
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিনামূলে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও রক্তদানে উৎসাহিতকরণ ক্যাম্পেন- ০১

বনানীতে হোটেলে নারীদের ওপর হামলা, ভিডিও ভাইরাল, যুবদল নেতা বহিষ্কার

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে গুলি করে হত্যা

গাজীপুরে শ্রমিক পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মূল হোতা গ্রেপ্তার

মতিঝিলে ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই

মুরাদনগরে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৩৮ বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা, বিচার দাবি

নিখোঁজের ৭দিন পর টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকে মিলল অন্তঃসত্ত্বা নারীর লাশ
শার্শায় বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

যশোরের শার্শায় পূর্ব শত্রুতার জেরে লিটন হোসেন (৩০) নামে এক বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (১০ জুন) রাত ১০টার দিকে উপজেলার লক্ষণপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী দুর্গাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত লিটন দুর্গাপুর গ্রামের আজগর আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে লিটন বাজারে বসে চা খাচ্ছিলেন। এ সময় ওই এলাকার সেলিম ও রমজান লিটনের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় এবং কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে।
এ সময় তার চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। পরে তার স্বজনরা খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর তার মৃত্যু হয়।
নিহতের পিতা আজগর আলী
জানান, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আ. মমিন, সেলিম হোসেন ও রমজান আলীর সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে রাজনৈতিক বিরোধ চলে আসছিল আমার ছেলে লিটনের। তারা এর আগেও লিটনকে কয়েকবার মারধরও করেছে। ঈদের আগের দিন তর্ক-বিতর্ক ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এসবের জেরে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানান পিতা আজগর আলী। নাভারণ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জেরে লিটনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের আটকের চেষ্টায় পুলিশের অভিযান চলছে বলে তিনি জানান। শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, নিহত লিটন বিএনপির এক সক্রিয় কর্মী।
পুর্বশত্রুতার জেরে সেলিম ও রমজানসহ ৩-৪ সন্ত্রাসী লিটনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমি এই হত্যার সুষ্ঠ বিচার চাই।
জানান, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আ. মমিন, সেলিম হোসেন ও রমজান আলীর সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে রাজনৈতিক বিরোধ চলে আসছিল আমার ছেলে লিটনের। তারা এর আগেও লিটনকে কয়েকবার মারধরও করেছে। ঈদের আগের দিন তর্ক-বিতর্ক ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এসবের জেরে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানান পিতা আজগর আলী। নাভারণ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জেরে লিটনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের আটকের চেষ্টায় পুলিশের অভিযান চলছে বলে তিনি জানান। শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, নিহত লিটন বিএনপির এক সক্রিয় কর্মী।
পুর্বশত্রুতার জেরে সেলিম ও রমজানসহ ৩-৪ সন্ত্রাসী লিটনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমি এই হত্যার সুষ্ঠ বিচার চাই।