায় তার পদত্যাগের দাবিতে এ সমাবেশ করা হয়।
রাষ্ট্রপতিকে উদ্দেশ্য করে আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, আপনার সময় শেষ। এদেশের ছাত্র-জনতা আপনাকে আর রাষ্ট্রপতি হিসেবে ওই পদে দেখতে চায় না। আপনি যদি পদত্যাগ না করেন
তাহলে ছাত্র-জনতা গণভবনের মত বঙ্গভবনও ঘেরাও করবে। হাসিনার মতো আপনাকেও পালাতে বাধ্য করাবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের এই স্পিরিট নতুন বাংলাদেশ গঠনের আগ পর্যন্ত থাকবে। ৭২ এর ফ্যাসিবাদী সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান প্রণয়নের আগ পর্যন্ত ছাত্র-জনতা রাজপথে থাকবে। সমাবেশে উপস্থিত ছাত্র-জনতা বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন। ‘Step Down Chuppu’, ‘আওয়ামী লীগের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’,‘চুপ্পু হটাও, দেশ বাঁচাও’, ‘চুপ্পু তুই সরে যা, ধেয়ে আসছে জনতা’, ‘দফা এক দাবি এক, চুপ্পুর পদত্যাগ’-সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা এবং বিভিন্ন লেখা সংবলিত ফেস্টুন, প্লেকার্ড প্রদর্শন করেন। এ সময় সারজিস আলম রাষ্ট্রপতি মো: সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ দাবি করেন। পদত্যাগ না করলে বঙ্গভবন ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এ সমন্বয়ক বলেন,
কী খেয়ে, কার কথা শুনে, মানসিক অবস্থার কোন পর্যায়ে গিয়ে, এখন মুখ দিয়ে কার চক্রান্ত উচ্চারণ করছেন, আপনার কাছে পদত্যাগপত্র নাই। আমরা ফ্যাসিস্ট চুপ্পুসহ সব ফ্যাসিস্ট দোসরদের একটি কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যদি বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট ও খুনিদের কোনো উৎপাত লক্ষ্য করি ছাত্র-জনতা ৫ আগস্টের মতো ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করবে। সারজিস বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন স্পষ্ট বার্তা দিতে চায়, আমরা চোখ দিতে প্রস্তুত, পা হারাতে ও রক্ত দিতেও প্রস্তুত। জীবন দিয়ে হলেও ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ নামধারী ফ্যাসিস্টদের প্রতিহত করতে আমরা আমৃত্যু লড়াই করব। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীদেরও দেশব্যাপী ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তাহলে ছাত্র-জনতা গণভবনের মত বঙ্গভবনও ঘেরাও করবে। হাসিনার মতো আপনাকেও পালাতে বাধ্য করাবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের এই স্পিরিট নতুন বাংলাদেশ গঠনের আগ পর্যন্ত থাকবে। ৭২ এর ফ্যাসিবাদী সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান প্রণয়নের আগ পর্যন্ত ছাত্র-জনতা রাজপথে থাকবে। সমাবেশে উপস্থিত ছাত্র-জনতা বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন। ‘Step Down Chuppu’, ‘আওয়ামী লীগের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’,‘চুপ্পু হটাও, দেশ বাঁচাও’, ‘চুপ্পু তুই সরে যা, ধেয়ে আসছে জনতা’, ‘দফা এক দাবি এক, চুপ্পুর পদত্যাগ’-সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা এবং বিভিন্ন লেখা সংবলিত ফেস্টুন, প্লেকার্ড প্রদর্শন করেন। এ সময় সারজিস আলম রাষ্ট্রপতি মো: সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ দাবি করেন। পদত্যাগ না করলে বঙ্গভবন ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এ সমন্বয়ক বলেন,
কী খেয়ে, কার কথা শুনে, মানসিক অবস্থার কোন পর্যায়ে গিয়ে, এখন মুখ দিয়ে কার চক্রান্ত উচ্চারণ করছেন, আপনার কাছে পদত্যাগপত্র নাই। আমরা ফ্যাসিস্ট চুপ্পুসহ সব ফ্যাসিস্ট দোসরদের একটি কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা যদি বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট ও খুনিদের কোনো উৎপাত লক্ষ্য করি ছাত্র-জনতা ৫ আগস্টের মতো ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করবে। সারজিস বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন স্পষ্ট বার্তা দিতে চায়, আমরা চোখ দিতে প্রস্তুত, পা হারাতে ও রক্ত দিতেও প্রস্তুত। জীবন দিয়ে হলেও ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ নামধারী ফ্যাসিস্টদের প্রতিহত করতে আমরা আমৃত্যু লড়াই করব। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীদেরও দেশব্যাপী ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।