
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সাবেক ৩ গভর্নর ও ৬ ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

সপ্তাহখানেকের মধ্যে একীভূত হচ্ছে ৫ ইসলামী ব্যাংক: গভর্নর

এবার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬৩.৫০ বিলিয়ন ডলার

স্থলপথে বাংলাদেশের আরও ৪ পাটপণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

সিন্ডিকেটের থাবায় আবার অস্থির পেঁয়াজের বাজার

ফের ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

ভারত থেকে পোশাক কেনা স্থগিত করছে মার্কিন কোম্পানি
২০০ কোটি টাকা তহবিলের মেয়াদ বাড়ল ২২ মাস

শেয়ারবাজারে তারল্যের জোগান বাড়াতে গঠিত ২০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের মেয়াদ আগামী বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর মেয়াদ গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছিল। পুঁজি বাজারের বিভিন্ন অংশীজন, পুঁজি বাজারে বিনিয়োগকারী ব্যাংকগুলোর চাহিদার ভিত্তিতে ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিজস্ব বিশ্লেষণের পরিপ্রেক্ষিতে এ তহবিলের মেয়াদ আরও ২২ মাস বাড়িয়ে ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। ব্যাংকগুলো আলোচ্য তহবিল থেকে অর্থ ওই সময় পর্যন্ত শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে সার্কুলারে জানানো হয়েছে। তবে তহবিলের মেয়াদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে নানা শর্ত আরোপ
করা হয়েছে। সার্কুলারে বলা হয়, বাড়তি মেয়াদে তহবিলের বিনিয়োগের স্থিতি পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনতে হবে। এ জন্য ব্যাংকগুলোকে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। নীতিমালাটি প্রতিটি ব্যাংকের পর্ষদে অনুমোদনের পর তা আগামী ৩০ দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে। বিশেষ তহবিলের স্থিতি কমানোর জন্য ব্যাংকগুলো এখন যে পরিকল্পনা করবে সেগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। তহবিলের মেয়াদ বাড়ানোর নির্ধারিত সময়ের পরও যদি ব্যাংকগুলোর এ তহবিল থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ থাকে তবে সেগুলো পুঁজি বাজারে বিনিয়োগ হিসাবেই অন্তর্ভুক্ত হবে। এ বিনিয়োগের তথ্য ব্যাংকগুলোর মোট পুঁজি বাজারে বিনিয়োগের আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রতিবেদন করতে হবে। এর আগে ২০২০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি শেয়ারবাজারে তারল্যের জোগান বাড়াতে এই
বিশেষ তহবিল গঠন করা হয়েছিল।
করা হয়েছে। সার্কুলারে বলা হয়, বাড়তি মেয়াদে তহবিলের বিনিয়োগের স্থিতি পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনতে হবে। এ জন্য ব্যাংকগুলোকে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। নীতিমালাটি প্রতিটি ব্যাংকের পর্ষদে অনুমোদনের পর তা আগামী ৩০ দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে। বিশেষ তহবিলের স্থিতি কমানোর জন্য ব্যাংকগুলো এখন যে পরিকল্পনা করবে সেগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। তহবিলের মেয়াদ বাড়ানোর নির্ধারিত সময়ের পরও যদি ব্যাংকগুলোর এ তহবিল থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ থাকে তবে সেগুলো পুঁজি বাজারে বিনিয়োগ হিসাবেই অন্তর্ভুক্ত হবে। এ বিনিয়োগের তথ্য ব্যাংকগুলোর মোট পুঁজি বাজারে বিনিয়োগের আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রতিবেদন করতে হবে। এর আগে ২০২০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি শেয়ারবাজারে তারল্যের জোগান বাড়াতে এই
বিশেষ তহবিল গঠন করা হয়েছিল।