লেবাননে ২১ দিনের যুদ্ধবিরতি চায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউসহ ১১ দেশ – ইউ এস বাংলা নিউজ




লেবাননে ২১ দিনের যুদ্ধবিরতি চায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউসহ ১১ দেশ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৫:৩২ 126 ভিউ
লেবাননে ‘সাময়িক অস্ত্রবিরতির’ আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-সহ বেশ কয়েকটি আবর দেশ। মূলত হিজবুল্লাহর ওপর ইসরাইলি হামলার ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যে সর্বাত্মক যুদ্ধের আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। আর এর মধ্যেই বুধবার লেবাননে ২১ দিনের ‘অস্থায়ী অস্ত্রবিরতির’ জন্য একটি যৌথ বিবৃতি দেয় এসব দেশ। বৃহস্পতিবার বার্তাসংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যম বলছে, সোমবার থেকে লোবনেন নাটকীয়ভাবে বিমান হামলা শুরু করে ইসরাইল। ইসরাইলি এ হামলা শুরু করার পর থেকে দেশটিতে কয়েক শত নিহত এবং আরও হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, ইসরাইলের হামলায় বুধবার আরও ৭২ জন নিহত হয়েছেন। এমন অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, সৌদি

আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কাতার এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সীমান্তের উভয় পাশের বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপদে তাদের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিতে কূটনৈতিক মীমাংসার সময় এসেছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এ সংঘাত বৃদ্ধির মধ্যে কূটনীতি সফল হতে পারে না। আর তাই আমরা এই সংঘাতের কূটনৈতিক নিষ্পত্তিতে পৌঁছাতে কূটনীতির সুযোগ প্রদানের জন্য লেবানন-ইসরাইল সীমান্তজুড়ে অবিলম্বে ২১ দিনের অস্ত্রবিরতির আহ্বান জানাই। এদিকে বুধবার জাতিসংঘে লেবানন ইস্যুটি নিয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা দেখা গেছে। ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিন-নোয়েল ব্যারোট লেবাননে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে বলেন, প্যারিস ও ওয়াশিংটন ‘আলোচনা এবং আরও টেকসই অস্ত্রবিরতির সুযোগ দিতে তিন সপ্তাহের অস্ত্রবিরতির প্রস্তাব করছে।’ জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও লেবাননে অবিলম্বে

অস্ত্রবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে গুতেরেস বলেছেন, লেবানন আরেকটি গাজা হতে পারে না। তিনি বলেন, আমি এই আগুন নেভাতে সাহায্য করার জন্য (সিকিউরিট) কাউন্সিলকে জোর দিয়ে কাজ করার জন্য অনুরোধ করছি। সংঘাতরত পক্ষগুলোকে অবিলম্বে শত্রুতা বন্ধে ফিরে আসতে হবে... বেসামরিকদের রক্ষা করতে হবে। বেসামরিক অবকাঠামোকে হামলার লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়। জাতিসংঘের সকল সম্পদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক আইনকে অবশ্যই সম্মান করতে হবে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
‘বরবাদ’ নির্মাতার বিরুদ্ধে অভিনেত্রী দোয়েলের পারিশ্রমিক না দেওয়ার অভিযোগ টটেনহ্যাম ছাড়ার ঘোষণা এশিয়ান ফুটবলের নায়ক সনের মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত ‘সাইয়ারা’ বদলে দিয়েছে অনিতের জীবন ইনস্টায় স্ত্রীর ছবি দিয়ে বিপাকে কাকা শুল্কের অর্থে ঘাটতি সামলাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র? খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে মেদভেদেভের কথায় চটে রাশিয়ার কাছাকাছি সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের ইমরান খানের দলের ১০৮ নেতাকর্মীকে কারাদণ্ড ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁই দম্পতি আরও একদল বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র যে কারণে ইংল্যান্ডে টানা ২ বছর সবচেয়ে প্রিয় নাম ‘মোহাম্মদ’ চাঁদার টাকায় কেনা ছাত্রসংসদ নেতার মোটরসাইকেল উদ্ধার সামিরা খুঁজছিলেন নবম টার্গেট, গ্রেপ্তার করল পুলিশ পুরোনো জরিপ দিয়ে বর্তমানের দারিদ্র্য বিমোচনের অভিযোগ রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর ‘টিন সেক্স’ নিয়ে নতুন বিতর্ক বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি প্রশাসন, তদন্তে কমিটি ভূগর্ভের তাপ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেষ্টা বিজ্ঞানীদের