ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নয়া বন্দোবস্তঃ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পুরনো ষড়যন্ত্র
খুলনায় জামায়াত প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দীর ভারতীয় ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান: নথিপত্রে অসংগতি ও সন্দেহের জেরে বিভ্রাট
রাজধানীতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ, প্রধান উপদেষ্টার কঠোর নির্দেশ
“কারও মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ বলার শিক্ষা পাইনি, তবে উসমান হাদী একজন বাচাল ধর্মান্ধ জঙ্গী” — সিদ্দিকী নাজমুল আলম
জামায়াতের নেতাকর্মীরা চাঁদা না পেয়ে হিন্দু পল্লীতে ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়
ফ্যাসিস্ট ইউনুসের প্রশাসনিক মব সন্ত্রাসের শিকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা – কর্মীরা।
“কিছুদিন পরে মানুষ অনাহারে মারা যাবে, সরকারের কোন ব্যবস্থা নাই তো” — জনতার কথা
সীমান্তে তিন যুবকের লাশ, শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন
যশোরের শার্শা উপজেলার ভারতীয় সীমান্ত থেকে তিন যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এসব মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন পেয়েছে পুলিশ। আজ বুধবার উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- জাহাঙ্গীর আলম (৫০), সাবুর আলী (২৮) ও সাকিবুল (২০)।
জানা গেছে, আজ সকালে শার্শা উপজেলার পাঁচভুলাট সীমান্ত থেকে বেনাপোলের কাগজপুকুর গ্রামের মৃত ইউনুচ আলী মোড়লের ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের লাশ উদ্ধার করা হয়। আর পুটখালী সীমান্তের ইছামতী নদীর অপর পাশে নির্যাতনের শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন সাবু হোসেন। পরে আহত অবস্থায় বাড়ি আসার কিছুক্ষণ পর তার মৃত্যু হয়। তিনি বেনাপোলের দিঘিরপাড় গ্রামের আরিফ হোসেনের ছেলে। এছাড়া শার্শার অগ্রভুলাট সীমান্তের ইছামতি নদী
থেকে সাকিবুল নামে অপর একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার বাড়ি চৌগাছার সাদাতপুর গ্রামে। এ সব মরদেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। নিহতের পরিবার ও সীমান্তের একাধিক সূত্র থেকে জানা যায়, নিহতরা মঙ্গলবার রাতে সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যান গরু আনতে। ভারত সীমান্তে পৌঁছানোর পর বিএসএফ তাদের আটক করে নির্যাতন করে। মারধরের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আসার পর তাদের মৃত্যু হয়। সাবুর আলীর স্ত্রী হাসিরন বলেন, স্বামী সাবু মাঝেমধ্যে ভারতে যেতেন চোরাচালানের পণ্য আনতে। মঙ্গলবার বিকেলে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। আর আজ ভোর রাতে কিছু লোক বাড়িতে তার লাশ রেখে যান। শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমির আব্বাস জানান, সকালে খুলনা বিজিবির পাঁচভুলাট
বিওপি দায়িত্বপূর্ণ এলাকার মেইন পিলার ১৭/৭এস এর ১০২ আর পিলারের শূন্যরেখা থেকে ৩০ গজের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ইছামতি নদীর পাড়ে ভাণ্ডারীর মোড় এলাকায় জাহাঙ্গীর আলমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিজিবির উপস্থিতিতে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। বিকেলে শার্শার অগ্রভুলাট সীমান্তে ইছামতি নদী থেকে সাকিবুল (২০) নামে আরেকজনের লাশ উদ্ধার করে। সন্ধ্যায় ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। তাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্য দিকে রাত দেড়টার দিকে বেনাপোলের পুটখালী সীমান্তের ইছামতি নদী সাতরে ভারতের আংরাইল সীমান্তে গরু আনতে যান সাকিবুল। সেখানে বিএসএফের হাতে আটক হন
তিনি। বিএসএফ তাকে মারধর করে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে চলে যায়। আহত অবস্থায় নাসিরের আম বাগানে তাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা তার বাড়িতে খবর দেন। পরে তার মা এবং স্ত্রী সেখানে গিয়ে ভোরে তাকে বাড়িতে আনেন। কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সাকিবুল বেনাপোল পোর্ট থানার দিঘীরপাড় গ্রামের মৃত আরিফ হোসেনের ছেলে। সহকারী পুলিশ সুপার (নাভারন সার্কেল) নিশাত আল নাহিয়ান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘শার্শার পাঁচভুলাট ও অগ্রভুলাট সীমান্তে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধারের পর বাড়িতে আরও একজনের মৃত্যু হয়। আমরা তদন্ত
করছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে মৃত্যুর কারণ জানাতে পারব।’
থেকে সাকিবুল নামে অপর একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার বাড়ি চৌগাছার সাদাতপুর গ্রামে। এ সব মরদেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। নিহতের পরিবার ও সীমান্তের একাধিক সূত্র থেকে জানা যায়, নিহতরা মঙ্গলবার রাতে সীমান্ত পার হয়ে ভারতে যান গরু আনতে। ভারত সীমান্তে পৌঁছানোর পর বিএসএফ তাদের আটক করে নির্যাতন করে। মারধরের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আসার পর তাদের মৃত্যু হয়। সাবুর আলীর স্ত্রী হাসিরন বলেন, স্বামী সাবু মাঝেমধ্যে ভারতে যেতেন চোরাচালানের পণ্য আনতে। মঙ্গলবার বিকেলে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। আর আজ ভোর রাতে কিছু লোক বাড়িতে তার লাশ রেখে যান। শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমির আব্বাস জানান, সকালে খুলনা বিজিবির পাঁচভুলাট
বিওপি দায়িত্বপূর্ণ এলাকার মেইন পিলার ১৭/৭এস এর ১০২ আর পিলারের শূন্যরেখা থেকে ৩০ গজের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ইছামতি নদীর পাড়ে ভাণ্ডারীর মোড় এলাকায় জাহাঙ্গীর আলমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিজিবির উপস্থিতিতে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। বিকেলে শার্শার অগ্রভুলাট সীমান্তে ইছামতি নদী থেকে সাকিবুল (২০) নামে আরেকজনের লাশ উদ্ধার করে। সন্ধ্যায় ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। তাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্য দিকে রাত দেড়টার দিকে বেনাপোলের পুটখালী সীমান্তের ইছামতি নদী সাতরে ভারতের আংরাইল সীমান্তে গরু আনতে যান সাকিবুল। সেখানে বিএসএফের হাতে আটক হন
তিনি। বিএসএফ তাকে মারধর করে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে চলে যায়। আহত অবস্থায় নাসিরের আম বাগানে তাকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা তার বাড়িতে খবর দেন। পরে তার মা এবং স্ত্রী সেখানে গিয়ে ভোরে তাকে বাড়িতে আনেন। কিছুক্ষণ পর তিনি মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সাকিবুল বেনাপোল পোর্ট থানার দিঘীরপাড় গ্রামের মৃত আরিফ হোসেনের ছেলে। সহকারী পুলিশ সুপার (নাভারন সার্কেল) নিশাত আল নাহিয়ান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘শার্শার পাঁচভুলাট ও অগ্রভুলাট সীমান্তে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধারের পর বাড়িতে আরও একজনের মৃত্যু হয়। আমরা তদন্ত
করছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে মৃত্যুর কারণ জানাতে পারব।’



