ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গৃহযুদ্ধের মুখে দাঁড়িয়ে পাকিস্তান
ইউক্রেনকে শ্মশানে পরিণত করতে চায় পুতিন
রাশিয়ার ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র কতটা বিধ্বংসী?
মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন হচ্ছে আরও সিএপিএফ বাহিনী
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
ঝাড়খণ্ডে ‘বাংলাদেশি কার্ড’ খেলেও লাভ হলো না বিজেপির
নিজেকে ‘পাহারাদার’ দাবি করে যা বললেন মমতা
লেবাননে স্থল হামলা শুরু করল ইসরাইল
লেবাননে স্থল হামলা শুরু করেছে ইসরাইল। ইতোমধ্যেই ইসরাইলি ট্যাংক ও সেনা বাহিনী দক্ষিণ লেবাননে প্রবেশ করেছে বলে ইসরাইলি মিডিয়া জানিয়েছে। একইসঙ্গে বিমান হামলাও চলছে।
ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তাদের সেনারা দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর লক্ষ্যস্থল ও অবকাঠামোর বিরুদ্ধে 'সীমিত, স্থানীয় ও লক্ষ্যভেধী স্থল হামলা' শুরু করেছে।
তারা জানায়, তারা সীমান্তের কাছে লেবাননি গ্রামগুলোকে টার্গেট করছে। হিজবুল্লাহ এসব অবস্থান থেকে উত্তর ইসরাইলের কমিউনিটিগুলোর প্রতি হুমকি সৃষ্টি করেছিল।
ইসরাইলের রাজনৈতিক নেতারা হামলাটি অনুমোদন করেছে। এর আগে আইডিএফের জেনারেল স্টাফ এবং নর্দার্ন কমান্ড এ ব্যাপারে প্রস্তুতি এবং পরিকল্পনা সম্পন্ন করে বলে ইসরাইলি বাহিনী জানায়।
তারা জানায, স্থল সেনাদের বর্তমানে বিমান বাহিনী ও গোলন্দাজ বাহিনী সহায়তা করছে।
'অপারেশন নর্দার্ন
অ্যারোস' নামের এই হামলাটি গত মাসে শুরু হওয়া অভিযানেরই সম্প্রসারিত রূপ। গত কয়েক দিন ধরে এই হামলাটি আসন্ন বলে মনে হচ্ছিল। বিশেষ করে হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ নিহত হওয়ার পর অব্যাহতভাবে ইসরাইলের সামরিক অবস্থানে রকেট হামলা চালানোর ফলে উত্তেজনা বাড়ছিল। ইসরাইলি হামলায় হামাসের এলিট ফোর্স রাদওয়ান ফোর্স বেশ কয়েকজন শীর্ষ কমান্ডারকে হারিয়েছিল। তবে তাদের যোদ্ধারা এখনো সক্রিয় আছে। নাসরুল্লাহ জীবিত থাকার সময় বলেছিলেন যে হিজবুল্লাহর এক লাখের বেশি যোদ্ধা রয়েছে। ফলে কমান্ডাররা নিহত হলেও তাদের সহকারীরা রয়ে গেছেন। যোদ্ধারাও আছেন। আর তাদের অবকাঠামোগুলো এখনো দক্ষিণ লেবাননে সক্রিয় রয়েছে। তারা প্রতিরোধ চালাতে পারবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তারা কঠিন পরীক্ষার মধ্যে পড়বেন
বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র: আলজাজিরা, টাইমস অব ইসরাইল
অ্যারোস' নামের এই হামলাটি গত মাসে শুরু হওয়া অভিযানেরই সম্প্রসারিত রূপ। গত কয়েক দিন ধরে এই হামলাটি আসন্ন বলে মনে হচ্ছিল। বিশেষ করে হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ নিহত হওয়ার পর অব্যাহতভাবে ইসরাইলের সামরিক অবস্থানে রকেট হামলা চালানোর ফলে উত্তেজনা বাড়ছিল। ইসরাইলি হামলায় হামাসের এলিট ফোর্স রাদওয়ান ফোর্স বেশ কয়েকজন শীর্ষ কমান্ডারকে হারিয়েছিল। তবে তাদের যোদ্ধারা এখনো সক্রিয় আছে। নাসরুল্লাহ জীবিত থাকার সময় বলেছিলেন যে হিজবুল্লাহর এক লাখের বেশি যোদ্ধা রয়েছে। ফলে কমান্ডাররা নিহত হলেও তাদের সহকারীরা রয়ে গেছেন। যোদ্ধারাও আছেন। আর তাদের অবকাঠামোগুলো এখনো দক্ষিণ লেবাননে সক্রিয় রয়েছে। তারা প্রতিরোধ চালাতে পারবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তারা কঠিন পরীক্ষার মধ্যে পড়বেন
বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র: আলজাজিরা, টাইমস অব ইসরাইল