
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ

এমপিওভুক্তির ঘোষণা না হলে ঈদের পর কঠোর আন্দোলন

জামিন পেলেন জবির অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আনোয়ারা বেগম

শিক্ষার্থীদের হাতে ৩৩ শতাংশ নিম্নমানের বই

বন্ধ বাঙলা কলেজের ওয়েবসাইট, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা

৮ বছর পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা আজ

এক মাসের জন্য কর্মবিরতি স্থগিত প্রাথমিক শিক্ষকদের
সাত কলেজের সমন্বয়ে হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

ঢাকার সরকারি সাত কলেজের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম চূড়ান্ত হয়েছে। ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নামে এই সাত কলেজের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
রোববার (১৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) সাত কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের সঙ্গে ইউজিসি চেয়ারম্যান এস এম এ ফায়েজসহ অন্যদের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এর আগে গত ১৩ মার্চ ইউজিসির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপরিচালক মো. জামাল উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে সাত কলেজের নামকরণ-সংক্রান্ত বিষয়ে ছাত্র প্রতিনিধিদের টিম লিডারদের মতবিনিময় সভা আয়োজনের ঘোষণা দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাত কলেজের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় সমকক্ষ একটি স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর রূপরেখা প্রদানের লক্ষ্যে কমিশনের চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে কনফারেন্স রুমে ১৬ মার্চ সকাল ১০টায় প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সাতটি
সরকারি কলেজ হচ্ছে—ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, মিরপুর বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। ঢাবি অধিভুক্ত হওয়ার পর থেকেই সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। একাধিকবার তারা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করেছেন পরীক্ষার ফল বিপর্যয়, শিক্ষক সংকট, পাঠদানের সমস্যাসহ নানা ইস্যুতে। অবশেষে সরকার তাদের দাবি বাস্তবায়ন করল। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় শিক্ষার্থীদের প্রশাসনিক দুর্ভোগ কমবে, শিক্ষা ও গবেষণার মান উন্নত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
সরকারি কলেজ হচ্ছে—ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, মিরপুর বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। ঢাবি অধিভুক্ত হওয়ার পর থেকেই সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। একাধিকবার তারা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করেছেন পরীক্ষার ফল বিপর্যয়, শিক্ষক সংকট, পাঠদানের সমস্যাসহ নানা ইস্যুতে। অবশেষে সরকার তাদের দাবি বাস্তবায়ন করল। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় শিক্ষার্থীদের প্রশাসনিক দুর্ভোগ কমবে, শিক্ষা ও গবেষণার মান উন্নত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।