
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আজ ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

খাওয়া ও বিশ্রামে ব্যস্ত, ৩ পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার

বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চমাত্রার সতর্কতা জারি কানাডার

শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা দায়িত্বে ফিরছে এপিবিএন

সীমান্তে ১২ রোহিঙ্গাকে পুশইন

রোববার শুভ মহালয়া, ছুটি নিয়ে যা জানা গেল

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুখবর
সকালে সেনাবাহিনীর দরবার: নির্বাচন ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা

ঢাকা সেনানিবাসের দরবার হলে আগামীকাল সকালে সেনাবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ দরবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বিগত দিনগুলোতে সেনাবাহিনীর দরবার দেশবাসীর কাছে ব্যাপক আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। বিশেষ করে গত দরবারে আলোচিত “নো ব্লাডি করিডোর ইস্যু” এবং সেনাপ্রধানের উদ্দীপনামূলক বক্তব্য, “আমার কোনো অভিভাবক নেই, তোমরাই আমার অভিভাবক,” সারা দেশে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। এবারের দরবারে শুধু অফিসার নয়, সৈনিকদেরও উপস্থিতি থাকবে, যা এই আয়োজনকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে।
এই দরবারের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বর্তমান রাজনৈতিক ও জাতীয় পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাবাহিনীকে ব্রিফ করা এবং মাঠপর্যায়ের চিত্র তুলে ধরা। সেনাপ্রধান এর আগে স্পষ্টভাবে ঘোষণা দিয়েছিলেন যে ডিসেম্বরের মধ্যে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে এবং সেনাবাহিনী তাদের ব্যারাকে ফিরে
যেতে চায়। এই প্রেক্ষাপটে আগামীকালের দরবারে সেনাপ্রধান কী বার্তা দেবেন, তা নিয়ে সবার কৌতূহল তুঙ্গে। সকাল ১০.৩০ এ শুরু হবে দরবার, এবং আলোচনা শেষে ১১.৪৫-এ অফিসার দের এড্রেস করে বক্তব্য দেবেন সেনাপ্রধান। গত দরবারে সেনাপ্রধানের দৃঢ় অবস্থান এবং সৈনিকদের প্রতি তাঁর আস্থাশীল বক্তব্য দেশের জনগণের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল। এবার সৈনিকদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিতব্য এই দরবারে বর্তমান পরিস্থিতির বিশ্লেষণ, নির্বাচনের সময়সীমা এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে তাঁর বক্তব্য কী হবে, তা জানতে দেশবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। এই দরবারে সেনাবাহিনীর ঐক্য, শৃঙ্খলা এবং জাতীয় দায়িত্ব পালনে তাদের প্রতিশ্রুতি আরও সুসংহত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। সেনাপ্রধানের বক্তব্য এবং দরবারের ফলাফল দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতির
ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।
যেতে চায়। এই প্রেক্ষাপটে আগামীকালের দরবারে সেনাপ্রধান কী বার্তা দেবেন, তা নিয়ে সবার কৌতূহল তুঙ্গে। সকাল ১০.৩০ এ শুরু হবে দরবার, এবং আলোচনা শেষে ১১.৪৫-এ অফিসার দের এড্রেস করে বক্তব্য দেবেন সেনাপ্রধান। গত দরবারে সেনাপ্রধানের দৃঢ় অবস্থান এবং সৈনিকদের প্রতি তাঁর আস্থাশীল বক্তব্য দেশের জনগণের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল। এবার সৈনিকদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিতব্য এই দরবারে বর্তমান পরিস্থিতির বিশ্লেষণ, নির্বাচনের সময়সীমা এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে তাঁর বক্তব্য কী হবে, তা জানতে দেশবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। এই দরবারে সেনাবাহিনীর ঐক্য, শৃঙ্খলা এবং জাতীয় দায়িত্ব পালনে তাদের প্রতিশ্রুতি আরও সুসংহত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। সেনাপ্রধানের বক্তব্য এবং দরবারের ফলাফল দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতির
ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।