ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
১৮ বছর ব্যথা সহ্য করার পর জানলেন বিশেষ অঙ্গে আটকে ছিল সুচ
প্রায় দুই দশক ধরে পেটে হুল ফোটানো ব্যথা অনুভব করছিলেন থাইল্যান্ডের নারাথিওয়াত প্রদেশের চো এয়ারং জেলার ৩৬ বছর বয়সি এক নারী। পেটে তীব্র অস্বস্তিতে ভুগলেও কোনো চিকিৎসা খুঁজে পাচ্ছিলেন না তিনি। পরে এ মাসের শুরুতে এক্স-রে করলে জানা যা, তার বিশেষ অঙ্গে একটি সুচ আটকে আছে।
১৮ বছর আগে সন্তান প্রসবের সময় যোনিতে সুচটি রেখেই ক্ষতটি বন্ধ করে দিয়েছিলেন চিকিৎসক। যা দীর্ঘ দিন তাকে তীব্র ব্যথায় ভোগাচ্ছিল বলে জানা গেছে। এ সময় বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েও কাজ না হওয়ায় পরে পাভেনা ফাউন্ডেশন ফর চিলড্রেন অ্যান্ড উইমেন নামে একটি অলাভজনক সংস্থার (এনজিও) সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সেখানে পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে জানা যায় এ তথ্য।
এই
এনজিওটি, অপব্যবহারের শিকারদের সহায়তা করে থাকেন। ধর্ষণ, হয়রানি এবং মানব পাচার বিষয় নিয়েও কাজ করে এনজিওটি। এনজিওর মতে, ১৮ বছর আগে, নার্স সেলাই করার সময় ভুক্তভোগীর বিশেষ অঙ্গে একটি সুচ ফেলেছিলেন। ডাক্তার তার আঙ্গুল দিয়ে এটি বের করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তা বের করতে পারেনি। এসময় অত্যধিক রক্তপাত শুরু হলে, ডাক্তার সুচ ভিতরে রেখেই ক্ষতটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। যা ২০২৩ সাল পর্যন্ত তাকে ভুগিয়েছে। পরে ব্যথায় অস্থির হয়ে একটি সরকারি হাসপাতালে এক্স-রে করলে সুচটি আবিষ্কার হয়। সুচটি অবশ্য এখনও তার যোনি থেকে বের করা হয়নি। অস্ত্রোপচার না করিয়ে তাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। প্রতি মাসে চার বার হাসপাতালে যাচ্ছেন তিনি। এনজিওটি
হাসপাতাল ও ওই ডাক্তারের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছেন। সেই সঙ্গে ভুক্তভোগীর চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এনজিওটি, অপব্যবহারের শিকারদের সহায়তা করে থাকেন। ধর্ষণ, হয়রানি এবং মানব পাচার বিষয় নিয়েও কাজ করে এনজিওটি। এনজিওর মতে, ১৮ বছর আগে, নার্স সেলাই করার সময় ভুক্তভোগীর বিশেষ অঙ্গে একটি সুচ ফেলেছিলেন। ডাক্তার তার আঙ্গুল দিয়ে এটি বের করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তা বের করতে পারেনি। এসময় অত্যধিক রক্তপাত শুরু হলে, ডাক্তার সুচ ভিতরে রেখেই ক্ষতটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। যা ২০২৩ সাল পর্যন্ত তাকে ভুগিয়েছে। পরে ব্যথায় অস্থির হয়ে একটি সরকারি হাসপাতালে এক্স-রে করলে সুচটি আবিষ্কার হয়। সুচটি অবশ্য এখনও তার যোনি থেকে বের করা হয়নি। অস্ত্রোপচার না করিয়ে তাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। প্রতি মাসে চার বার হাসপাতালে যাচ্ছেন তিনি। এনজিওটি
হাসপাতাল ও ওই ডাক্তারের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছেন। সেই সঙ্গে ভুক্তভোগীর চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।