ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়নে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগে নীতিমালা
২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ‘কারকুমা’ ফাংশনাল ফুড
খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি: সংকটে নিম্ন আয়ের মানুষ
উদ্বৃত্ত ধানের এলাকা রংপুরে চালের দামে নাভিশ্বাস
অর্থনীতিতে অশনিসংকেত, প্রবৃদ্ধি নামবে ৩.৮ শতাংশে
দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে আবারও চট্টগ্রাম আসছে সেই পাকিস্তানি জাহাজ
শুল্ক ছাড়ের প্রভাব নেই বাজারে, বেড়েছে ৭ পণ্যের দাম
বাজারে স্বস্তি ফেরাতে গত দুই মাসে ৬টি পণ্য- চাল, তেল, চিনি, পেঁয়াজ, আলু ও ডিম আমদানিতে শুল্ক ছাড় করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি জোরদার করা হয়েছে তদারকি। গঠন করা হয়েছে টাস্কফোর্স। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও ঝটিকা অভিযান পরিচালনা করছে। তারপরও স্বভাবিক হচ্ছে না বাজার।
পরিস্থিতি এমন- ছয় পণ্যের শুল্ক ছাড় করা হলেও একটি পণ্য ডিমের দাম কমেছে। সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে তিনটি পণ্যের দাম কমলেও চাল, ডাল, ময়দা, ভোজ্যতেল, চিনি, আদা ও দেশি পেঁয়াজ মিলে মোট ৭টি পণ্যের দাম বেড়েছে। এমন অবস্থায় ক্রেতাদের বাড়তি দরেই নিত্যপণ্য কিনতে হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাওরান বাজার, নয়াবাজার ও রামপুরা বাজারসহ বেশ কয়েকটি খুচরা বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন
তথ্য জানা গেছে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি পাইজাম ও বিআর-২৮ জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬৪ টাকা, যা সাত দিন আগেও ৫৪-৬২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি খোলা ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা, যা আগে ৫৫ টাকা ছিল। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা, যা সাত দিন আগেও ১৫৬ টাকা ছিল। পাশাপাশি প্রতি লিটার খোলা পাম তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, যা সাত দিন আগেও এই তেল ১৪৬ টাকা দিয়ে কিনতে পেরেছেন সাধারণ মানুষ। পাম তেল সুপার প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৫৩ টাকা, যা আগে ১৪৭-১৫১ টাকা ছিল। এ ছাড়া খুচরা বাজারে
প্রতি কেজি বড় দানার মশুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০৫-১১০ টাকায়, যা সপ্তাহ আগে ১০০-১০৫ টাকা ছিল। দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ১৩০ টাকা, যা সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে। আমদানি করা আদা বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা, যা সাত দিন আগে ২৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৩৮ টাকা, যা সাত দিন আগেও ১২৭-১৩৫ টাকা ছিল। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাবেক সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, বাজারে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হলে বাজার ব্যবস্থাপনা ঢেলে সাজাতে হবে। বাজারে যে চেইন রয়েছে তা ভাঙতে হবে। উৎপাদক বা আমদানিকারক, পাইকারি ও খুচরা- এই তিন পর্যায় রাখতে হবে।
তবে বাজারে সিন্ডিকেট করে এই তিন পর্যায়ের ভেতর ফরিয়া ব্যবসায়ীরা পণ্যের দাম অযথা বাড়াচ্ছে। তাদের দমন করতে হবে। পণ্যের দাম কমাতে শুধু শুল্ক ছাড় যথেষ্ট নয়, কঠোরভাবে মনিটরিং করতে হবে। এদিকে বাজারে সাত দিনের ব্যবধানে পণ্যের দাম বাড়লেও কিছু পণ্যের দাম কমেছে। এর মধ্যে তদারকি জোরদার করার কারণে ডিমের দাম অনেকটাই কমে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, যা আগে ১৬০-১৬৫ টাকা ছিল। পাশাপাশি প্রতি কেজি আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা, যা সাত দিন আগেও ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সঙ্গে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বাজারভেদে ১৮৫-২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, যা সাত দিন
আগেও ১৯০-২১০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। রামপুরা বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে আসা মো. আকরাম বলেন, বাজারে কারো নিয়ন্ত্রণ নেই। পণ্যের দাম কমাতে সরকার নানা সুবিধা দিলেও তা ভোক্তা পর্যন্ত আসছে না। ব্যবসায়ীরাই লাভবান হচ্ছেন। আমরা ক্রেতারা বেশি দরেই পণ্য কিনে প্রতারিত হচ্ছি। কিন্তু বাজারে তেমনভাবে তদারকি দেখছি না। মাঝে মাঝে সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখছি কর্মকর্তারা অনিয়ম পেয়ে শুধু জরিমানা করছে। এই শাস্তি বিক্রেতারা ভয় পাচ্ছে না। জরিমানা গুনে আবারও সেই বাড়তি দরেই পণ্য বিক্রি করছে। এদিকে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়ার ফলে ডিমের দাম কিছুটা কমেছে। অন্যান্য পণ্যের দাম সহনীয় করতে তদারকি চলমান আছে। অনিয়ম পেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা
নেওয়া হচ্ছে। কাউকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
তথ্য জানা গেছে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি পাইজাম ও বিআর-২৮ জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬৪ টাকা, যা সাত দিন আগেও ৫৪-৬২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি খোলা ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা, যা আগে ৫৫ টাকা ছিল। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা, যা সাত দিন আগেও ১৫৬ টাকা ছিল। পাশাপাশি প্রতি লিটার খোলা পাম তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, যা সাত দিন আগেও এই তেল ১৪৬ টাকা দিয়ে কিনতে পেরেছেন সাধারণ মানুষ। পাম তেল সুপার প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৫৩ টাকা, যা আগে ১৪৭-১৫১ টাকা ছিল। এ ছাড়া খুচরা বাজারে
প্রতি কেজি বড় দানার মশুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০৫-১১০ টাকায়, যা সপ্তাহ আগে ১০০-১০৫ টাকা ছিল। দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ১৩০ টাকা, যা সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে। আমদানি করা আদা বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা, যা সাত দিন আগে ২৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৩৮ টাকা, যা সাত দিন আগেও ১২৭-১৩৫ টাকা ছিল। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাবেক সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, বাজারে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হলে বাজার ব্যবস্থাপনা ঢেলে সাজাতে হবে। বাজারে যে চেইন রয়েছে তা ভাঙতে হবে। উৎপাদক বা আমদানিকারক, পাইকারি ও খুচরা- এই তিন পর্যায় রাখতে হবে।
তবে বাজারে সিন্ডিকেট করে এই তিন পর্যায়ের ভেতর ফরিয়া ব্যবসায়ীরা পণ্যের দাম অযথা বাড়াচ্ছে। তাদের দমন করতে হবে। পণ্যের দাম কমাতে শুধু শুল্ক ছাড় যথেষ্ট নয়, কঠোরভাবে মনিটরিং করতে হবে। এদিকে বাজারে সাত দিনের ব্যবধানে পণ্যের দাম বাড়লেও কিছু পণ্যের দাম কমেছে। এর মধ্যে তদারকি জোরদার করার কারণে ডিমের দাম অনেকটাই কমে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, যা আগে ১৬০-১৬৫ টাকা ছিল। পাশাপাশি প্রতি কেজি আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা, যা সাত দিন আগেও ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সঙ্গে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বাজারভেদে ১৮৫-২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, যা সাত দিন
আগেও ১৯০-২১০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। রামপুরা বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে আসা মো. আকরাম বলেন, বাজারে কারো নিয়ন্ত্রণ নেই। পণ্যের দাম কমাতে সরকার নানা সুবিধা দিলেও তা ভোক্তা পর্যন্ত আসছে না। ব্যবসায়ীরাই লাভবান হচ্ছেন। আমরা ক্রেতারা বেশি দরেই পণ্য কিনে প্রতারিত হচ্ছি। কিন্তু বাজারে তেমনভাবে তদারকি দেখছি না। মাঝে মাঝে সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখছি কর্মকর্তারা অনিয়ম পেয়ে শুধু জরিমানা করছে। এই শাস্তি বিক্রেতারা ভয় পাচ্ছে না। জরিমানা গুনে আবারও সেই বাড়তি দরেই পণ্য বিক্রি করছে। এদিকে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়ার ফলে ডিমের দাম কিছুটা কমেছে। অন্যান্য পণ্যের দাম সহনীয় করতে তদারকি চলমান আছে। অনিয়ম পেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা
নেওয়া হচ্ছে। কাউকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।