ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আদানির বিদ্যুৎ আমদানি কমিয়েছে বাংলাদেশ
এনআরবিসি ব্যাংকের ৬ বিভাগীয় প্রধানের অ্যাকাউন্ট তলব
আদানির চুক্তি বাতিলের পথ খুঁজছে বাংলাদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে দুই হাজার কোটি টাকার ঋণখেলাপি মামলা
৪৪.৭% মানুষ মনে করে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকার ভালো করছে না
এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ২০০০ কোটি টাকার ঋণখেলাপি মামলা
চার মাসে রেমিট্যান্স এলো দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি
৩৩৬ কোটি টাকার সার ও ডাল কিনবে সরকার
টিসিবির জন্য ১০ হাজার টন মসুর কিনবে সরকার। কৃষকের জন্য কেনা হবে ৬০ হাজার টন সার। এতে ব্যয় হবে ৩৩৬ কোটি টাকা। বুধবার ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকে এ প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। এর আগে অর্থনৈতিক সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকে কৃষকের সার ও স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়।
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত দুটি বৈঠকে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, সার, এলএনজি এবং মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায় টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার। প্রতি কেজি মূল্য ৯৮.২০
টাকা। এতে ব্যয় হবে ৯৮ কোটি টাকা। দেশীয় প্রতিষ্ঠান সাহারা এন্টারপ্রাইজ ডাল সরবরাহ করবে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফার্টির্গোব এবং বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কেনা হবে। এর মধ্যে আরব আমিরাত থেকে ৩০ হাজার এবং কাফকো থেকে ৩০ হাজার টন কেনা হবে। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে আনা সারের আমদানি ব্যয় হবে ১২১ কোটি টাকা। প্রতি টনের দাম পড়বে ৩৪৩ দশমিক ১৭ মার্কিন ডলার। দেশীয় প্রতিষ্ঠান কাফকো থেকে কেনা সারে ব্যয় হবে ১১৭ কোটি টাকা। প্রতি টনের মূল্য ৩৩০ ডলার। এর আগে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক হয়। সেখানে ইউরিয়া সার আমদানি এবং
৪ মাসের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে স্পট মার্কেট থেকে ২০ কার্গো এলএনজি আমদানির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গ্যাসের জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য পেট্রোবাংলার সঙ্গে এমএসপিএ স্বাক্ষরকারী ২৩টি তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
টাকা। এতে ব্যয় হবে ৯৮ কোটি টাকা। দেশীয় প্রতিষ্ঠান সাহারা এন্টারপ্রাইজ ডাল সরবরাহ করবে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফার্টির্গোব এবং বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কেনা হবে। এর মধ্যে আরব আমিরাত থেকে ৩০ হাজার এবং কাফকো থেকে ৩০ হাজার টন কেনা হবে। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে আনা সারের আমদানি ব্যয় হবে ১২১ কোটি টাকা। প্রতি টনের দাম পড়বে ৩৪৩ দশমিক ১৭ মার্কিন ডলার। দেশীয় প্রতিষ্ঠান কাফকো থেকে কেনা সারে ব্যয় হবে ১১৭ কোটি টাকা। প্রতি টনের মূল্য ৩৩০ ডলার। এর আগে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক হয়। সেখানে ইউরিয়া সার আমদানি এবং
৪ মাসের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে স্পট মার্কেট থেকে ২০ কার্গো এলএনজি আমদানির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গ্যাসের জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য পেট্রোবাংলার সঙ্গে এমএসপিএ স্বাক্ষরকারী ২৩টি তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।