
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্ল্যাকমেইল করতেই আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস- দাবি শরীয়তপুরের ডিসির

এনবিআর-বিডার আশেপাশের এলাকায় সমাবেশ নিষিদ্ধ

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

ফেনীতে মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে ঢুকছে পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

‘রাষ্ট্রপতি নির্বাচনপ্রক্রিয়া পরিবর্তনে সবাই একমত’

৫ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

ভারতের মুসলিম নাগরিকদের ‘অস্ত্রের মুখে অবৈধভাবে বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে নয়াদিল্লি’
শরীয়তপুরের সেই ডিসি আশরাফকে ওএসডি!

আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর অবশেষে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে শরীয়তপুরের বিতর্কিত জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিনকে। শনিবার (২১ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, "শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিনকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (উপসচিব) হিসেবে বদলি পূর্বক পদায়ন করা হলো।"
গত শুক্রবার (২০ জুন) সকালে প্রবাসী সাংবাদিক জাওয়াদ নির্ঝর তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ডিসি আশরাফ উদ্দিনের সঙ্গে এক নারীর ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের কিছু ছবি প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেলে ৫৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। ওই ভিডিওতে জেলা প্রশাসককে শার্টের বোতাম খোলা অবস্থায়
এক নারীর সঙ্গে অসংযত অবস্থায় দেখা যায়। অভিযোগ রয়েছে, ভিডিও কলের মাধ্যমেও ওই নারীকে আপত্তিকর কিছু দেখানো হয়েছে। ওই পোস্টে আরও দাবি করা হয় যে, জেলা প্রশাসক নিজেই এই ভিডিও ও ছবিগুলো ধারণ করেছেন। একইসাথে, তিনি ওই নারীকে বিয়ের আশ্বাস দিয়েছিলেন এবং পরে বিয়ে না করে উল্টো তাকে হুমকি দেন বলেও অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই জেলাজুড়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় এবং এরপর থেকে শরীয়তপুরের ডিসি আশরাফ উদ্দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত ছিলেন। গত বছরের ০৫ আগস্ট তিনি শরীয়তপুরের ডিসি হিসেবে নিয়োগ পান। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
২৭ ব্যাচের এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগও রয়েছে। এই ঘটনায় প্রশাসনের উচ্চমহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
এক নারীর সঙ্গে অসংযত অবস্থায় দেখা যায়। অভিযোগ রয়েছে, ভিডিও কলের মাধ্যমেও ওই নারীকে আপত্তিকর কিছু দেখানো হয়েছে। ওই পোস্টে আরও দাবি করা হয় যে, জেলা প্রশাসক নিজেই এই ভিডিও ও ছবিগুলো ধারণ করেছেন। একইসাথে, তিনি ওই নারীকে বিয়ের আশ্বাস দিয়েছিলেন এবং পরে বিয়ে না করে উল্টো তাকে হুমকি দেন বলেও অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই জেলাজুড়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় এবং এরপর থেকে শরীয়তপুরের ডিসি আশরাফ উদ্দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত ছিলেন। গত বছরের ০৫ আগস্ট তিনি শরীয়তপুরের ডিসি হিসেবে নিয়োগ পান। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
২৭ ব্যাচের এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগও রয়েছে। এই ঘটনায় প্রশাসনের উচ্চমহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।