
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মা হচ্ছেন রাধিকা, দাদা হচ্ছেন আম্বানি

গ্রেফতার আতঙ্কে নেতানিয়াহু

ফের ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ বেন-গুরিয়ন বিমানবন্দর

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতে নারী ব্লগার গ্রেফতার

টর্নেডোর তাণ্ডবে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র, প্রাণহানি বেড়ে ২১

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি বন্ধ করল ভারত

ভারতের সেনাবাহিনী ‘কাগুজে বাঘ’
হামাসকে চরম মূল্য দিতে হবে: নেতানিয়াহুর হুঙ্কার

বন্দিবিনিময় চুক্তির অংশ হিসেবে চার ইসারইলি জিম্মির লাশ হস্তান্তর করেছে হামাস। বৃহস্পতিবার লাশ হস্তান্তরের জন্য দক্ষিণ গাজা উপত্যকায় খান ইউনিসের পূর্বে একটি মঞ্চ তৈরি করা হয়। সেই মঞ্চ থেকেই শিরি, এরিয়েল, কেফির বিবাস এবং ওদেদ লিফশিটজের লাশ রেড ক্রসের গাড়িতে তুলে দেওয়া হয়।
তবে ইসরাইল দাবি করছে, চারজনের লাশের মাঝে শিরি বিবাসের লাশ নেই। হামাস তাদেরকে অন্য কারও লাশ তুলে দিয়েছে। তবে শিরির লাশ শনাক্ত করা না গেলেও তার দুই ছেলে ও অন্যজনের পরিচয় মিলেছে।
নিহত জিম্মির লাশ নিয়ে এহেন অভিযোগ আসার পর কড়া হুঙ্কার দিয়েছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি জানিয়েছেন, শিরিকে ঘরে ফিরতে না দেওয়ার মূল্য চোকাতে হবে হামাসকে।
এক ভিডিও
বার্তায় নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘আমাদের বাকি জিম্মিদের মতো জীবিত হোক বা মৃত—শিরিকে ঘরে ফেরাব। চুক্তি লঙ্ঘন করে নিষ্ঠুর আচরণের জন্য হামাসকে চরম মূল্য চোকাতে হবে।’ এরআগে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে রেড ক্রসের কাছে শিরি বিবাস, আরিয়েল ও কফির নামে তার দুই শিশু সন্তান এবং ওদেদ লিফশিৎজ নামে ৮৩ বছরের এক বৃদ্ধের মরদেহ হস্তান্তর করে হামাস। পরে তারা বিবৃতিতে জানায়, তারা বন্দিদের জীবিত রাখার চেষ্টা করেছিল। তাদের যত্নও নিয়েছিল এবং তাদের সঙ্গে মানবিক আচরণ করেছিল। কিন্তু ইসরাইলি বাহিনী হামাসের অবস্থান লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ করে তাদের হত্যা করেছে। সংগঠনটি বলেছে, ‘অপরাধী নেতানিয়াহু আজ তার বন্দিদের কফিনে ফেরত পেয়ে শোক প্রকাশ করছে। কিন্তু এটি কেবল তার
নিজের দোষ ঢাকার অপচেষ্টা’। নিহত ইসরাইলি বন্দিদের পরিবারের উদ্দেশে হামাসের বক্তব্য, ‘আমরা চেয়েছিলাম তোমাদের সন্তানদেরকে জীবিত ফিরিয়ে দিতে। কিন্তু তোমাদের সেনাবাহিনী এবং সরকারই তাদের হত্যা করেছে’। এর সম্পূর্ণ দায় নেতানিয়াহুর উল্লেখ করে সংগঠনটি বলেছে, ইসরাইলি সরকার বারবার বন্দি বিনিময় চুক্তিতে বাধা সৃষ্টি করায় তারাই এর সম্পূর্ণ দায় বহন করবে।
বার্তায় নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘আমাদের বাকি জিম্মিদের মতো জীবিত হোক বা মৃত—শিরিকে ঘরে ফেরাব। চুক্তি লঙ্ঘন করে নিষ্ঠুর আচরণের জন্য হামাসকে চরম মূল্য চোকাতে হবে।’ এরআগে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে রেড ক্রসের কাছে শিরি বিবাস, আরিয়েল ও কফির নামে তার দুই শিশু সন্তান এবং ওদেদ লিফশিৎজ নামে ৮৩ বছরের এক বৃদ্ধের মরদেহ হস্তান্তর করে হামাস। পরে তারা বিবৃতিতে জানায়, তারা বন্দিদের জীবিত রাখার চেষ্টা করেছিল। তাদের যত্নও নিয়েছিল এবং তাদের সঙ্গে মানবিক আচরণ করেছিল। কিন্তু ইসরাইলি বাহিনী হামাসের অবস্থান লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ করে তাদের হত্যা করেছে। সংগঠনটি বলেছে, ‘অপরাধী নেতানিয়াহু আজ তার বন্দিদের কফিনে ফেরত পেয়ে শোক প্রকাশ করছে। কিন্তু এটি কেবল তার
নিজের দোষ ঢাকার অপচেষ্টা’। নিহত ইসরাইলি বন্দিদের পরিবারের উদ্দেশে হামাসের বক্তব্য, ‘আমরা চেয়েছিলাম তোমাদের সন্তানদেরকে জীবিত ফিরিয়ে দিতে। কিন্তু তোমাদের সেনাবাহিনী এবং সরকারই তাদের হত্যা করেছে’। এর সম্পূর্ণ দায় নেতানিয়াহুর উল্লেখ করে সংগঠনটি বলেছে, ইসরাইলি সরকার বারবার বন্দি বিনিময় চুক্তিতে বাধা সৃষ্টি করায় তারাই এর সম্পূর্ণ দায় বহন করবে।