ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাত-পা বেঁধে ছাদ থেকে ফেলে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীকে হত্যা
কুষ্টিয়া শহরে আড়পাড়া এলাকার বনফুড বেকারির সামনের ৪ তলা ভবন থেকে হাত-পা ও মুখ বেঁধে রুবেল মন্ডল (২২) নামে এক শিক্ষার্থীকে ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে শিক্ষার্থীকে ফেলে দেওয়ার পর মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থা আশঙ্কজনক হওয়ায় তাকে রাজশাহী নেওয়ার পথে মারা যান। বুধবার ময়নাতদন্তের পর লাশ কুমারখালীতে দাফনের জন্য নিয়ে আসা হয়।
নিহত রুবেল মন্ডল কুমারখালীর শিলাইদহ ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের শহিদ মন্ডলের ছেলে। তিনি কুষ্টিয়া সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পাওয়ার ডিপার্টমেন্টের ৬ষ্ঠ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, আড়পারা এলাকার বনফুড বেকারির সামনে লাল মিয়ার ৪ তলা ভবনের ছাদ থেকে মঙ্গলবার
রাত ১০ টার দিকে ভারি কিছু পরার প্রচন্ড শব্দ শুনে ঘটনাস্থলে এসে দেখেন হাত-পা ও মুখ বাঁধা একজন পরে আছেন। পরে গুরুতর আহত ব্যক্তিকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে অবস্থা আশঙ্কজনক হওয়ায় তাকে রাজশাহীতে স্থানান্তর করা হয়। রাজশাহী নেওয়ার পথে আহত ব্যক্তি মারা যান। পরে জানা গেছে আহত ব্যক্তি কুষ্টিয়া সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। আহতের মা জানান, তার ছেলে রুবেল কুমারখালী এমএন মাধ্যমিক পাইলট হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাশ করে ২০২১ সালে কুষ্টিয়া সরকার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। তার ছেলেসহ ৮ জন সরকারি পলিটেকনিকের শিক্ষার্থী কুষ্টিয়ায় বাসা ভাড়া করে থাকত। গত কয়েকদিন আগে রুবেল ল্যাপটপ কেনার জন্য বাড়ি থেকে ৫০
হাজার টাকা নেয়। এক সপ্তাহের মধ্যে দুই বারে আরও ৮ হাজার টাকা জরুরি ভিত্তিতে পাঠানোর জন্য বলে। টাকার জন্যই তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানান। তিনি ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেন। স্থানীয়রা জানান, রুবেল অত্যন্ত ভদ্র ও নম্র প্রকৃতির ছিল। এলাকার সবাই রুবেলকে ভালবাসতো। বাড়ি থেকে অনেকগুলো টাকা নিয়ে গেছে রুবেল। হয়তো টাকার জন্যই তাকে খুন করা হয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু রাসেল জানান, রুবেলকে গামছা ও দড়ি দিয়ে হাত-পা ও মুখ বেঁধে মারধর করে ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। এটা একটা হত্যাকাণ্ড। এখনো পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত কেউ আটক হয়নি। তবে খুব দ্রুত
আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।
রাত ১০ টার দিকে ভারি কিছু পরার প্রচন্ড শব্দ শুনে ঘটনাস্থলে এসে দেখেন হাত-পা ও মুখ বাঁধা একজন পরে আছেন। পরে গুরুতর আহত ব্যক্তিকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে অবস্থা আশঙ্কজনক হওয়ায় তাকে রাজশাহীতে স্থানান্তর করা হয়। রাজশাহী নেওয়ার পথে আহত ব্যক্তি মারা যান। পরে জানা গেছে আহত ব্যক্তি কুষ্টিয়া সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। আহতের মা জানান, তার ছেলে রুবেল কুমারখালী এমএন মাধ্যমিক পাইলট হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাশ করে ২০২১ সালে কুষ্টিয়া সরকার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। তার ছেলেসহ ৮ জন সরকারি পলিটেকনিকের শিক্ষার্থী কুষ্টিয়ায় বাসা ভাড়া করে থাকত। গত কয়েকদিন আগে রুবেল ল্যাপটপ কেনার জন্য বাড়ি থেকে ৫০
হাজার টাকা নেয়। এক সপ্তাহের মধ্যে দুই বারে আরও ৮ হাজার টাকা জরুরি ভিত্তিতে পাঠানোর জন্য বলে। টাকার জন্যই তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানান। তিনি ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেন। স্থানীয়রা জানান, রুবেল অত্যন্ত ভদ্র ও নম্র প্রকৃতির ছিল। এলাকার সবাই রুবেলকে ভালবাসতো। বাড়ি থেকে অনেকগুলো টাকা নিয়ে গেছে রুবেল। হয়তো টাকার জন্যই তাকে খুন করা হয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু রাসেল জানান, রুবেলকে গামছা ও দড়ি দিয়ে হাত-পা ও মুখ বেঁধে মারধর করে ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছে। এটা একটা হত্যাকাণ্ড। এখনো পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত কেউ আটক হয়নি। তবে খুব দ্রুত
আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।