ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
হাল ছেড়ে দেন ডাক্তার, স্বামীর সেবায় ক্যানসার জয় স্ত্রীর
চীনের গুয়াংসি প্রদেশের বাসিন্দা ডেংয়ের বয়স ৩০। ২০১৬ সালে একটি বিয়ে বাড়িতে তার সঙ্গে দেখা হয় ইয়ে মেইদি নামে এক তরুণীর। ইয়ে মেইদি তখন ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ছিলেন।
দুই জনের আলাপ ধীরে ধীরে ভালোবাসার রূপ নেয়। রোগের জন্য ইয়ে প্রথমে ডেংকে প্রত্যাখ্যান করে। কিন্তু ডেং তার সঙ্গেই জীবন কাটাতে চান। পরে ইয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে ২০১৯ সালে দুজনে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তাদের এক সন্তানও হয়। তারপর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় ইয়েকে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইয়ে মেইদির ক্যানসারের চিকিৎসা ছিল যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ৩ লাখ মার্কিন ডলার ব্যয় হয় তার চিকিৎসায়। এত টাকা ব্যয়ের পরও চিকিৎসকরা আশা
ছেড়ে দিয়ে ছিলেন। ইয়েও আশা ছেড়ে দিতে বলে ডেংকে। কিন্তু ডেং আশা ছাড়েননি। বরং দ্বিগুণ আশা নিয়ে স্ত্রীর পাশে থেকেছেন। স্ত্রীকে সাহস জোগাতে মাঝে মধ্যে গান শুনিয়েছেন, নাচ করেছেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা স্ত্রীর পাশে দাঁড়াতে নিজের চাকরিও ছেড়ে দেন ডেং। স্ত্রীর প্রতি ডেংয়ের ভালোবাসা ও যথাযথ সেবাযত্নের ফলে ইয়ে মেইদি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। দীর্ঘদিন কোমায় থাকার পর বর্তমানে হাঁটাচলা শুরু করেছেন মেইদি। তাদের পুরো পরিবার আগের মতো ফুরফুরে মেজাজে ফিরেছে। সংবাদমাধ্যমকে ডেং বলেন, ওর এখনও চলে যাওয়ার বয়স হয়নি। আমরা সবাই মিলে এখন খুশি আছি।
ছেড়ে দিয়ে ছিলেন। ইয়েও আশা ছেড়ে দিতে বলে ডেংকে। কিন্তু ডেং আশা ছাড়েননি। বরং দ্বিগুণ আশা নিয়ে স্ত্রীর পাশে থেকেছেন। স্ত্রীকে সাহস জোগাতে মাঝে মধ্যে গান শুনিয়েছেন, নাচ করেছেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা স্ত্রীর পাশে দাঁড়াতে নিজের চাকরিও ছেড়ে দেন ডেং। স্ত্রীর প্রতি ডেংয়ের ভালোবাসা ও যথাযথ সেবাযত্নের ফলে ইয়ে মেইদি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। দীর্ঘদিন কোমায় থাকার পর বর্তমানে হাঁটাচলা শুরু করেছেন মেইদি। তাদের পুরো পরিবার আগের মতো ফুরফুরে মেজাজে ফিরেছে। সংবাদমাধ্যমকে ডেং বলেন, ওর এখনও চলে যাওয়ার বয়স হয়নি। আমরা সবাই মিলে এখন খুশি আছি।



