
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

সীমান্তে জড়ো হচ্ছে হাজার হাজার সেনা, সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা

‘ইসরায়েলকে চরম মূল্য দিতে হবে’

আমেরিকার সঙ্গে আলোচনার মধ্যেই ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

‘ম্যারাথন অব কলের’ চাপে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে বিমান চলাচল বন্ধ

বিধ্বস্ত এয়ার ইন্ডিয়ার এক যাত্রী জীবিত উদ্ধার
লন্ডনে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ, গোপনে পেছনের দরজা দিয়ে হোটেলে প্রবেশ ইউনূসের

যুক্তরাজ্যে সফররত বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূসকে কেন্দ্র করে লন্ডনে রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পার্ক লেইনে তার অবস্থান করা হোটেলের সামনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন। এসময় নিরাপত্তার স্বার্থে হোটেলে পেছনের দরজা দিয়ে গোপনে প্রবেশ করেন ইউনূস।
হোটেল ‘দ্য ডরচেস্টার’-এর সামনে সকাল সাড়ে ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত আওয়ামী লীগপন্থী প্রবাসীরা জমায়েত হন। তারা বিভিন্ন স্লোগান ও ব্যানার-প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে অবস্থান করে।
জানা গেছে, ইউনূসের যুক্তরাজ্যে পৌঁছানোর আগেই ইউরোপের অন্যান্য দেশ থেকেও দলীয় কর্মীরা সেখানে সমবেত হন।
প্রতিবাদে অংশ নেন সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও আন্তর্জাতিক নেতারা। উপস্থিত ছিলেন আব্দুর রহমান, খালিদ
মাহমুদ চৌধুরী, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, হাবিবুর রহমান, শফিকুর রহমান চৌধুরী, রঞ্জিত সরকার এবং যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান ফারুকসহ অনেকে। আন্দোলনে সক্রিয় সুশান্ত দাস গুপ্ত বলেন, “বাংলাদেশে বেআইনিভাবে ক্ষমতা দখল করা ইউনূসকে শুধু যুক্তরাজ্যে নয়, যেখানেই তিনি যাবেন সেখানেই তাকে প্রতিহত করা হবে। একজন দেশেপ্রেমিক বাংলাদেশি হিসেবে, একাত্তরের সপক্ষের মানুষ হিসেবে তার অনাচার আমরা সহ্য করতে পারি না।” “যুক্তরাজ্যে ইউনূসের প্রতিটা মাইক্রো সেকেন্ড বিক্ষোভের মধ্য দিয়েই যাবে,” বলেন তিনি। অন্যদিকে, হোটেলের আশপাশে মুহাম্মদ ইউনূসের সমর্থনে ৪-৫ জনের একটি ক্ষুদ্র সমাবেশও লক্ষ্য করা গেছে, যাতে জামায়াতে ইসলামী ও কয়েকটি উগ্রবাদী ধর্মভিত্তিক দলের সমর্থক অংশ নেন। এদিকে, যুক্তরাজ্যে মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভ ঠেকাতে বিক্ষোভকারীদের
ভয়-ভীতি দেখানোর প্রচারণা চালানোর খবর পাওয়া গেছে। ‘ব্রেকিং নিউজ’ শিরোনামে এ সংক্রান্ত একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে রিফর্ম বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন, যার অস্তিত্ব অবশ্য এর আগে চোখে পড়েনি। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনূসের বিরুদ্ধে যারা কার্যক্রম চালাচ্ছে, তাদের ছবি, ভিডিও বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব ভিডিও দেখে সবাইকে চিহ্নিত করে তাদের নাম, ঠিকানা দেশের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। দেশে যাওয়ার সাথে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। বাংলাদেশের ‘বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা’ লন্ডনে অবস্থান করছে বলেও ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। তবে বিক্ষোভকারীরা স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
মাহমুদ চৌধুরী, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, হাবিবুর রহমান, শফিকুর রহমান চৌধুরী, রঞ্জিত সরকার এবং যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান ফারুকসহ অনেকে। আন্দোলনে সক্রিয় সুশান্ত দাস গুপ্ত বলেন, “বাংলাদেশে বেআইনিভাবে ক্ষমতা দখল করা ইউনূসকে শুধু যুক্তরাজ্যে নয়, যেখানেই তিনি যাবেন সেখানেই তাকে প্রতিহত করা হবে। একজন দেশেপ্রেমিক বাংলাদেশি হিসেবে, একাত্তরের সপক্ষের মানুষ হিসেবে তার অনাচার আমরা সহ্য করতে পারি না।” “যুক্তরাজ্যে ইউনূসের প্রতিটা মাইক্রো সেকেন্ড বিক্ষোভের মধ্য দিয়েই যাবে,” বলেন তিনি। অন্যদিকে, হোটেলের আশপাশে মুহাম্মদ ইউনূসের সমর্থনে ৪-৫ জনের একটি ক্ষুদ্র সমাবেশও লক্ষ্য করা গেছে, যাতে জামায়াতে ইসলামী ও কয়েকটি উগ্রবাদী ধর্মভিত্তিক দলের সমর্থক অংশ নেন। এদিকে, যুক্তরাজ্যে মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভ ঠেকাতে বিক্ষোভকারীদের
ভয়-ভীতি দেখানোর প্রচারণা চালানোর খবর পাওয়া গেছে। ‘ব্রেকিং নিউজ’ শিরোনামে এ সংক্রান্ত একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে রিফর্ম বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন, যার অস্তিত্ব অবশ্য এর আগে চোখে পড়েনি। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনূসের বিরুদ্ধে যারা কার্যক্রম চালাচ্ছে, তাদের ছবি, ভিডিও বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব ভিডিও দেখে সবাইকে চিহ্নিত করে তাদের নাম, ঠিকানা দেশের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। দেশে যাওয়ার সাথে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। বাংলাদেশের ‘বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা’ লন্ডনে অবস্থান করছে বলেও ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। তবে বিক্ষোভকারীরা স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।