ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ধ্বংসের মুখে, ইউনূস শাসনে অর্থনীতি ধ্বস!
২০২৬ সালেও স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির পূর্বাভাস
রুপার দাম রেকর্ড ছুঁয়েছে, প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে বাড়ছে চাহিদা
পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ, ইউনুস সরকার নিখোঁজ
স্বর্ণের দামে বড় লাফ, রোববার থেকে কার্যকর
৪০ টাকার পেঁয়াজ ১৫০ টাকায় বিক্রি!
বৈশ্বিকভাবে নেতিবাচক পরিস্থিতিতে ব্যাংক খাত
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ল
প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৪ টাকা বাড়িয়েছেন ভোজ্যতেল মিলমালিকেরা। এর ফলে বোতলজাত এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম এখন ১৮৯ টাকা, যা আগে ১৭৫ টাকা ছিল।
রোববার বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
নতুন দাম ঘোষণার পর আজ থেকেই তা কার্যকর হয়েছে বলে জানান তারা।
নতুন ঘোষণা অনুসারে পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯২২ টাকা, যা আগে ছিল ৮৫২ টাকা। বোতলজাত তেলের পাশাপাশি খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার ১৬৯ টাকা, যা আগে ছিল ১৫৭ টাকা।
এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর সর্বশেষ বোতলজাত সয়াবিন তেলের
দাম বাড়ানো হয়েছিল। তখন লিটারপ্রতি দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৫ টাকা। জানা যায়, ঈদের আগে ২৭ মার্চ নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দেন মিলমালিকেরা। তখন বোতলজাত সয়াবিনের দাম একলাফে লিটারে ১৮ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম বাড়াতে চান লিটারে ১৩ টাকা। ভোজ্যতেলের কর-সুবিধার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরদিন ১ এপ্রিল থেকে এই দর কার্যকরের ঘোষণা দেন ব্যবসায়ীরা। ওইদিন দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা সংগঠনটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে লিখিতভাবে জানিয়েছিল। রমজানের আগে দাম সহনীয় রাখতে সরকার ভোজ্যতেলের ওপর যে শুল্ক-করে রেয়াত দিয়েছিল, তার মেয়াদ গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়ায় এই দাম বাড়ার প্রস্তাব দেওয়া
হয়। এরপর ঈদের ছুটি শেষে গত সপ্তাহের শুরু থেকে দফায় দফায় দাম নিয়ে আলোচনা হয়। তখন প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৯০ টাকার বেশি হবে নাকি কম, তা নিয়ে সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে আলোচনা চলে। গত সপ্তাহের রোব, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দর-কষাকষি হলেও তখন কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসেনি।
দাম বাড়ানো হয়েছিল। তখন লিটারপ্রতি দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৫ টাকা। জানা যায়, ঈদের আগে ২৭ মার্চ নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দেন মিলমালিকেরা। তখন বোতলজাত সয়াবিনের দাম একলাফে লিটারে ১৮ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম বাড়াতে চান লিটারে ১৩ টাকা। ভোজ্যতেলের কর-সুবিধার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরদিন ১ এপ্রিল থেকে এই দর কার্যকরের ঘোষণা দেন ব্যবসায়ীরা। ওইদিন দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা সংগঠনটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে লিখিতভাবে জানিয়েছিল। রমজানের আগে দাম সহনীয় রাখতে সরকার ভোজ্যতেলের ওপর যে শুল্ক-করে রেয়াত দিয়েছিল, তার মেয়াদ গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়ায় এই দাম বাড়ার প্রস্তাব দেওয়া
হয়। এরপর ঈদের ছুটি শেষে গত সপ্তাহের শুরু থেকে দফায় দফায় দাম নিয়ে আলোচনা হয়। তখন প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৯০ টাকার বেশি হবে নাকি কম, তা নিয়ে সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে আলোচনা চলে। গত সপ্তাহের রোব, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দর-কষাকষি হলেও তখন কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসেনি।



