ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নয়া বন্দোবস্তঃ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পুরনো ষড়যন্ত্র
খুলনায় জামায়াত প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দীর ভারতীয় ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান: নথিপত্রে অসংগতি ও সন্দেহের জেরে বিভ্রাট
রাজধানীতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ, প্রধান উপদেষ্টার কঠোর নির্দেশ
“কারও মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ বলার শিক্ষা পাইনি, তবে উসমান হাদী একজন বাচাল ধর্মান্ধ জঙ্গী” — সিদ্দিকী নাজমুল আলম
জামায়াতের নেতাকর্মীরা চাঁদা না পেয়ে হিন্দু পল্লীতে ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়
ফ্যাসিস্ট ইউনুসের প্রশাসনিক মব সন্ত্রাসের শিকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা – কর্মীরা।
“কিছুদিন পরে মানুষ অনাহারে মারা যাবে, সরকারের কোন ব্যবস্থা নাই তো” — জনতার কথা
হিন্দু সেজে ডাকাতির প্রস্তুতি, আটক ১০
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আন্ত জেলা ডাকাতদলের ৮ নারীসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি-উত্তর)। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম সানতু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন সুরত মিয়া (৩৮), তাসলিমা (৩২), মো. সেলিম সরকার (৩৭), আসমা বেগম (৩০), মোছা. আলেয়া (৩৭), সোনিয়া আক্তার (২১), মোছা. রিফা আক্তার (২৬), আকলিমা বেগম (৪০), সেলিনা বেগম (৩২) ও জুলেখা বেগম (৩১)।
পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম সানতু জানান, গ্রেপ্তাররা গাজীপুরের সালনা থেকে শুক্রবার রাতে একটি হায়েস গাড়ি নিয়ে মির্জাপুরের সোহাগপুরে এসে একটি হিন্দু বাড়িতে ডাকাতির প্রস্ততি নিচ্ছিল।
ডাকাতদলের নারী সদস্যরা শাখা-সিঁদুর পরে সনাতন ধর্মাবলম্বী সাজছিল। এ সময় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি-উত্তর)
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবিএমএস দোহার নেতৃত্বে একদল পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের ব্যবহৃত হায়েস গাড়িটিও জব্দ করা হয়। জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মনির হোসেন বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় একটি মামলা করেছেন। পুলিশ সুপার আরো জানান, গ্রেপ্তাররা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বিভিন্ন বাড়িতে ডাকাতির আগে নানা তথ্য সংগ্রহ করে নিজেদের প্রস্তুত করে নেয়। পরে কৌশলে বাড়িতে ঢুকে ডাকাতি করে চলে যায়। ডাকাতদলের নেপথ্যে জড়িতদের খুঁজে বের করতে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবিএমএস দোহার নেতৃত্বে একদল পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের ব্যবহৃত হায়েস গাড়িটিও জব্দ করা হয়। জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মনির হোসেন বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় একটি মামলা করেছেন। পুলিশ সুপার আরো জানান, গ্রেপ্তাররা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বিভিন্ন বাড়িতে ডাকাতির আগে নানা তথ্য সংগ্রহ করে নিজেদের প্রস্তুত করে নেয়। পরে কৌশলে বাড়িতে ঢুকে ডাকাতি করে চলে যায়। ডাকাতদলের নেপথ্যে জড়িতদের খুঁজে বের করতে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।



