ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজপথে নেই আওয়ামী লীগ, তবুও ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সমর্থন
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
এবার হংকং ভিত্তিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে সাক্ষাৎকার দিলেন শেখ হাসিনা
দিল্লীতে বিস্ফোরণ: তদন্তে বাংলাদেশি সংযোগের ইঙ্গিত ভারতের
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে
সরকার উৎখাতের ‘এলজিবিটি ষড়যন্ত্র
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
শেখ হাসিনার শেষ ৫ বছরে ১৬ হাজারের বেশি হত্যাকাণ্ড
শেখ হাসিনার শাসনামলের শেষ পাঁচ বছরে ১৬,০০০ এরও বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, যা প্রতিদিন গড়ে ৯ জনেরও বেশি মানুষের হত্যার ঘটনা। এছাড়াও, এই সময়ের মধ্যে প্রায় ২,৫০০ অপহরণের ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অপরাধ পরিসংখ্যান থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত হত্যাকাণ্ড ও অপহরণের পাশাপাশি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনাও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। এ সময়ের মধ্যে ৯,৯৫৫টি ছিনতাইয়ের ঘটনা এবং ১,৬০০টি ডাকাতির মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নুরুল হুদা মন্তব্য করেছেন, গত সরকারের সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারা অতিরিক্ত শক্তির ব্যবহার লক্ষ্য করা গেছে। তিনি বলেন, এটি কোনো নীতিগত
সিদ্ধান্তের ফলস্বরূপ নয়, বরং সরকারের গদি টিকিয়ে রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বাধীনভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, যা অপরাধের হার বাড়িয়ে দিয়েছে। মানবাধিকার কর্মী নূর খান উল্লেখ করেছেন, পুলিশের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে প্রকৃত অবস্থা আরও ভয়াবহ ছিল বলে তার ধারণা। তিনি বলেন, পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী, হত্যাকাণ্ডের বেশিরভাগই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতন বা তথাকথিত ক্রসফায়ারের মাধ্যমে ঘটেছে। নূর খান আরও বলেছেন, এই ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে, বিগত ১৫ বছরে ঘটে যাওয়া সব ধরনের অপহরণ, নির্যাতন ও গুম-খুনের ঘটনার তদন্ত হওয়া উচিত। তিনি মনে করেন, যদি অন্তর্বর্তী সরকার কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়, তাহলে সামাজিক অপরাধের হারও কমে আসবে। এই ভয়াবহ অপরাধের পরিসংখ্যান দেশের আইনশৃঙ্খলা এবং
বিচার ব্যবস্থা নিয়ে নতুন প্রশ্ন উঠিয়েছে, যা দ্রুত সমাধানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছে।
সিদ্ধান্তের ফলস্বরূপ নয়, বরং সরকারের গদি টিকিয়ে রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বাধীনভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, যা অপরাধের হার বাড়িয়ে দিয়েছে। মানবাধিকার কর্মী নূর খান উল্লেখ করেছেন, পুলিশের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে প্রকৃত অবস্থা আরও ভয়াবহ ছিল বলে তার ধারণা। তিনি বলেন, পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী, হত্যাকাণ্ডের বেশিরভাগই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতন বা তথাকথিত ক্রসফায়ারের মাধ্যমে ঘটেছে। নূর খান আরও বলেছেন, এই ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে, বিগত ১৫ বছরে ঘটে যাওয়া সব ধরনের অপহরণ, নির্যাতন ও গুম-খুনের ঘটনার তদন্ত হওয়া উচিত। তিনি মনে করেন, যদি অন্তর্বর্তী সরকার কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়, তাহলে সামাজিক অপরাধের হারও কমে আসবে। এই ভয়াবহ অপরাধের পরিসংখ্যান দেশের আইনশৃঙ্খলা এবং
বিচার ব্যবস্থা নিয়ে নতুন প্রশ্ন উঠিয়েছে, যা দ্রুত সমাধানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছে।



