ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
হাসিনার বেয়াইবাড়ি এখন বিরানভূমি
ফরিদপুর-৩ আসনের (সদর) সাবেক সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন মাত্র ১০ বছর ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে গড়ে তুলেছেন অঢেল সম্পদ। তার অনুসারীরাও দুর্নীতি আর লুটপাটের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারে অভিযুক্ত। দেশের বহুল আলোচিত দুই হাজার কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের মামলায় তাদের অনেকে এখনো জেলে। তবে দুর্নীতির মহোৎসব চললেও ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে তখন বেঁচে যান তিনি। সেই থেকে দেশছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের মনোনীত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। প্রথমবার শ্রমমন্ত্রী, পরেরবার প্রবাসী কল্যাণ ও
বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী এবং সর্বশেষ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ২০১৪ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের মিডনাইট ইলেকশনেও এমপি হন তিনি। খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে খন্দকার মাশরুর হোসেন মিতু সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সাবেক স্বামী। ওই ক্ষমতার বলয়েই এলজিইডি, বিআরটিএ, সড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি বিভাগের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ, আত্মীয়-স্বজনদের মাধ্যমে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে অনিয়ম, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে। খন্দকার মোশাররফের হেলমেট বাহিনীর হাতে শুধু বিএনপি নেতারাই নন, আওয়ামী লীগের অনেকেও হামলা-নির্যাতনের শিকার হন বলে অভিযোগ রয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, ফরিদপুরে এখন বিরান পড়ে আছে খন্দকার
মোশাররফ হোসেনের তিনটি জৌলুসপূর্ণ বাড়ি। যার বর্তমান বাজার মূল্য শত কোটি টাকা। একসময় ক্ষমতার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বাড়িঘরগুলো এখন খাঁ খাঁ এক বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে।
বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী এবং সর্বশেষ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ২০১৪ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের মিডনাইট ইলেকশনেও এমপি হন তিনি। খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে খন্দকার মাশরুর হোসেন মিতু সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সাবেক স্বামী। ওই ক্ষমতার বলয়েই এলজিইডি, বিআরটিএ, সড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি বিভাগের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ, আত্মীয়-স্বজনদের মাধ্যমে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে অনিয়ম, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে। খন্দকার মোশাররফের হেলমেট বাহিনীর হাতে শুধু বিএনপি নেতারাই নন, আওয়ামী লীগের অনেকেও হামলা-নির্যাতনের শিকার হন বলে অভিযোগ রয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, ফরিদপুরে এখন বিরান পড়ে আছে খন্দকার
মোশাররফ হোসেনের তিনটি জৌলুসপূর্ণ বাড়ি। যার বর্তমান বাজার মূল্য শত কোটি টাকা। একসময় ক্ষমতার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বাড়িঘরগুলো এখন খাঁ খাঁ এক বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে।