ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নওগাঁর মান্দা মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি আ: রাজ্জাক ও সম্পাদক পলাশ
তারেক রহমানের পার্টনার ‘খাম্বা মামুন’ দুর্নীতি-অর্থপাচারের পর অস্ত্র মামলাতেও খালাস
শেরপুরে গ্রেপ্তার সহকর্মীকে আদালতে দেখতে গিয়ে কারাগারে গেলেন সাংবাদিক নেতা
মেজর ডালিমের পর এবার ইলিয়াসের টকশোতে আসছে কর্নেল রাশেদ
ঢাকা আন্তর্জাতিক মেলায় রাখা হয়নি বসার স্থান, ভোগান্তিতে দর্শনার্থীরা
রিসোর্টে আটক ১৬ শিক্ষার্থী, বিয়ে দেওয়া হলো ৮ তরুণ-তরুণীকে
আরাকান আর্মিকে নিয়ে বিপদ বাড়ছে বাংলাদেশের!
সীমান্তে তিন যুবকের লাশ, শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন
যশোরের শার্শা উপজেলার ভারতীয় সীমান্ত থেকে তিন যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এসব মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন পেয়েছে পুলিশ। আজ বুধবার উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- জাহাঙ্গীর আলম (৫০), সাবুর আলী (২৮) ও সাকিবুল (২০)।
জানা গেছে, আজ সকালে শার্শা উপজেলার পাঁচভুলাট সীমান্ত থেকে বেনাপোলের কাগজপুকুর গ্রামের মৃত ইউনুচ আলী মোড়লের ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের লাশ উদ্ধার করা হয়। আর পুটখালী সীমান্তের ইছামতী নদীর অপর পাশে নির্যাতনের শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন সাবু হোসেন। পরে আহত অবস্থায় বাড়ি আসার কিছুক্ষণ পর তার মৃত্যু হয়। তিনি বেনাপোলের দিঘিরপাড় গ্রামের আরিফ হোসেনের ছেলে। এছাড়া শার্শার অগ্রভুলাট সীমান্তের ইছামতি নদী
থেকে সাকিবুল নামে অপর একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার বাড়ি চৌগাছার সাদাতপুর গ্রামে। এ সব মরদেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। নিহতের পরিবার ও সীমান্তের একাধিক সূত্র থেকে জানা যায়, নিহতরা মঙ্গলবার রাতে সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যান গরু আনতে। ভারত সীমান্তে পৌঁছানোর পর বিএসএফ তাদের আটক করে নির্যাতন করে। মারধরের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আসার পর তাদের মৃত্যু হয়। সাবুর আলীর স্ত্রী হাসিরন বলেন, স্বামী সাবু মাঝেমধ্যে ভারতে যেতেন চোরাচালানের পণ্য আনতে। মঙ্গলবার বিকেলে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। আর আজ ভোর রাতে কিছু লোক বাড়িতে তার লাশ রেখে যান। শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমির আব্বাস জানান, সকালে খুলনা বিজিবির পাঁচভুলাট
বিওপি দায়িত্বপূর্ণ এলাকার মেইন পিলার ১৭/৭এস এর ১০২ আর পিলারের শূন্যরেখা থেকে ৩০ গজের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ইছামতি নদীর পাড়ে ভাণ্ডারীর মোড় এলাকায় জাহাঙ্গীর আলমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিজিবির উপস্থিতিতে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। বিকেলে শার্শার অগ্রভুলাট সীমান্তে ইছামতি নদী থেকে সাকিবুল (২০) নামে আরেকজনের লাশ উদ্ধার করে। সন্ধ্যায় ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। তাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্য দিকে রাত দেড়টার দিকে বেনাপোলের পুটখালী সীমান্তের ইছামতি নদী সাতরে ভারতের আংরাইল সীমান্তে গরু আনতে যান সাকিবুল। সেখানে বিএসএফের হাতে আটক হন
তিনি। বিএসএফ তাকে মারধর করে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে চলে যায়। আহত অবস্থায় নাসিরের আম বাগানে তাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা তার বাড়িতে খবর দেন। পরে তার মা এবং স্ত্রী সেখানে গিয়ে ভোরে তাকে বাড়িতে আনেন। কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সাকিবুল বেনাপোল পোর্ট থানার দিঘীরপাড় গ্রামের মৃত আরিফ হোসেনের ছেলে। সহকারী পুলিশ সুপার (নাভারন সার্কেল) নিশাত আল নাহিয়ান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘শার্শার পাঁচভুলাট ও অগ্রভুলাট সীমান্তে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধারের পর বাড়িতে আরও একজনের মৃত্যু হয়। আমরা তদন্ত
করছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে মৃত্যুর কারণ জানাতে পারব।’
থেকে সাকিবুল নামে অপর একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার বাড়ি চৌগাছার সাদাতপুর গ্রামে। এ সব মরদেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। নিহতের পরিবার ও সীমান্তের একাধিক সূত্র থেকে জানা যায়, নিহতরা মঙ্গলবার রাতে সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যান গরু আনতে। ভারত সীমান্তে পৌঁছানোর পর বিএসএফ তাদের আটক করে নির্যাতন করে। মারধরের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আসার পর তাদের মৃত্যু হয়। সাবুর আলীর স্ত্রী হাসিরন বলেন, স্বামী সাবু মাঝেমধ্যে ভারতে যেতেন চোরাচালানের পণ্য আনতে। মঙ্গলবার বিকেলে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। আর আজ ভোর রাতে কিছু লোক বাড়িতে তার লাশ রেখে যান। শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমির আব্বাস জানান, সকালে খুলনা বিজিবির পাঁচভুলাট
বিওপি দায়িত্বপূর্ণ এলাকার মেইন পিলার ১৭/৭এস এর ১০২ আর পিলারের শূন্যরেখা থেকে ৩০ গজের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ইছামতি নদীর পাড়ে ভাণ্ডারীর মোড় এলাকায় জাহাঙ্গীর আলমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিজিবির উপস্থিতিতে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। বিকেলে শার্শার অগ্রভুলাট সীমান্তে ইছামতি নদী থেকে সাকিবুল (২০) নামে আরেকজনের লাশ উদ্ধার করে। সন্ধ্যায় ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। তাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্য দিকে রাত দেড়টার দিকে বেনাপোলের পুটখালী সীমান্তের ইছামতি নদী সাতরে ভারতের আংরাইল সীমান্তে গরু আনতে যান সাকিবুল। সেখানে বিএসএফের হাতে আটক হন
তিনি। বিএসএফ তাকে মারধর করে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে চলে যায়। আহত অবস্থায় নাসিরের আম বাগানে তাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা তার বাড়িতে খবর দেন। পরে তার মা এবং স্ত্রী সেখানে গিয়ে ভোরে তাকে বাড়িতে আনেন। কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সাকিবুল বেনাপোল পোর্ট থানার দিঘীরপাড় গ্রামের মৃত আরিফ হোসেনের ছেলে। সহকারী পুলিশ সুপার (নাভারন সার্কেল) নিশাত আল নাহিয়ান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘শার্শার পাঁচভুলাট ও অগ্রভুলাট সীমান্তে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধারের পর বাড়িতে আরও একজনের মৃত্যু হয়। আমরা তদন্ত
করছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে মৃত্যুর কারণ জানাতে পারব।’