ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘চার মাসে সেনাবাহিনীর ১২৩ সদস্য হতাহত’
উত্তাল চট্টগ্রামসহ সারাদেশ, ইসকন নিষিদ্ধের দাবি
চিন্ময়কে নিয়ে শেখ হাসিনার বিবৃতি
এবার বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে যে নালিশ
এজলাস কক্ষে ডিম ছুড়ে মারার ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
এবার বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
আ‘লীগকে রাজনীতি করতে দেয়ার পক্ষে ৫৭% মানুষ
দুদকের জালে লক্ষ্মীপুরের সাবেক এমপি নয়ন ও প্যানেল চেয়ারম্যান লিকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন এবং লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান ফরিদা ইয়াসমিন লিকা।
এ দুজনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন ২০২১ সালে নির্বাচনী হলফনামায় বছরে আয় ৩৬ লাখ ১০ হাজার ২৯০ টাকা এবং ১ কোটি ৪০ লাখ ৪৬ হাজার ৮৬৮ টাকার সম্পদ দেখিয়েছেন।
অন্যদিকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আয়কর রিটার্নে দাখিলকৃত সম্পদের তথ্য অনুযায়ী তার
মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ১৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা। তবে দুদকের গোয়েন্দা অনুসন্ধান সূত্রে জানা যায়, তিনি লক্ষ্মীপুর মহিলা কলেজ রোডের ১০ শতাংশ জমির ওপর পাঁচতলা ভবন সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৪০-৫০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন এবং ধানমন্ডিসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানে তার একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে। সব মিলিয়ে তার ঘোষিত সম্পদের বিবরণের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি সম্পদের খোঁজ মিলেছে দুদকের গোয়েন্দা অনুসন্ধানে। দুদক জানায়, নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন টাকার বিনিময়ে নিজস্ব ব্যক্তিদের টেন্ডার পাইয়ে দিতেন এবং বাজার দখল, বাসস্ট্যান্ড থেকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চাঁদা তুলতেন। তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে অনিয়ম ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়োগে প্রভাব খাটিয়ে
নিজ ও তার পক্ষের অন্য ব্যক্তিবর্গের নামে এবং তার ওপর নির্ভরশীলদের নামে প্রচুর জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মালিক হয়েছেন। অন্যদিকে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান ফরিদা ইয়াসমিন লিকা ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রভাব খাটিয়ে নিজ নামে ও পরিবার পরিজনের নামে অবৈধভাবে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। ২০২২ সালে মহিলা সদস্য পদের নির্বাচনের জন্য দাখিলকৃত নির্বাচনী হলফনামায় তার অতি সামান্য পরিমাণ সম্পদ থাকার তথ্য পাওয়া যায়। কিন্তু তিনি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে নিজ নামে এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট ও প্লট থাকার তথ্য পাওয়া যায়। ফরিদা ইয়াসমিন লিকা অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে
নিজ ও তার ওপর নির্ভরশীলদের নামে প্রচুর জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মালিক হয়েছেন মর্মে জানা যায়। এছাড়াও বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন মর্মে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সত্য পরিলক্ষিত হওয়ায় প্রকাশ্য অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ১৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা। তবে দুদকের গোয়েন্দা অনুসন্ধান সূত্রে জানা যায়, তিনি লক্ষ্মীপুর মহিলা কলেজ রোডের ১০ শতাংশ জমির ওপর পাঁচতলা ভবন সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৪০-৫০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন এবং ধানমন্ডিসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানে তার একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে। সব মিলিয়ে তার ঘোষিত সম্পদের বিবরণের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি সম্পদের খোঁজ মিলেছে দুদকের গোয়েন্দা অনুসন্ধানে। দুদক জানায়, নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন টাকার বিনিময়ে নিজস্ব ব্যক্তিদের টেন্ডার পাইয়ে দিতেন এবং বাজার দখল, বাসস্ট্যান্ড থেকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চাঁদা তুলতেন। তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে অনিয়ম ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়োগে প্রভাব খাটিয়ে
নিজ ও তার পক্ষের অন্য ব্যক্তিবর্গের নামে এবং তার ওপর নির্ভরশীলদের নামে প্রচুর জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মালিক হয়েছেন। অন্যদিকে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান ফরিদা ইয়াসমিন লিকা ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রভাব খাটিয়ে নিজ নামে ও পরিবার পরিজনের নামে অবৈধভাবে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। ২০২২ সালে মহিলা সদস্য পদের নির্বাচনের জন্য দাখিলকৃত নির্বাচনী হলফনামায় তার অতি সামান্য পরিমাণ সম্পদ থাকার তথ্য পাওয়া যায়। কিন্তু তিনি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে নিজ নামে এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট ও প্লট থাকার তথ্য পাওয়া যায়। ফরিদা ইয়াসমিন লিকা অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে
নিজ ও তার ওপর নির্ভরশীলদের নামে প্রচুর জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মালিক হয়েছেন মর্মে জানা যায়। এছাড়াও বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন মর্মে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সত্য পরিলক্ষিত হওয়ায় প্রকাশ্য অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।