ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অবৈধ আইসিটি ট্রাইব্যুনালের প্রহসনমূলক বিচারের রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ১৮ নভেম্বর : সারা দেশে সর্বাত্মক শাটডাউন
The political Lens By RP Station
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান ও দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের পদত্যাগ অবধি দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক লীগের।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলার সাজানো রায় প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০১ প্রগতিশীল শিক্ষকবৃন্দ
আইসিটির দেওয়া রায় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
১০২ জন সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি
বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চলমান প্রহসনমূলক বিচার এর প্রেক্ষিতে দেশে বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ১০০ জন চিকিৎসকের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘প্রহসনমূলক’ বিচার : বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চিকিৎসকদের তীব্র নিন্দা
বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চলমান প্রহসনমূলক বিচারের নিন্দায় বিদেশে অবস্থানরত গ্লোবাল কাউন্সিল অফ প্রগ্রেসিভ বাংলাদেশী ফিজিসিয়ান এর পক্ষে থেকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চিকিৎসকদের যৌথ বিবৃতি
আমরা, প্রবাসে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দায়িত্বশীল চিকিৎসকবৃন্দ, গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে দেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যে বিচার প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে, তা সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অবৈধ, অমানবিক এবং বিচারহীনতার ঘোর অন্ধকারে পরিচালিত একটি প্রহসন ছাড়া কিছুই নয়।
আমরা বিশ্বাস করি, শেখ হাসিনার গত ১৫ বছরের নেতৃত্বে দেশের স্বাস্থ্যখাতে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে, কমিউনিটি ক্লিনিক পুনরুজ্জীবন, মাতৃমৃত্যু হ্রাস, টিকা কাভারেজে বাংলাদেশকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশে উন্নীত করা,
চিকিৎসা অবকাঠামোর উন্নয়ন, মেডিকেল কলেজ সংখ্যা বৃদ্ধি, বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপ এসব সাফল্য ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই এই তথাকথিত বিচার সাজানো হয়েছে। সংসদকে পাশ কাটিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনুস সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যপরিধি পরিবর্তন করে যে অধ্যাদেশ জারি করেছে তা সম্পূর্ণ অবৈধ, অসাংবিধানিক এবং আইনগত এখতিয়ারবহির্ভূত। এ ধরনের অবৈধভাবে সংশোধিত কোর্টে শেখ হাসিনা বা তাঁর সরকারের কোনো সদস্যের বিচার পরিচালনা করা যায় না এবং গ্রহণযোগ্যও নয়। নিম্নলিখিত কারণে প্রহসনের এই বিচারকে আরও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। লন্ডনের ডাউটি স্ট্রিট চেম্বারের দুজন খ্যাতিমান আইনজীবীর পর্যবেক্ষণে বিশেষভাবে উল্লেখিত বিষয়গুলো হলো— ১. অভিযুক্তের অনুপস্থিতিতে বিচার পরিচালনা, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন ২. বিচারক
ও প্রসিকিউটরের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, যা বিচারকে পক্ষপাতদুষ্ট করে তোলে ৩. নির্বাচনী/সিলেক্টিভ জাস্টিসের শঙ্কা, যা আইনের শাসনের ধারণাকে ধ্বংস করেআমরা, স্পষ্টভাবে জানাতে চাই— আমাদের দাবী অবিলম্বে অবৈধ সরকারের জারিকৃত অবৈধ অধ্যাদেশের মাধ্যমে গঠিত এই কোর্টের সমস্ত বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড লঙ্ঘন, স্বচ্ছতার অভাব, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য—সবকিছুই এই বিচারকে ক্যাঙ্গারু কোর্টে রূপান্তর করেছে। আমরা এই বিচারকে ঘৃণা ও ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজ এই অবৈধ ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় মানে না, মানবে না। কারণ বিচার নয়, এই পুরো প্রক্রিয়া কেবলই রাজনৈতিক প্রতিশোধ, ইতিহাস বিকৃতি, এবং বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ধ্বংসের নীলনকশা। আমরা দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি,
কারণ ন্যায়বিচারকে হত্যা করে কোনো শক্তি দীর্ঘস্থায়ী হয় না। সত্যের জয় হবেই। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন, ডাঃ মোহাম্মাদ আলী মানিক, (সাধারন সম্পাদক, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, দক্ষিন), অধ্যাপক ডাঃ হাবিবে মিল্লাত ( সাবেক নেতা, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং সাবেক এমপি), ডাঃ রবি আলম ( সাবেক নেতা, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং সভাপতি, ইউএস আওয়ামী লীগ ওয়েস্ট), ডাঃ এ টি এম ইমদাদুল হক, (সাবেক কার্যকরী সভাপতি, চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ, সভাপতি বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালোশিয়া), ডাঃ রুপন রহমান, ( সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং বর্তমান সভাপতি, সাউথ আফ্রিকা আওয়ামী লীগ); ডাঃ ফরহাদ আলী খান, (
সাবেক ভিপি , ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রসংসদ এবং বর্তমান সভাপতি, সুইডেন আওয়ামী লীগ), ডাঃ আবুল হাসনাৎ মিল্টন (সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং বর্তমান সভাপতি, অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগ), ডা: বিশ্বজিৎ রায় সেতু ( স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ), ডাঃ কে এম মাসুদুর রহমান ( সাবেক সাধারণ সম্পাদক, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং বর্তমান সভাপতি স্বাচিপ, সৌদি আরব ), ডাঃ গোলাম রাহাত খান (সাবেক সভাপতি, বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ ও বর্তমান ইউকে স্বাচিপ নেতা), ডাঃ মাহফুজ উল্লাহ চিশতি, (সাবেক সহসভাপতি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, কানাডা ) ডাঃ ফিরোজ হোসেন ( সাবেক
সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ ও বর্তমান ইউএস ওয়েস্ট আওয়ামী লীগ নেতা), ডাঃ বশির আহমেদ (সাবেক সভাপতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ ), ডাঃ বশির আহমেদ বাদল, (সাবেক সভাপতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ ), ডাঃ এস এম আতিকুর রহমান, (সাবেক সহসভাপতি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, কানাডা ), ডাঃ আ ই মোঃ জাকারিয়া , (সাবেক সভাপতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, বর্তমান ইউকে স্বাচিপ নেতা), ডাঃ এনাম খান (সাবেক সহ সভাপতি, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ ), ডাঃ মাহফুজ হক (সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ), ডাঃ লিপন বড়ুয়া (সাবেক নেতা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
ছাত্রলীগ এবং সাবেক সহ -সভাপতি, স্বাচিপ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ওমান), ডাঃ তামান্না হোসেন খান ( সাবেক সভাপতি, সিটি ডেন্টাল কলেজ ছাত্রলীগ ও বর্তমান যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সুইডেন আওয়ামী আওয়ামী লীগ), ডাঃ শাহ গিয়াসউদ্দীন ( আওয়ামী লীগ নিউ ইয়র্ক, ইউএসএ). ডাঃ জাকির মৃধা (সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, ইউএসএ), ডাঃ এবি এম কামরুল হাসান (ব্রুনেই )
চিকিৎসা অবকাঠামোর উন্নয়ন, মেডিকেল কলেজ সংখ্যা বৃদ্ধি, বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপ এসব সাফল্য ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই এই তথাকথিত বিচার সাজানো হয়েছে। সংসদকে পাশ কাটিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনুস সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যপরিধি পরিবর্তন করে যে অধ্যাদেশ জারি করেছে তা সম্পূর্ণ অবৈধ, অসাংবিধানিক এবং আইনগত এখতিয়ারবহির্ভূত। এ ধরনের অবৈধভাবে সংশোধিত কোর্টে শেখ হাসিনা বা তাঁর সরকারের কোনো সদস্যের বিচার পরিচালনা করা যায় না এবং গ্রহণযোগ্যও নয়। নিম্নলিখিত কারণে প্রহসনের এই বিচারকে আরও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। লন্ডনের ডাউটি স্ট্রিট চেম্বারের দুজন খ্যাতিমান আইনজীবীর পর্যবেক্ষণে বিশেষভাবে উল্লেখিত বিষয়গুলো হলো— ১. অভিযুক্তের অনুপস্থিতিতে বিচার পরিচালনা, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন ২. বিচারক
ও প্রসিকিউটরের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, যা বিচারকে পক্ষপাতদুষ্ট করে তোলে ৩. নির্বাচনী/সিলেক্টিভ জাস্টিসের শঙ্কা, যা আইনের শাসনের ধারণাকে ধ্বংস করেআমরা, স্পষ্টভাবে জানাতে চাই— আমাদের দাবী অবিলম্বে অবৈধ সরকারের জারিকৃত অবৈধ অধ্যাদেশের মাধ্যমে গঠিত এই কোর্টের সমস্ত বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড লঙ্ঘন, স্বচ্ছতার অভাব, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য—সবকিছুই এই বিচারকে ক্যাঙ্গারু কোর্টে রূপান্তর করেছে। আমরা এই বিচারকে ঘৃণা ও ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজ এই অবৈধ ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় মানে না, মানবে না। কারণ বিচার নয়, এই পুরো প্রক্রিয়া কেবলই রাজনৈতিক প্রতিশোধ, ইতিহাস বিকৃতি, এবং বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ধ্বংসের নীলনকশা। আমরা দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি,
কারণ ন্যায়বিচারকে হত্যা করে কোনো শক্তি দীর্ঘস্থায়ী হয় না। সত্যের জয় হবেই। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন, ডাঃ মোহাম্মাদ আলী মানিক, (সাধারন সম্পাদক, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, দক্ষিন), অধ্যাপক ডাঃ হাবিবে মিল্লাত ( সাবেক নেতা, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং সাবেক এমপি), ডাঃ রবি আলম ( সাবেক নেতা, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং সভাপতি, ইউএস আওয়ামী লীগ ওয়েস্ট), ডাঃ এ টি এম ইমদাদুল হক, (সাবেক কার্যকরী সভাপতি, চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ, সভাপতি বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালোশিয়া), ডাঃ রুপন রহমান, ( সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং বর্তমান সভাপতি, সাউথ আফ্রিকা আওয়ামী লীগ); ডাঃ ফরহাদ আলী খান, (
সাবেক ভিপি , ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রসংসদ এবং বর্তমান সভাপতি, সুইডেন আওয়ামী লীগ), ডাঃ আবুল হাসনাৎ মিল্টন (সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং বর্তমান সভাপতি, অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগ), ডা: বিশ্বজিৎ রায় সেতু ( স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ), ডাঃ কে এম মাসুদুর রহমান ( সাবেক সাধারণ সম্পাদক, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ এবং বর্তমান সভাপতি স্বাচিপ, সৌদি আরব ), ডাঃ গোলাম রাহাত খান (সাবেক সভাপতি, বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ ও বর্তমান ইউকে স্বাচিপ নেতা), ডাঃ মাহফুজ উল্লাহ চিশতি, (সাবেক সহসভাপতি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, কানাডা ) ডাঃ ফিরোজ হোসেন ( সাবেক
সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ ও বর্তমান ইউএস ওয়েস্ট আওয়ামী লীগ নেতা), ডাঃ বশির আহমেদ (সাবেক সভাপতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ ), ডাঃ বশির আহমেদ বাদল, (সাবেক সভাপতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ ), ডাঃ এস এম আতিকুর রহমান, (সাবেক সহসভাপতি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, কানাডা ), ডাঃ আ ই মোঃ জাকারিয়া , (সাবেক সভাপতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, বর্তমান ইউকে স্বাচিপ নেতা), ডাঃ এনাম খান (সাবেক সহ সভাপতি, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ ), ডাঃ মাহফুজ হক (সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ, ইউএসএ), ডাঃ লিপন বড়ুয়া (সাবেক নেতা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
ছাত্রলীগ এবং সাবেক সহ -সভাপতি, স্বাচিপ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ওমান), ডাঃ তামান্না হোসেন খান ( সাবেক সভাপতি, সিটি ডেন্টাল কলেজ ছাত্রলীগ ও বর্তমান যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সুইডেন আওয়ামী আওয়ামী লীগ), ডাঃ শাহ গিয়াসউদ্দীন ( আওয়ামী লীগ নিউ ইয়র্ক, ইউএসএ). ডাঃ জাকির মৃধা (সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, ইউএসএ), ডাঃ এবি এম কামরুল হাসান (ব্রুনেই )



