
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নারায়ণগঞ্জে ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রী ও চার বছরের শিশুর লাশ

‘সরকারি বেতন-রেশন খাস না, গুলি করবি না কেন?’

প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন দূতাবাসে বদলি, তালিকা প্রকাশ

চার ‘কুতুবের’ হাতে জিম্মি ইআবির নিয়োগ-প্রশাসন

সমর্থন ফিরে পাচ্ছে হাসিনার দল, গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে ঢাকায় নিরাপত্তা বৈঠকে আলোচনা, উদ্বেগ

স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ

মৃত্যুর পাঁচ বছর পর এন্ড্রু কিশোরকে কর পরিশোধের নোটিশ
সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের নামে থাকা চারটি ফ্ল্যাট ও ১০ কাঠা জমি জব্দ করেছে আদালত। একইসঙ্গে তার নামে থাকা ১৬টি ব্যাংক হিসাবও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. ফেরদৌস রহমান এ আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ৩০ জুলাই পাঁচ কোটি ৩৭ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার বেশি মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করে দুদক।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসাদুজ্জামান নূর ক্ষমতার
অপব্যবহার করে ৫ কোটি ৩৭ লাখ ১ হাজার ১৯০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন এবং তা নিজের দখলে রেখেছেন। এছাড়া আসাদুজ্জামান নূরের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১৯টি হিসাবে ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ ৪৭ হাজার ৮৯৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। এই লেনদেনের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তরের অভিযোগ আনা হয়েছে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুদক আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আসাদুজ্জামান নূরের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ৮৫ কোটি ৭২ লাখ ৬৬ হাজার ৫৯৩ টাকা জমা এবং ৭৩ কোটি ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩০৫ টাকা উত্তোলন হয়েছে। এসব লেনদেনের উৎস অস্পষ্ট। উল্লেখ্য, গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর বেইলী রোডে
নিজ বাসা থেকে আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।
অপব্যবহার করে ৫ কোটি ৩৭ লাখ ১ হাজার ১৯০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন এবং তা নিজের দখলে রেখেছেন। এছাড়া আসাদুজ্জামান নূরের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১৯টি হিসাবে ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ ৪৭ হাজার ৮৯৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। এই লেনদেনের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তরের অভিযোগ আনা হয়েছে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুদক আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আসাদুজ্জামান নূরের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ৮৫ কোটি ৭২ লাখ ৬৬ হাজার ৫৯৩ টাকা জমা এবং ৭৩ কোটি ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩০৫ টাকা উত্তোলন হয়েছে। এসব লেনদেনের উৎস অস্পষ্ট। উল্লেখ্য, গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর বেইলী রোডে
নিজ বাসা থেকে আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।