সুর বদল ট্রাম্পের, ইরানে ‘শাসনের পরিবর্তন’ চান না – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ২৫ জুন, ২০২৫
     ৫:২৪ পূর্বাহ্ণ

আরও খবর

গাজায় একদিনে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৮০, অনাহারে ১৪

শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে ১২০ দেশকে পাশে পেয়েছিল ইরান

খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে রাজধানীর গুলশানে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে একটি সংঘবদ্ধ দলের বিরুদ্ধে। গুলশানে সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনায় মামলায় পাঁচজনকে আদালতে পাঠিয়ে পুলিশ প্রতিবেদনে এ কথা বলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক (বহিষ্কৃত) ইব্রাহীম হোসেন মুন্না, সদস্য মো. সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের আহ্বায়ক সদস্য (বহিষ্কৃত) আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান (রিয়াদ) ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাড্ডা থানা শাখার সদস্য (বহিষ্কৃত) ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরকে আদালতে পাঠানো হয়। তাদের মধ্যে প্রথম চারজনের ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় অপরজনকে আটক রাখার আবেদন করা হয় পৃথক আবেদনে। দুটি আবেদনেই তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, উল্লেখিত আসামিসহ তাঁদের একটি সংঘবদ্ধ দল দীর্ঘদিন ধরে গুলশান এলাকায় বিভিন্ন বাসায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে আরও উল্লেখ করেন, এই সংঘবদ্ধ দলের সদস্যরা দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা আদায় করে। তারা আরও কিছু মানুষের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগ তদন্ত করতে এবং এই সংঘবদ্ধ দলের সঙ্গে আর কারা জড়িত তা জানার জন্য চারজনকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তদন্ত কর্মকর্তা। তিনি আবেদনে লেখেন, মামলার এজাহারে দেখা যায়, গ্রেপ্তারকৃতরা ইতিমধ্যে মামলার বাদীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন। ওই টাকা উদ্ধারের জন্যও রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমান চারজনকে ৭ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন।

ভারতের সবচেয়ে বড় আইটি কোম্পানির কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা

হামাসকে নির্মূল করে পূর্ণ বিজয় অর্জনে ইসরায়েল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: নেতানিয়াহু

সুর বদল ট্রাম্পের, ইরানে ‘শাসনের পরিবর্তন’ চান না

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৫ জুন, ২০২৫ | ৫:২৪ 37 ভিউ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ইরানে ‘শাসনের পরিবর্তন’ চান না। কারণ এটি অঞ্চলজুড়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে পারে। এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, আমি শাসন পরিবর্তনের পক্ষে নই। তাতে আরও বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তবে এই মন্তব্য তার আগের বক্তব্যের পুরোপুরি উল্টো। মাত্র কয়েকদিন আগেই ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, শাসন পরিবর্তন কথাটা হয়তো রাজনৈতিকভাবে সঠিক নয়। কিন্তু যদি ইরানের বর্তমান শাসকগোষ্ঠী ‘মেক ইরান গ্রেট এগেইন’ করতে না পারে, তাহলে শাসন পরিবর্তনই বা কেন নয়??? এমআইজিএ!!!’ এই স্লোগানটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রচলিত ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’-এর অনুকরণে তৈরি বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
নারী এশিয়ান কাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ নিউ ইয়র্ক সিটির অফিসে গুলি: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪ জন নিহত মুজিবকে ছোট করে তাজউদ্দিনকে কি বড় করা যায়, নাকি সেটা সম্ভব? টাঙ্গাইলে এনসিপির পাহারায় ৯ শতাধিক পুলিশ, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন বাহিনীর অজানা সংখ্যক সদস্য রাজশাহীতে ছড়িয়ে পড়েছে ১২৩ চাঁদাবাজের তালিকা, বিএনপি-জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতা যুক্ত ইউনূস সরকার ব্যস্ত দমন-পীড়নে: বাজারে আগুন, ভোগান্তি চরমে দেশে বিনিয়োগে ধস: থমকে যাওয়া শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা হতাশ দলীয় নেতার যৌন কুপ্রস্তাবের পর এবার দুর্ণীতির অভিযোগে এনসিপি ছাড়লেন নীলা ইসরাফিল সমাজের সবচেয়ে খারাপ নারী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছি আমি চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীদের নিপীড়ন: সভাপতিসহ জামায়াতের ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার জয় বাংলার মোড়ে ভুয়া র‍্যাব বনাম আসল র‍্যাব দুই টিমকেই কনফিউজড জনতার ধোলাই ধার দেওয়া টাকা চাওয়ায় মেয়েকে অপহরণ লিজ দলিলে গণভবন হস্তান্তর করল পূর্ত মন্ত্রণালয় ওষুধ কোম্পানির উপঢৌকনে সর্বনাশ হচ্ছে রোগীর গাজায় একদিনে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৮০, অনাহারে ১৪ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু তিন ঝুঁকিতে কমাচ্ছে না ডলারের দাম দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহত প্রিয়ার কবরে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা চাঁদা তুলে রিয়াদের পড়ার খরচ মেটাতেন স্থানীয়রা