
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বেলুচিস্তানে স্ত্রী-সন্তানের সামনে সাংবাদিককে গুলি করে হত্যা

ভারতে দাড়ি-টুপি থাকলেই ‘সন্ত্রাসী’ তকমা

ইসরাইলের বিমান হামলায় জীবন্ত পুড়ে মরল শিশুরা

সাদ্দামের সেই বিলাসবহুল প্রাসাদ এখন বিশ্ববিদ্যালয়

আসিয়ান ইন্টার-পার্লামেন্টারি অ্যাসেম্বলির কূটনীতির ওপর বিশেষ জোর

বাংলাদেশি নারীদের বিয়ে করতে নিষেধ করল চীন

যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, রাজি নয় ইসরায়েল
হাল ছেড়ে দেন ডাক্তার, স্বামীর সেবায় ক্যানসার জয় স্ত্রীর

চীনের গুয়াংসি প্রদেশের বাসিন্দা ডেংয়ের বয়স ৩০। ২০১৬ সালে একটি বিয়ে বাড়িতে তার সঙ্গে দেখা হয় ইয়ে মেইদি নামে এক তরুণীর। ইয়ে মেইদি তখন ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ছিলেন।
দুই জনের আলাপ ধীরে ধীরে ভালোবাসার রূপ নেয়। রোগের জন্য ইয়ে প্রথমে ডেংকে প্রত্যাখ্যান করে। কিন্তু ডেং তার সঙ্গেই জীবন কাটাতে চান। পরে ইয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে ২০১৯ সালে দুজনে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তাদের এক সন্তানও হয়। তারপর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় ইয়েকে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইয়ে মেইদির ক্যানসারের চিকিৎসা ছিল যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ৩ লাখ মার্কিন ডলার ব্যয় হয় তার চিকিৎসায়। এত টাকা ব্যয়ের পরও চিকিৎসকরা আশা
ছেড়ে দিয়ে ছিলেন। ইয়েও আশা ছেড়ে দিতে বলে ডেংকে। কিন্তু ডেং আশা ছাড়েননি। বরং দ্বিগুণ আশা নিয়ে স্ত্রীর পাশে থেকেছেন। স্ত্রীকে সাহস জোগাতে মাঝে মধ্যে গান শুনিয়েছেন, নাচ করেছেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা স্ত্রীর পাশে দাঁড়াতে নিজের চাকরিও ছেড়ে দেন ডেং। স্ত্রীর প্রতি ডেংয়ের ভালোবাসা ও যথাযথ সেবাযত্নের ফলে ইয়ে মেইদি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। দীর্ঘদিন কোমায় থাকার পর বর্তমানে হাঁটাচলা শুরু করেছেন মেইদি। তাদের পুরো পরিবার আগের মতো ফুরফুরে মেজাজে ফিরেছে। সংবাদমাধ্যমকে ডেং বলেন, ওর এখনও চলে যাওয়ার বয়স হয়নি। আমরা সবাই মিলে এখন খুশি আছি।
ছেড়ে দিয়ে ছিলেন। ইয়েও আশা ছেড়ে দিতে বলে ডেংকে। কিন্তু ডেং আশা ছাড়েননি। বরং দ্বিগুণ আশা নিয়ে স্ত্রীর পাশে থেকেছেন। স্ত্রীকে সাহস জোগাতে মাঝে মধ্যে গান শুনিয়েছেন, নাচ করেছেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা স্ত্রীর পাশে দাঁড়াতে নিজের চাকরিও ছেড়ে দেন ডেং। স্ত্রীর প্রতি ডেংয়ের ভালোবাসা ও যথাযথ সেবাযত্নের ফলে ইয়ে মেইদি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। দীর্ঘদিন কোমায় থাকার পর বর্তমানে হাঁটাচলা শুরু করেছেন মেইদি। তাদের পুরো পরিবার আগের মতো ফুরফুরে মেজাজে ফিরেছে। সংবাদমাধ্যমকে ডেং বলেন, ওর এখনও চলে যাওয়ার বয়স হয়নি। আমরা সবাই মিলে এখন খুশি আছি।