
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য কায়রোর পথে হামাস প্রতিনিধি দল

ইসরাইলের বেনগুরিয়ন বিমানবন্দরে ইয়েমেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ইরানে আগুন উৎসবে নিহত ২১, আহত ৬,৪১৯

ইসরাইলের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহ ও বিশ্বের মুক্তিকামীরা রুখে দাঁড়ান

ইস্তাম্বুলের মেয়রকে কেন গ্রেপ্তার করা হলো?

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গণ-বিক্ষোভের আহ্বান সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

শুধু গুলির মাঝেই যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলবে: হামাসকে হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
রোজা রেখে হিন্দু নারীকে রক্ত দিলেন পশ্চিমবঙ্গের যুবক

এখন আরবি মাস অনুসারে রমজান। এ মাসে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা রোজা রাখেন। রোজা রেখে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের মুসলিম যুবক এক হিন্দু নারীকে রক্ত দিয়েছেন। রোববার হঠাৎ ওই নারীর রক্তের দরকার হয়। ইমার্জেন্সি ব্লাড সার্ভিস অর্গানাইজেশন নাসিম নামে ওই মুসলিম যুবকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭ বছর বয়সি মুসলিম যুবক নাসিম মালিতা। রোজা রেখেছেন তিনি। সেই অবস্থাতেই তিনি এক হিন্দু নারীকে রক্ত দিলেন। ওই নারী কিডনির সমস্যায় ভুগছেন। তিনি ২০১৭-১৮ সাল থেকে অসুস্থ। মাঝেমাধ্য়েই তার রক্তের প্রয়োজন হয়। ওইদিনও তার রক্তের প্রয়োজন ছিল। সেই সময় এগিয়ে এলেন নাসিম।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওই নারী নদিয়ার মাজদিয়া
এলাকার বাসিন্দা। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা ছিল তার। সেকারণে তাকে রক্ত দিতে হত। রোববার আচমকাই তার রক্তের প্রয়োজন হয়। সেই সময় ইমার্জেন্সি ব্লাড সার্ভিস অর্গানাইজেশন নাসিমের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তিনি আসলে মুর্শিদাবাদের পলাশীর বাসিন্দা। কিন্তু পড়াশোনার জন্য় তিনি কল্যাণীতে থাকেন। রোববার বিকালে তাকে অনুরোধ করা হয়েছিল। এরপর আর দ্বিতীয়বার ভাবেননি তিনি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে দেন তিনি রাজি আছেন। নাসিম এরপরই রক্ত দিতে যান। তিনি ওই নারীর পরিচয়, তার ধর্ম কী এনিয়ে একেবারেই কোনো প্রশ্ন তোলেননি। ওই নারীর ছেলে সঞ্জু মাঝেমধ্য়েই রক্ত দেন। তিনি নাসিমকে চেনেন। সঞ্জুও ওই সংগঠনকে রক্ত দেন। তিনিও রক্তদান করার সময় কখনওই গ্রহীতার ধর্ম সম্পর্কে জানতে চান না। নাসিমের
প্রতি কৃতজ্ঞ সঞ্জু।
এলাকার বাসিন্দা। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা ছিল তার। সেকারণে তাকে রক্ত দিতে হত। রোববার আচমকাই তার রক্তের প্রয়োজন হয়। সেই সময় ইমার্জেন্সি ব্লাড সার্ভিস অর্গানাইজেশন নাসিমের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তিনি আসলে মুর্শিদাবাদের পলাশীর বাসিন্দা। কিন্তু পড়াশোনার জন্য় তিনি কল্যাণীতে থাকেন। রোববার বিকালে তাকে অনুরোধ করা হয়েছিল। এরপর আর দ্বিতীয়বার ভাবেননি তিনি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে দেন তিনি রাজি আছেন। নাসিম এরপরই রক্ত দিতে যান। তিনি ওই নারীর পরিচয়, তার ধর্ম কী এনিয়ে একেবারেই কোনো প্রশ্ন তোলেননি। ওই নারীর ছেলে সঞ্জু মাঝেমধ্য়েই রক্ত দেন। তিনি নাসিমকে চেনেন। সঞ্জুও ওই সংগঠনকে রক্ত দেন। তিনিও রক্তদান করার সময় কখনওই গ্রহীতার ধর্ম সম্পর্কে জানতে চান না। নাসিমের
প্রতি কৃতজ্ঞ সঞ্জু।