
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার অনুমতি দেন নেতানিয়াহু

বড়পুকুরিয়া কয়লাখনিতে দুর্ঘটনায় চীনা প্রকৌশলী নিহত

লুটপাটে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে সাভারের ট্যানারি শিল্প

‘মালয়েশিয়ায় আটক ৩৬ বাংলাদেশি আইএসের সঙ্গে যুক্ত’

নিউইয়র্কে জাহানারা ইমামের মৃত্যুবার্ষিকী এবং শাহরিয়ার কবিরের মুক্তির দাবি

গ্রেনেড বিস্ফোরণে রুশ বিমান কমান্ডার নিহত

‘বোতল নিক্ষেপের ঘটনাটি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ছিল না’
১০ মাসে পাঁচ লাখ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রে

যুক্তরাষ্ট্রে বৈধতার নথিপত্রহীন অভিবাসীদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অভিযান চালিয়ে ধরপাকড় করছে। সেই সঙ্গে অভিবাসনের নীতিমালাও কঠোর করেছে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পর এ পর্যন্ত অন্তত পাঁচ লাখ অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তা বিভাগের (ডিএইচএস) বরাত দিয়ে মঙ্গলবার তুরস্কের গণমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড এ খবর জানায়। এর আগে ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তামন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েম জানান, গত জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের পর যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে চার লাখ ৮০ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি দাবি করেন, গ্রেপ্তারদের ৭০ শতাংশের
বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ রয়েছে অথবা তারা ফৌজদারি অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। গত বছরের শেষ দিকে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় অভিবাসন নীতি কঠোর করা এবং অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। ট্রাম্পের ভোটারদের সিংহভাগের মধ্যেই অভিবাসনবিরোধী মনোভাব রয়েছে। নির্বাচিত হলে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই ট্রাম্প দেশব্যাপী অভিবাসনবিরোধী অভিযান শুরু করেন। এ অভিযানে এমন অনেককে আটক করা হয়, যারা দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজ করে আসছেন। জোরপূর্বক ও অপমানজনকভাবে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তামন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েম বলেন, ‘দেশজুড়ে আমরা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে আরও নিরাপদ করে তুলছি, যাতে সব পরিবার অগ্রগতি করতে পারে, তারা সমৃদ্ধ হতে
পারে। তারা সে ধরনের স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারে, যা নিশ্চিত করতে এ দেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।’ এফবিআইর প্রশংসায় ট্রাম্প: সোমবার মার্কিন তদন্ত সংস্থা এফবিআইর পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের অধীনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ‘রেকর্ড ব্রেকিং’ কার্যকলাপের প্রশংসা করেন। সহিংস অপরাধ, মাদক আটক ও শিশু সুরক্ষা অভিযানে সাফল্য পাওয়ার দাবি করেন তিনি। সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে তিনি লেখেন, ‘আমার প্রশাসনের অধীনে এফবিআই একটি অবিশ্বাস্য কাজ করছে। গত ২০ জানুয়ারি থেকে ২৮ হাজারের বেশি অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ রয়েছে অথবা তারা ফৌজদারি অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। গত বছরের শেষ দিকে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় অভিবাসন নীতি কঠোর করা এবং অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। ট্রাম্পের ভোটারদের সিংহভাগের মধ্যেই অভিবাসনবিরোধী মনোভাব রয়েছে। নির্বাচিত হলে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই ট্রাম্প দেশব্যাপী অভিবাসনবিরোধী অভিযান শুরু করেন। এ অভিযানে এমন অনেককে আটক করা হয়, যারা দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজ করে আসছেন। জোরপূর্বক ও অপমানজনকভাবে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তামন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েম বলেন, ‘দেশজুড়ে আমরা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে আরও নিরাপদ করে তুলছি, যাতে সব পরিবার অগ্রগতি করতে পারে, তারা সমৃদ্ধ হতে
পারে। তারা সে ধরনের স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারে, যা নিশ্চিত করতে এ দেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।’ এফবিআইর প্রশংসায় ট্রাম্প: সোমবার মার্কিন তদন্ত সংস্থা এফবিআইর পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের অধীনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ‘রেকর্ড ব্রেকিং’ কার্যকলাপের প্রশংসা করেন। সহিংস অপরাধ, মাদক আটক ও শিশু সুরক্ষা অভিযানে সাফল্য পাওয়ার দাবি করেন তিনি। সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে তিনি লেখেন, ‘আমার প্রশাসনের অধীনে এফবিআই একটি অবিশ্বাস্য কাজ করছে। গত ২০ জানুয়ারি থেকে ২৮ হাজারের বেশি অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’