ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিজেদের মধ্যে মারামারি করে আহত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা
রাবিতে পোষ্য কোটা বিতর্কে মুখোমুখি দু’পক্ষ
৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়াদের নিয়ে যা জানালো মন্ত্রণালয়
সব শিক্ষার্থীর হাতে বই পৌঁছানো অনিশ্চিত
নতুন বছরে মাদ্রাসায় ব্যাপক ছুটি, একটানাই থাকছে ৩৮ দিন
সব শিক্ষার্থীর হাতে বই পৌঁছানো অনিশ্চিত
তিন দফা দাবিতে আমরণ অনশনে জাবির ৩ শিক্ষার্থী
শিশুদের পাঠ্যবই ডাউনলোড করে পড়তে বললেন ডিডি
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) হিসাবেই মোট প্রায় ৪১ কোটি পাঠ্যবইয়ের মধ্যে গত বছরের শেষ দিন মঙ্গলবার পর্যন্ত ৬ কোটি বই গেছে। এখনই সব শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যের পাঠ্যবই তুলে দিতে না পারায় শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
তবে এই অপারগতার বিকল্প হিসেবে অদ্ভূত উপায় বাতলে দিলেন রংপুর আঞ্চলিক মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগের উপপরিচালক (ডিডি) মো. আব্দুর রশিদ। শিক্ষার্থীদেরকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) ঢুকে অনলাইন ভার্সনে বই পড়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। সেই বই ডাউনলোড করে প্রিন্ট নিয়েও পড়া যাবে বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় প্রাথমিকে
বই এসেছে ৪৪ শতাংশ। এর মধ্যে কুড়িগ্রাম ও পঞ্চগড়ে ৫ শতাংশ বই পেয়েছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বিভাগ। আর মাধ্যমিক পর্যায়ে বই এসেছে ৩৫ শতাংশ। আগামী ২০ তারিখের মধ্যে সব ক্লাসের সব বই প্রদানের আশ্বাস দিয়ে রশিদ বলেন, আমরা বাচ্চাদের হাতে নতুন বই তুলে দিচ্ছি। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা সব প্রতিষ্ঠানে আমাদের আংশিক বই এসেছে। আগামী ৫ তারিখের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত শতভাগ বই পাব। এই অঞ্চলের মাধ্যমিক শিক্ষার শীর্ষ এই কর্মকর্তা বলেন, বই আসা মাত্রই আমরা বই পৌঁছে দিচ্ছি। আজ সকালেও যে বই এসেছে তা দিয়েছি। ছয়টি জেলাতে আংশিক বই এসে গেছে। গাইবান্ধা ও লালমনিরহাটে আজ রাতের মধ্যে বই আসার কথা। ম্যাক্সিমাম
বই ৩৫ শতাংশ পেয়েছি। তার দাবি, কিছু বই রাস্তা দূরত্বের কারণে পাওয়া যায়নি। এখনো আসার পথে আছে, তাই ঘাটতি তৈরি হয়েছে। ৫ তারিখের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বই শতভাগ পাবেন বলে আশাবাদী এই কর্মকর্তা। ২০ তারিখে অন্য সব বই পাওয়া যাবে বলে মনে করেন তিনি। রংপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী হুমায়রা জান্নাত বলে, আমি নতুন চান্স পেয়েছি এই স্কুলে। আজ নতুন বই পেয়েছি। খুব ভালো লাগছে। সানজিদা আক্তার নামের এক অভিভাবক বলেন, আমার ছেলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। কিন্তু সব বই পায়নি। সব বই না পেলে ছেলে-মেয়েদের মনে আনন্দ থাকে না। রংপুর বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী, বিভাগের ৮ জেলায় প্রাক-প্রাথমিক
থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৮৭১ জন। এরমধ্যে গাইবান্ধায় ৫ লাখ ২৬ হাজার ৩৮৯, লালমনিরহাটে ২ লাখ ১৯ হাজার ৬৩০, নীলফামারীতে ৪ লাখ ৩৪ হাজার ২৯৯ দিনাজপুরে ৪ লাখ ৩৪ হাজার ৫২৮, ঠাকুরগাঁও ২ লাখ ৫৩ হাজার ৯২৯টি বই প্রয়োজন। রংপুরে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৬০৯, পঞ্চগড় ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩৩১, কুড়িগ্রামে ৩ লাখ ৫২ হাজার ১৭২ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এসব শিক্ষার্থীর জন্য বই প্রয়োজন ১ কোটি ১৮ লাখ ৮০ হাজার ১৫৭টি। জানা গেছে, রংপুর জেলায় ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯০টি বইয়ের মধ্যে মিলেছে ১৬ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৫টি, এখানে ৭৫ শতাংশ বই পেয়েছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা
অফিস। ঠাকুরগাঁও জেলার জন্য বই প্রয়োজন ১০ লাখ ৯৪ হাজার ৮১৯টি। এর মধ্যে এসেছে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৪৭৬টি। এই জেলার শিক্ষার্থীরা ৫২ শতাংশ বই পেয়েছে। পঞ্চগড় ৬ লাখ ১২ হাজার ৪৪০ বইয়ের মধ্যে ২০ হাজার ৫৪৮টি বই পেয়েছে। এই জেলায় মাত্র ৫ শতাংশ বই পেয়েছে তারা। দিনাজপুরে ১৯ লাখ ৫৬ হাজার ২৩১টি বইয়ের মধ্যে ৪ লাখ ৯৮ হাজার ২১০টি বই পেয়েছে। এখানে বই পেয়েছে ২৫ শতাংশ। নীলফামারীতে ১৮ লাখ ১১ হাজার ৮১৫টি বইয়ের মধ্যে ৭ লাখ ৪৯ হাজার ৯৯৫টি পেয়েছে। এই জেলা পেয়েছে ৪১.৩৯ শতাংশ। লালমনিরহাটে ৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬২ বইয়ের মধ্যে ৮ লাখ ১০ হাজার ৩৭২টি বই পেয়েছে। এই হিসাবে
লালমনিরহাট ৯২ শতাংশ বই পেয়েছে। কুড়িগ্রামে ১৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৩৪টি বইয়ের মধ্যে ৮৫ হাজর ৩৮০টি বই পেয়েছে। হিসাব অনুযায়ী ৫.৯৪ শতাংশ বই পেয়েছে তারা। গাইবান্ধা ১৯ লাখ ৪৯ হাজার ৮০২টি বইয়ের মধ্যে ৭ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৪টি পেয়েছে। ৩৯.৯৯ শতাংশ বই পেয়েছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা অফিস। এই মাসের মধ্যেই সব বই বিতরণের আশাবাদ ব্যক্ত করে প্রাথমিক শিক্ষার রংপুর বিভাগীয় উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, আমরা যেসব বই পেয়েছি তা শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম দিনেই বিতরণ করেছি।
বই এসেছে ৪৪ শতাংশ। এর মধ্যে কুড়িগ্রাম ও পঞ্চগড়ে ৫ শতাংশ বই পেয়েছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বিভাগ। আর মাধ্যমিক পর্যায়ে বই এসেছে ৩৫ শতাংশ। আগামী ২০ তারিখের মধ্যে সব ক্লাসের সব বই প্রদানের আশ্বাস দিয়ে রশিদ বলেন, আমরা বাচ্চাদের হাতে নতুন বই তুলে দিচ্ছি। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা সব প্রতিষ্ঠানে আমাদের আংশিক বই এসেছে। আগামী ৫ তারিখের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত শতভাগ বই পাব। এই অঞ্চলের মাধ্যমিক শিক্ষার শীর্ষ এই কর্মকর্তা বলেন, বই আসা মাত্রই আমরা বই পৌঁছে দিচ্ছি। আজ সকালেও যে বই এসেছে তা দিয়েছি। ছয়টি জেলাতে আংশিক বই এসে গেছে। গাইবান্ধা ও লালমনিরহাটে আজ রাতের মধ্যে বই আসার কথা। ম্যাক্সিমাম
বই ৩৫ শতাংশ পেয়েছি। তার দাবি, কিছু বই রাস্তা দূরত্বের কারণে পাওয়া যায়নি। এখনো আসার পথে আছে, তাই ঘাটতি তৈরি হয়েছে। ৫ তারিখের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বই শতভাগ পাবেন বলে আশাবাদী এই কর্মকর্তা। ২০ তারিখে অন্য সব বই পাওয়া যাবে বলে মনে করেন তিনি। রংপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী হুমায়রা জান্নাত বলে, আমি নতুন চান্স পেয়েছি এই স্কুলে। আজ নতুন বই পেয়েছি। খুব ভালো লাগছে। সানজিদা আক্তার নামের এক অভিভাবক বলেন, আমার ছেলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। কিন্তু সব বই পায়নি। সব বই না পেলে ছেলে-মেয়েদের মনে আনন্দ থাকে না। রংপুর বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য অনুযায়ী, বিভাগের ৮ জেলায় প্রাক-প্রাথমিক
থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৮৭১ জন। এরমধ্যে গাইবান্ধায় ৫ লাখ ২৬ হাজার ৩৮৯, লালমনিরহাটে ২ লাখ ১৯ হাজার ৬৩০, নীলফামারীতে ৪ লাখ ৩৪ হাজার ২৯৯ দিনাজপুরে ৪ লাখ ৩৪ হাজার ৫২৮, ঠাকুরগাঁও ২ লাখ ৫৩ হাজার ৯২৯টি বই প্রয়োজন। রংপুরে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৬০৯, পঞ্চগড় ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩৩১, কুড়িগ্রামে ৩ লাখ ৫২ হাজার ১৭২ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এসব শিক্ষার্থীর জন্য বই প্রয়োজন ১ কোটি ১৮ লাখ ৮০ হাজার ১৫৭টি। জানা গেছে, রংপুর জেলায় ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯০টি বইয়ের মধ্যে মিলেছে ১৬ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৫টি, এখানে ৭৫ শতাংশ বই পেয়েছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা
অফিস। ঠাকুরগাঁও জেলার জন্য বই প্রয়োজন ১০ লাখ ৯৪ হাজার ৮১৯টি। এর মধ্যে এসেছে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৪৭৬টি। এই জেলার শিক্ষার্থীরা ৫২ শতাংশ বই পেয়েছে। পঞ্চগড় ৬ লাখ ১২ হাজার ৪৪০ বইয়ের মধ্যে ২০ হাজার ৫৪৮টি বই পেয়েছে। এই জেলায় মাত্র ৫ শতাংশ বই পেয়েছে তারা। দিনাজপুরে ১৯ লাখ ৫৬ হাজার ২৩১টি বইয়ের মধ্যে ৪ লাখ ৯৮ হাজার ২১০টি বই পেয়েছে। এখানে বই পেয়েছে ২৫ শতাংশ। নীলফামারীতে ১৮ লাখ ১১ হাজার ৮১৫টি বইয়ের মধ্যে ৭ লাখ ৪৯ হাজার ৯৯৫টি পেয়েছে। এই জেলা পেয়েছে ৪১.৩৯ শতাংশ। লালমনিরহাটে ৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬২ বইয়ের মধ্যে ৮ লাখ ১০ হাজার ৩৭২টি বই পেয়েছে। এই হিসাবে
লালমনিরহাট ৯২ শতাংশ বই পেয়েছে। কুড়িগ্রামে ১৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৩৪টি বইয়ের মধ্যে ৮৫ হাজর ৩৮০টি বই পেয়েছে। হিসাব অনুযায়ী ৫.৯৪ শতাংশ বই পেয়েছে তারা। গাইবান্ধা ১৯ লাখ ৪৯ হাজার ৮০২টি বইয়ের মধ্যে ৭ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৪টি পেয়েছে। ৩৯.৯৯ শতাংশ বই পেয়েছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা অফিস। এই মাসের মধ্যেই সব বই বিতরণের আশাবাদ ব্যক্ত করে প্রাথমিক শিক্ষার রংপুর বিভাগীয় উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, আমরা যেসব বই পেয়েছি তা শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম দিনেই বিতরণ করেছি।