ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে নতুন নির্দেশনা
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা কলেজের বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি নিয়ে ত্রিমুখী সংকট
একাধিক চাকরি করলে শিক্ষকদের এমপিও বাতিল
সেই জহুরুল হক হলের প্রবেশ পথে বসানো হয়েছে পাকিস্তানের পতাকা।
মধ্যরাতে শিক্ষা ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তসহ আরও যা আছে নতুন এমপিও নীতিমালায়
সংবর্ধনায় স্লেজিংকে কেন্দ্র করে বাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের মারামারি
মেসন কোচিং সেন্টারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্লেজিংকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) দুটি হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। শহীদ শামসুল হক হল এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে একজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল জব্বার মোড়ে দুই হলের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। এতে প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী জড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় গত শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) মেসন কোচিং সেন্টারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান থেকে। ওইদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী ময়মনসিংহের টাউন হল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। অনুষ্ঠান শেষে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা মঞ্চে
উঠলে শামসুল হক হলের শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেয়। পরে শামসুল হক হলের শিক্ষার্থীরা মঞ্চে উঠলে একইভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেয়। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয় এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে কোচিং কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি শান্ত করে শিক্ষার্থীদের হলে ফেরত পাঠায়। এই ঘটনার জেরে রবিবার দুপুরে বাকৃবির দুই হলের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ বাঁধে। এতে কয়েকজন আহত হন। এ বিষয়ে মেসন কোচিং সেন্টারের পরিচালক ও কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী আরাফাত বলেন, ওইদিন আমরা পরিস্থিতি মিটমাট করে শিক্ষার্থীদের হলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। আজকের ঘটনার সাথে মেসনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ঘটনার কোনো সম্পর্ক নেই। এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত ও হলকেন্দ্রিক। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আবদুল আলীম বলেন, ‘সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমরা উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু সন্ধ্যার দিকে আমরা চলে আসি। পরের দিন জানতে পারি সেখানে রাতের বেলা হাতাহাতির ঘটনা হয়েছে। তার সূত্র ধরেই আজকের মারামারি। এর দায় অবশ্যই মেসনকে নিতে হবে। আমরা তদন্ত করে এর বিচার করবো। কোচিং সেন্টার ও দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করবো।
উঠলে শামসুল হক হলের শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেয়। পরে শামসুল হক হলের শিক্ষার্থীরা মঞ্চে উঠলে একইভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেয়। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয় এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে কোচিং কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি শান্ত করে শিক্ষার্থীদের হলে ফেরত পাঠায়। এই ঘটনার জেরে রবিবার দুপুরে বাকৃবির দুই হলের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ বাঁধে। এতে কয়েকজন আহত হন। এ বিষয়ে মেসন কোচিং সেন্টারের পরিচালক ও কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী আরাফাত বলেন, ওইদিন আমরা পরিস্থিতি মিটমাট করে শিক্ষার্থীদের হলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। আজকের ঘটনার সাথে মেসনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ঘটনার কোনো সম্পর্ক নেই। এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত ও হলকেন্দ্রিক। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আবদুল আলীম বলেন, ‘সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমরা উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু সন্ধ্যার দিকে আমরা চলে আসি। পরের দিন জানতে পারি সেখানে রাতের বেলা হাতাহাতির ঘটনা হয়েছে। তার সূত্র ধরেই আজকের মারামারি। এর দায় অবশ্যই মেসনকে নিতে হবে। আমরা তদন্ত করে এর বিচার করবো। কোচিং সেন্টার ও দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করবো।



