
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেসবুকে পোস্টে পদত্যাগের পর জাবি বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত: টুকু

অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী ৫ দিনের রিমান্ডে

জাবি ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে মুখোমুখি দুপক্ষ, হাতাহাতি

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ
শিগগির রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংস্কার নিয়ে বৈঠক: আলী রীয়াজ

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন নিয়ে শিগগির প্রতিটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠক করা হবে।
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, যত দ্রুত সম্ভব রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসতে চাই। এ কমিশনের মেয়াদ ছয় মাস। এজন্য আমরা যত দ্রুত সম্ভব ঐকমত্যে পৌঁছাতে চাই।
আলী রীয়াজ বলেন, আজকের বৈঠকে সবগুলো রাজনৈতিক দলই ঐকমত্য পোষণ করেছে যে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। এমনকি সবগুলো দলই সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনায় অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগী করবেন বলে
একমত হয়েছেন। তারা সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে অংশ নেবেন বলেও জানিয়েছেন। আমরা মনে করি, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব আমাদের সংস্কার কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তিনি বলেন, সংলাপের ক্ষেত্রে আমরা দ্রুত সম্ভব ঐকমত্যে পৌঁছাতে চাই। কিন্তু যেহেতু ছয়টি কমিশনের প্রতিবেদন আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকে পাঠাচ্ছি, এগুলো পর্যালোচনা করার জন্য তাদের কিছুটা সময় দিতে হবে। আমরা চাই অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে সংলাপটি সম্পন্ন হোক। কেননা, এ সংস্কার কর্মসূচিগুলো অগ্রসর হওয়া দরকার এবং ঐকমত্যটা প্রতিষ্ঠা করা দরকার। যাতে আমরা দ্রুত সময় নির্বাচনের পথে অগ্রসর হতে পারি। সংস্কার কমিশনকে বেঁধে দেওয়া ছয় মাসের মধ্যেই সংলাপ হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, যদি সম্ভব হয় ছয়
মাসের মধ্যেই করে ফেলার। তবে আমরা তো সংস্কার প্রতিবেদনগুলো মাত্র পেয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোকেও সেগুলো পর্যালোচনা করতে হবে। এ লক্ষ্যে তাদের সময়ও দিতে হবে। ফলে আমরা মনে করছি কিছুটা সময় লাগবে। তবে বাস্তবতা হলো, আমরা চাচ্ছি যতদ্রুত সম্ভব সংলাপ এবং পর্যালোচনাগুলো শুরু করা।
একমত হয়েছেন। তারা সরকারের সংস্কার কার্যক্রমে অংশ নেবেন বলেও জানিয়েছেন। আমরা মনে করি, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব আমাদের সংস্কার কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তিনি বলেন, সংলাপের ক্ষেত্রে আমরা দ্রুত সম্ভব ঐকমত্যে পৌঁছাতে চাই। কিন্তু যেহেতু ছয়টি কমিশনের প্রতিবেদন আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকে পাঠাচ্ছি, এগুলো পর্যালোচনা করার জন্য তাদের কিছুটা সময় দিতে হবে। আমরা চাই অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে সংলাপটি সম্পন্ন হোক। কেননা, এ সংস্কার কর্মসূচিগুলো অগ্রসর হওয়া দরকার এবং ঐকমত্যটা প্রতিষ্ঠা করা দরকার। যাতে আমরা দ্রুত সময় নির্বাচনের পথে অগ্রসর হতে পারি। সংস্কার কমিশনকে বেঁধে দেওয়া ছয় মাসের মধ্যেই সংলাপ হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, যদি সম্ভব হয় ছয়
মাসের মধ্যেই করে ফেলার। তবে আমরা তো সংস্কার প্রতিবেদনগুলো মাত্র পেয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোকেও সেগুলো পর্যালোচনা করতে হবে। এ লক্ষ্যে তাদের সময়ও দিতে হবে। ফলে আমরা মনে করছি কিছুটা সময় লাগবে। তবে বাস্তবতা হলো, আমরা চাচ্ছি যতদ্রুত সম্ভব সংলাপ এবং পর্যালোচনাগুলো শুরু করা।